ঢাকা ১১:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গুম-খুনের শিকার পরিবারের কান্না বন্ধে সরকার ব্যর্থ: মির্জা ফখরুল Logo জামায়াত যদি বলে ৭১‘র যুদ্ধ ভারতের যুদ্ধ, তাহলে ওরা ভারতের দালাল: আমজনতার তারেক Logo জিয়াউর রহমান থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস : দিল্লির অপরাধী লালন-পালন আওয়ামী সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য ভারত! Logo গাজায় ইসরাইলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭০ ফিলিস্তিনি Logo উদ্বোধনের পরদিনই ৯২৫ কোটি টাকার সেতু থেকে বৈদ্যুতিক ক্যাবল চুরি Logo মাইলস্টোন কলেজ — শেষ পর্ব) হৃদরোগের প্রাথমিক ঝুঁকি জানাবে মোবাইল অ্যাপ:বাংলাদেশেও সম্ভব! Logo আগস্টে ইতালির প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে সফর বাতিলের সম্ভাবনা Logo জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ হতে পারে আগামী রোববার নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ Logo ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১ Logo ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাত, নজরুলসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

চাঁদাবাজদের দুরাত্মা ১৩ নং ওয়ার্ড চর্থা এলাকাবাসীর প্রশাসনের প্রতি  দৃষ্টি আকর্ষণ

১৩ নং ওয়ার্ড কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন দক্ষিণ চর্থা থিড়া পুকুর পাড় কসাই গলির কনু মিয়ার ছেলে মাহবুব আলম সহ তার সংগীয়দের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি এলাকাবাসীর উপর নির্যাতন অত্যাচারের অভিযোগের অভিযোগ সরজমিনে তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপনপূর্বক প্রতিবেদন।
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের ১৩ নং ওয়ার্ডের  স্থানীয় যুবদলের সদস্য  দক্ষিণ চর্থা  থিরা পুকুর পাড় কসাই গলির কনু মিয়ার ছেলে মাহবুব আলম ও তার সঙ্গীওদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ স্থানীয় এলাকাবাসী। যুবদল নেতার আশকারায় এবং নেতার প্রভাবে দিন দিন বেপরোয়া  হয়ে যাচ্ছেন স্থানীয় এলাকার উঠতি বয়সের যুবকেরা। হয়ে যাচ্ছেন মাদকে আসক্ত আর এই সুযোগে স্থানীয় নেতারা তাহাদেরকে ব্যবহার করে আসছেন এবং তাদেরকে দিয়ে চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী করে নেতারা বনে যাচ্ছেন লাখ পতি।তার মধ্যে অন্যতম বাহাদুর পিতা কনু মিয়া,
আবুল হাসনাত হীরা পিতা আবুল হাসেম, আলমগীর পিতা আব্দুল বারেক, অপু পিতা মোঃ মোসলেম সর্বসাং দক্ষিণ চর্থা  কসাইগুলি ১৩ নং ওয়ার্ড সিটি কর্পোরেশন।মাহবুব সহ তার দলবল এলাকাতে রাম রাজত্ব কায়েম করছেন। কালাম মিয়া জানান মাহবুব সহ তাহার দল বলের কাজ হল এলাকাতে চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী ছিনতাই মাদক ব্যবসাসহ লুটপাটের সহিত সরাসরি জড়িত। এলাকা সূত্রে আরও জানা যায় মাহবুব বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ ১৩ নং ওয়ার্ডের   সাধারণ নিরীহ মানুষ।   এই বাহিনীর কোন কাজকর্ম কিছুই করেন না তাদের কাজ হলো সন্ত্রাসী লুটপাট চাঁদাবাজী জবরদখল টেন্ডারবাজি করিয়া জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন। তাহারা এলাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় মাদক, গাঁজা, ফেনসিডিল, সহ অন্যান্য মাদক বিভিন্ন জায়গায় পাচার করেন আর তা সরাসরি সহযোগিতা  করেন মাহবুব, বাহাদুর, হীরা,।
