ঢাকা ০৬:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন জামালপুরে ভোজ্য তেল সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রনে

বাংলাদেশের মানুষের গণমাধ্যমের ওপর যথেষ্ট আস্থা আছে : তথ্যমন্ত্রী

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।
করোনা মহামারি মধ্যেও দেশের অগ্রযাত্রা থমকে যায়নি এই সাফল্যের গল্পগুলো ব্যাপকভাবে গণমাধ্যমে আসা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।সোমবার (০৩ মে) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস ও সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের গণমাধ্যম সেলফ সেন্সরশিপ অনেক বেশি পরিমানে হচ্ছে যে কারণে জনগণের চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে মানুষ মূল গণমাধ্যম থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি ব্যবহার করছে।
এটা চলমান থাকলে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর আস্থা কমে যাবে এ বিষয়টিকে কিভাবে দেখছেন জানতে চাইলে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের গণমাধ্যমের ওপর যথেষ্ট আস্থা আছে। এই আস্থা না থাকলে এতগুলো টেলিভিশন চলতো না, পত্রিকাও বের হতো না। আর পাঠক সংখ্যা এত বাড়তো না
তিনি বলেন, আমি মনে করি, গণমাধ্যমের দায়িত্ব শুধুমাত্র নেগেটিভ নিউজ প্রচার করা নয়। গণমাধ্যমের দায়িত্ব হচ্ছে সমাজের চিত্র পরিস্ফুটন করা। যেটিকরার চেষ্টা করে আসছে আমাদের গণমাধ্য। আজকে মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে আমার একটি নিবেদন থাকবে। সেটি হচ্ছে আমরা যেমন অবাধ গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় ও বিকাশে বিশ্বাস করি। একইসঙ্গে রাষ্ট্রের বিকাশের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সমাজের সামনে আশা না থাকলে কোনো সমাজ এগিয়ে যেতে পারে না। সে সমাজের বিকাশ হয় না। আমি মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে অনুরোধ জানাবো বহু, শত প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও দেশ, রাষ্ট্র ও জাতি যে আজকে এগিয়ে যাচ্ছে। এই করোনা মহামারি মধ্যেও দেশের অগ্রযাত্রা থমকে যায়নি। এই সাফল্যের গল্পগুলো ব্যাপকভাবে গণমাধ্যমে আসা প্রয়োজন। তাহলে জাতি আশাবাদী হবে এবং দেশ এগিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, গণমাধ্যমের অপরিসীম শক্তি, একটি গণমাধ্যম যার মুখের ভাষা নেই, তাকে ভাষা দিতে পারে। যে স্বপ্ন দেখা ভুলে গেছে তাকে স্বপ্ন দেখাতে পারে। যার কাছে ক্ষমতা নেই তাকে ক্ষমতাবান করতে পারে। মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে আমার প্রত্যাশা থাকবে সমাজের অব্যক্তদের পক্ষে গণমাধ্যম যেভাবে কথা বলছে সেটি যেন আরো জোরালো হয়। যারা স্বপ্ন দেখতে ভুলে গেছে তারা গণমাধ্যমের ওপর ভরসা করে স্বপ্ন দেখতে পারে।
এর আগে মিজান মালিকের ‘মন খারাপের পোস্টার’ ২য় কাব্যগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন তথ্য ও সস্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা

বাংলাদেশের মানুষের গণমাধ্যমের ওপর যথেষ্ট আস্থা আছে : তথ্যমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৮:০৭:৩৫ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৩ মে ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।
করোনা মহামারি মধ্যেও দেশের অগ্রযাত্রা থমকে যায়নি এই সাফল্যের গল্পগুলো ব্যাপকভাবে গণমাধ্যমে আসা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।সোমবার (০৩ মে) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস ও সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের গণমাধ্যম সেলফ সেন্সরশিপ অনেক বেশি পরিমানে হচ্ছে যে কারণে জনগণের চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে মানুষ মূল গণমাধ্যম থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি ব্যবহার করছে।
এটা চলমান থাকলে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর আস্থা কমে যাবে এ বিষয়টিকে কিভাবে দেখছেন জানতে চাইলে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের গণমাধ্যমের ওপর যথেষ্ট আস্থা আছে। এই আস্থা না থাকলে এতগুলো টেলিভিশন চলতো না, পত্রিকাও বের হতো না। আর পাঠক সংখ্যা এত বাড়তো না
তিনি বলেন, আমি মনে করি, গণমাধ্যমের দায়িত্ব শুধুমাত্র নেগেটিভ নিউজ প্রচার করা নয়। গণমাধ্যমের দায়িত্ব হচ্ছে সমাজের চিত্র পরিস্ফুটন করা। যেটিকরার চেষ্টা করে আসছে আমাদের গণমাধ্য। আজকে মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে আমার একটি নিবেদন থাকবে। সেটি হচ্ছে আমরা যেমন অবাধ গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় ও বিকাশে বিশ্বাস করি। একইসঙ্গে রাষ্ট্রের বিকাশের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সমাজের সামনে আশা না থাকলে কোনো সমাজ এগিয়ে যেতে পারে না। সে সমাজের বিকাশ হয় না। আমি মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে অনুরোধ জানাবো বহু, শত প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও দেশ, রাষ্ট্র ও জাতি যে আজকে এগিয়ে যাচ্ছে। এই করোনা মহামারি মধ্যেও দেশের অগ্রযাত্রা থমকে যায়নি। এই সাফল্যের গল্পগুলো ব্যাপকভাবে গণমাধ্যমে আসা প্রয়োজন। তাহলে জাতি আশাবাদী হবে এবং দেশ এগিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, গণমাধ্যমের অপরিসীম শক্তি, একটি গণমাধ্যম যার মুখের ভাষা নেই, তাকে ভাষা দিতে পারে। যে স্বপ্ন দেখা ভুলে গেছে তাকে স্বপ্ন দেখাতে পারে। যার কাছে ক্ষমতা নেই তাকে ক্ষমতাবান করতে পারে। মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে আমার প্রত্যাশা থাকবে সমাজের অব্যক্তদের পক্ষে গণমাধ্যম যেভাবে কথা বলছে সেটি যেন আরো জোরালো হয়। যারা স্বপ্ন দেখতে ভুলে গেছে তারা গণমাধ্যমের ওপর ভরসা করে স্বপ্ন দেখতে পারে।
এর আগে মিজান মালিকের ‘মন খারাপের পোস্টার’ ২য় কাব্যগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন তথ্য ও সস্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।