যা শোনা যাচ্ছে, ভাবা হচ্ছে, যদি সত্যি হয় তবে মির্জা আব্বাসের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার তবে এখানেই শেষ। হাদীর খুনি সম্ভবত দেশেই আছে।
আওয়ামী লীগের কাঁধে ভর করে নিজের পথের কাঁটা দ্রুত সরাতে গিয়ে সম্ভবত ফেঁসে যাচ্ছে বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস। আব্বাসই বা কেন প্রথমে গেলো হাসপাতালে?!
হাদী খুন হতে না হতেই তারেক বিন জিয়া দেশে ফেরার সংবাদ জানানো হলো কেন?! আবার হাদীর জানাজায় অনুপস্থিত মির্জা আব্বাস। ওসমান হাদী ছিলো মির্জা আব্বাসেরই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ঢাকা-৮ আসন নিয়ে।
ভারতে পালিয়ে যাওয়ার মিথ্যা নাটক সাজিয়ে মানুষের দৃষ্টি ভিন্নখাতে নেয়ার কৌশলটাই সন্দেহ কে দ্রুত ঘনীভূত করেছে। তবে একটা ক্রসফায়ারের নাটক হলেও হতে পারে।
কোনো রাঘববোয়াল নেপথ্যে না থাকলে চেকগুলো তদন্ত করলেই বের হয়ে যায়। দিনে খুন, রাতেই কেন ভারতে পালিয়ে যাওয়ার তড়িঘড়ি দাবি। সবকিছুই কেনজানি রহস্যময় লাগছে। তবে মানুষ এখনও ক্ষুব্ধ।
আখের মির্জা আব্বাস সাহেব যদি সত্যিই ফেঁসে যান, বিক্ষুব্ধ ছাত্র জনতার মুখোমুখি হতে হবে আব্বাস কে। কী পরিস্থিতি হয় আল্লাহই ভালো জানেন। হঠাৎ আব্বাসের নিরবতাও রহস্যময় লাগছে।
আব্বাস ফেঁসে গেলে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিবে। হয়তো উত্তপ্ত পরিস্থিতি দেখে দেশে নাও ফিরতে পারেন তারেক বিন জিয়া। দেখা যাক শেষপর্যন্ত কী হয়। আমি অপেক্ষায় আছি।
বিএনপির রাঘববোয়াল না থাকলে এতোদেরি হওয়ার কথা না। যদি শেখ হাসিনা বা ভারত জড়িত থাকতো, এতক্ষণে তাদের চৌদ্দগোষ্ঠীর নাম মিডিয়ায় প্রচারিত হতো। কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আছে অদৃশ্য কোনো এক চাপে। বলবে বলেও বলে না।
হিসাবটা তবে একটু সহজ হবে দায়িত্বরত পুলিশের বক্তব্য গুলো রেকর্ড করে নিতে পারলে। মোটামুটি সবাই প্রস্তুত থাকেন, আমি প্রস্তুত!
🌑🌑সংগ্রহ🌑🌑 facebook
প্রিন্ট
ফেসবুক সংবাদদাতা 



