১৩ নং ওয়ার্ড টি তে কয়েকটি বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান  নিয়ে ব্যবসা বাণিজ্য করেন শিল্পপতিরা।তার মধ্যে ইপিজেড, মেডিকেলকলেজ, ভাঙ্গা বিল্ডিং,বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেম লিমিটেড কার্যালয় ৩০০ ব্যাড হাসপাতাল সর্ব  স্থানে মাহবুব বাহিনীর লক্ষ টাকা আদায় এবং  চাঁদাবাজের কারণে অস্থির শিল্পপতিরা। এবং অত্র এলাকায় কোন নির্মাণাধীন নতুন বিল্ডিং এর কাজ করতে গেলেই মাহবুব বাহিনীকে লক্ষ্য  টাকা চাঁদা দেওয়া  ব্যতীত বাড়ির নির্মাণ  কাজ করা অসম্ভব!  স্থানীয় এলাকার  জৈনক মালেক মিয়া  প্রতিবেদক কে জানান মাহবুব নিজেকে বিএনপির ১৩ নং ওয়ার্ডের কর্ণদার হিসেবে তার কার্যক্রম করে আসছেন এই এলাকাতে বিএন পির অঙ্গ সংগঠনের সহিত জড়িত থাকলেও মাহবুব বাহিনী কোন দল গোছানো কাজে তাহার কাজ নয় কিন্তু এই বিএনপির নাম ভাঙ্গাইয়া প্রতিটি বিএনপির সমর্থকের সহিত বিরূপ আচরণ করিয়া স্থানীয় ১৩ নং ওয়ার্ডের চর্থাবাসীর বিএনপির সংগঠনের মান সম্মান এবং রাজনীতির ভরাডুবির কারণ হবে এই মাহবুবের বাহিনীর কারণে।
তাই এলাকার স্থানীয় ময় মুরুব্বিগণ বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং জনাব রিজভী  ডক্টর মঈন খাঁনের নিকট এলাকা থেকে মাহাবুব বাহিণীর  অত্যাচার নির্যাতন জুলুম করে এবং  বিএনপির নাম ভাঙ্গাইয়া  চাঁদাবাজিএবং বিভিন্ন অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড বন্ধে জোর পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য  একটি অভিযোগের মাধ্যমে জানানো হয়   বিএনপি’র হাই কমান্ড জনাব তারেক রহমানকে মাহবুব গংদের অপরাধমূলক কার্যক্রম সম্বন্ধে অবগত করেন।
তাছাড়া মাহবুব গং দের বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট অভিযোগ দায়ের করিবেন মর্মেও জানান।
বর্তমানে দেশে যৌথ বাহিনীর সন্ত্রাসীর কার্যক্রম এবং অস্ত্র উদ্ধারে যথেষ্ট ভালো ভূমিকা পালন করছেন এলাকাবাসী যৌথ বাহিনীর নিকট মাহবুব গংদের শ্বেতপএ প্রকাশ করিবেন বলেও জানান। মাহবুব,হীরা  বাহাদুরের বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় জঘন্য অপরাধের মামলা রয়েছে বর্তমানে বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন। তাছাড়া মাহবুবের সঙ্গীয় কসাই আলমগীর  মাহবুবের ডান হাত  কুমিল্লার আলোচিত তামিম হত্যা মামলার স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দীর বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তির  মামলার   আসামি।এবং এই গ্রুপের সন্ত্রাস বাহিনীর বিরুদ্ধে জঘন্য অপরাধের মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। সর্বশেষ ১৩ নং ওয়ার্ডের  শান্তি কামি এলাকাবাসী সুন্দর সুষ্ঠুভাবে জীবন যাপন করিবেন এটাই সবার কাম্য।  এবং  জেলা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট মাহবুব গংএর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার  সুদূর দৃষ্টি কামনা করছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। অনেকবার চেষ্টা করেও মাহবুবের মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নাই।
     


প্রিন্ট
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গুম-খুনের শিকার পরিবারের কান্না বন্ধে সরকার ব্যর্থ: মির্জা ফখরুল

চাঁদাবাজদের দুরাত্মা ১৩ নং ওয়ার্ড চর্থা এলাকাবাসীর প্রশাসনের প্রতি  দৃষ্টি আকর্ষণ

আপডেট সময় ০৭:০৬:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫

১৩ নং ওয়ার্ড কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন দক্ষিণ চর্থা থিড়া পুকুর পাড় কসাই গলির কনু মিয়ার ছেলে মাহবুব আলম সহ তার সংগীয়দের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি এলাকাবাসীর উপর নির্যাতন অত্যাচারের অভিযোগের অভিযোগ সরজমিনে তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপনপূর্বক প্রতিবেদন।
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের ১৩ নং ওয়ার্ডের  স্থানীয় যুবদলের সদস্য  দক্ষিণ চর্থা  থিরা পুকুর পাড় কসাই গলির কনু মিয়ার ছেলে মাহবুব আলম ও তার সঙ্গীওদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ স্থানীয় এলাকাবাসী। যুবদল নেতার আশকারায় এবং নেতার প্রভাবে দিন দিন বেপরোয়া  হয়ে যাচ্ছেন স্থানীয় এলাকার উঠতি বয়সের যুবকেরা। হয়ে যাচ্ছেন মাদকে আসক্ত আর এই সুযোগে স্থানীয় নেতারা তাহাদেরকে ব্যবহার করে আসছেন এবং তাদেরকে দিয়ে চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী করে নেতারা বনে যাচ্ছেন লাখ পতি।তার মধ্যে অন্যতম বাহাদুর পিতা কনু মিয়া,
আবুল হাসনাত হীরা পিতা আবুল হাসেম, আলমগীর পিতা আব্দুল বারেক, অপু পিতা মোঃ মোসলেম সর্বসাং দক্ষিণ চর্থা  কসাইগুলি ১৩ নং ওয়ার্ড সিটি কর্পোরেশন।মাহবুব সহ তার দলবল এলাকাতে রাম রাজত্ব কায়েম করছেন। কালাম মিয়া জানান মাহবুব সহ তাহার দল বলের কাজ হল এলাকাতে চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী ছিনতাই মাদক ব্যবসাসহ লুটপাটের সহিত সরাসরি জড়িত। এলাকা সূত্রে আরও জানা যায় মাহবুব বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ ১৩ নং ওয়ার্ডের   সাধারণ নিরীহ মানুষ।   এই বাহিনীর কোন কাজকর্ম কিছুই করেন না তাদের কাজ হলো সন্ত্রাসী লুটপাট চাঁদাবাজী জবরদখল টেন্ডারবাজি করিয়া জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন। তাহারা এলাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় মাদক, গাঁজা, ফেনসিডিল, সহ অন্যান্য মাদক বিভিন্ন জায়গায় পাচার করেন আর তা সরাসরি সহযোগিতা  করেন মাহবুব, বাহাদুর, হীরা,।
১৩ নং ওয়ার্ড টি তে কয়েকটি বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান  নিয়ে ব্যবসা বাণিজ্য করেন শিল্পপতিরা।তার মধ্যে ইপিজেড, মেডিকেলকলেজ, ভাঙ্গা বিল্ডিং,বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেম লিমিটেড কার্যালয় ৩০০ ব্যাড হাসপাতাল সর্ব  স্থানে মাহবুব বাহিনীর লক্ষ টাকা আদায় এবং  চাঁদাবাজের কারণে অস্থির শিল্পপতিরা। এবং অত্র এলাকায় কোন নির্মাণাধীন নতুন বিল্ডিং এর কাজ করতে গেলেই মাহবুব বাহিনীকে লক্ষ্য  টাকা চাঁদা দেওয়া  ব্যতীত বাড়ির নির্মাণ  কাজ করা অসম্ভব!  স্থানীয় এলাকার  জৈনক মালেক মিয়া  প্রতিবেদক কে জানান মাহবুব নিজেকে বিএনপির ১৩ নং ওয়ার্ডের কর্ণদার হিসেবে তার কার্যক্রম করে আসছেন এই এলাকাতে বিএন পির অঙ্গ সংগঠনের সহিত জড়িত থাকলেও মাহবুব বাহিনী কোন দল গোছানো কাজে তাহার কাজ নয় কিন্তু এই বিএনপির নাম ভাঙ্গাইয়া প্রতিটি বিএনপির সমর্থকের সহিত বিরূপ আচরণ করিয়া স্থানীয় ১৩ নং ওয়ার্ডের চর্থাবাসীর বিএনপির সংগঠনের মান সম্মান এবং রাজনীতির ভরাডুবির কারণ হবে এই মাহবুবের বাহিনীর কারণে।
তাই এলাকার স্থানীয় ময় মুরুব্বিগণ বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং জনাব রিজভী  ডক্টর মঈন খাঁনের নিকট এলাকা থেকে মাহাবুব বাহিণীর  অত্যাচার নির্যাতন জুলুম করে এবং  বিএনপির নাম ভাঙ্গাইয়া  চাঁদাবাজিএবং বিভিন্ন অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড বন্ধে জোর পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য  একটি অভিযোগের মাধ্যমে জানানো হয়   বিএনপি’র হাই কমান্ড জনাব তারেক রহমানকে মাহবুব গংদের অপরাধমূলক কার্যক্রম সম্বন্ধে অবগত করেন।
তাছাড়া মাহবুব গং দের বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট অভিযোগ দায়ের করিবেন মর্মেও জানান।
বর্তমানে দেশে যৌথ বাহিনীর সন্ত্রাসীর কার্যক্রম এবং অস্ত্র উদ্ধারে যথেষ্ট ভালো ভূমিকা পালন করছেন এলাকাবাসী যৌথ বাহিনীর নিকট মাহবুব গংদের শ্বেতপএ প্রকাশ করিবেন বলেও জানান। মাহবুব,হীরা  বাহাদুরের বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় জঘন্য অপরাধের মামলা রয়েছে বর্তমানে বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন। তাছাড়া মাহবুবের সঙ্গীয় কসাই আলমগীর  মাহবুবের ডান হাত  কুমিল্লার আলোচিত তামিম হত্যা মামলার স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দীর বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তির  মামলার   আসামি।এবং এই গ্রুপের সন্ত্রাস বাহিনীর বিরুদ্ধে জঘন্য অপরাধের মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। সর্বশেষ ১৩ নং ওয়ার্ডের  শান্তি কামি এলাকাবাসী সুন্দর সুষ্ঠুভাবে জীবন যাপন করিবেন এটাই সবার কাম্য।  এবং  জেলা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট মাহবুব গংএর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার  সুদূর দৃষ্টি কামনা করছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। অনেকবার চেষ্টা করেও মাহবুবের মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নাই।
     


প্রিন্ট