ঢাকা ০৪:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ মঠবাড়ীয়া বৈষম্য বিরোধী শিক্ষক ফোরাম মঠবাড়ীয়া উপজেলা কতৃক জাতীয় প্রেস ক্লাবে বে সরকারি শিক্ষা জাতীয় করন,শতভাগ উৎসব ভাতা, সরকার নিয়মে বাড়ি ভাড়া পাওয়ার দাবিতে আন্দোলন রত শিক্ষক কর্মচারীদের উপর হামলার প্রতিবাদ,তীব্র নিন্দা ও হামলা কারীদের দৃষ্টাত মুলক শাস্তির দাবি পবিত্র রমজান উপলক্ষে ডিবির অলআউট অ্যাকশন শুরু: রেজাউল করিম ভলোদিমির জেলেনস্কি ট্রাম্পের কাছে ক্ষমা চাইবো না, তারই আমার কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিৎ সীমান্তে ফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, লাশ নিয়ে গেল বিএসএফ রোববার চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ বাংলাদেশে ভারত ও পাকিস্তানপন্থী রাজনীতির ঠাঁই হবে না: নাহিদ রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় সরকারকে আপসহীন হতে হবে মোংলায় রমজানকে স্বাগত জানিয়ে জামায়াতের মিছিল লক্ষ্মীপুরের হাজিরপাড়ায় প্রবাসীদের উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠিত

গাজিপুর দুই নং ওয়ার্ডে শ্রমিকদের হাতে কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোন্তা আটক

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৫৪:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ মে ২০২১
  • / ৩৪৬ ৫০০০.০ বার পাঠক

বিশেষ প্রতিনিধি।।

গাজীপুর মহানগর ২ নাম্বার ওয়ার্ডের চক্রবর্তী সংলগ্ন অবস্থিত,একটি বেসরকারি শিল্প কারখানা।উক্ত শিল্প-কারখানায় বহিরাগত জামাত শিবিরের একাধিক মামলার আসামি ও সরকার বিরোধী আন্দোলনের মদদদাতা সন্ত্রাসীদের নিয়ে।দুই নাম্বার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতাজ। অবৈধভাবে প্রবেশ করে,পবিত্র ঈদুল ফিতরের ঈদকে সামনে রেখে মোটা অংকের টাকা চাঁদা দাবি করেন।কারখানার ম্যানেজিং কমিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক উক্ত চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে। তারই নির্দেশে সঙ্গে থাকা সন্ত্রাসীদের দিয়ে উক্ত ফ্যাক্টরি ভাঙচুর করতে থাকেন।সাধারণ শ্রমিকেরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে।অগণিত শ্রমিকদেরকে মেরে রক্তাক্ত জখম করেন মোনতা বাহিনী।অন্যাঅন্য শ্রমিকেরা  কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতার পোষা সন্ত্রাসীদের হাত থেকে রক্ষা করে। তাদেরকে সু চিকিৎসা করার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করেন। কারখানার সকল শ্রমিক ক্ষিপ্ত হয়ে কাউন্সিলর মোনতাজ সহ সন্ত্রাসীদের কে ঘেরাও করেন। এ সময়ে অগণিত মোটরবাইক এলোমেলো ফেলে রেখে সন্ত্রাসী বাহিনীরা পলায়ন করেন। অনতিবিলম্বে প্রবেশ করেন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ও কাশিমপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবে খোদা সহ এক ডজন পুলিশ কর্মকর্তা। অনতিবিলম্বে কারখানার শ্রমিকদের নিকট থেকে কাউন্সিলর মোনতাকে উদ্ধার করে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নিকটে নিরাপদে রাখেন। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ও কাশিমপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।দুই ঘন্টার অধিক সময় কারখানা কর্মকর্তা ও মমতাজ উদ্দিন মোনতাজের সঙ্গে শলা পরামর্শ করতে থাকেন। এ সময় সাধারণ শ্রমিকেরা আন্দোলন করতে থাকেন ন্যায্য বিচার পাওয়ার আশায়। শ্রমিকদের মধ্যে একজনের সহদর ভাই রেষ্টুরেন্ট তৈরি করে বাহিরে ব্যবসা করেন।তার ভাইয়ের সাথে আঁতাত করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেন উক্ত সন্ত্রাসীরা। কোনরকম ব্রিফিং ছাড়া কৌশলে মমতাজউদ্দীন মোন্তাজকে। প্রশাসনের জিন্মায়।কারখানা থেকে নিয়ে যেতে সক্ষম হন কাশিমপুর থানা পুলিশ।যাওয়ার সময় পুনরায় হুমকি প্রদর্শন করেন কাউন্সিলর মোন্তাজ।তিনি অত্র কারখানার প্রোডাকশন ম্যানেজার রহিদুল ইসলাম কে। জীবনে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করেন পুলিশ কর্মকর্তাদের সম্মুখে। এমনটাই বললেন প্রোডাকশন ম্যানেজার রহিদুল ইসলাম।কাউন্সিলর মোনতাজের পোষা সন্ত্রাসীরা অত্র কারখানার আইডি কার্ড দেখে দেখে সাধারণ শ্রমিকদের উপর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটনা ঘটানোর হুমকি প্রদর্শন করেন।সাধারণ শ্রমিকেরা আছেন মহা আতঙ্কে। কারখানার শ্রমিক ও শ্রমিকদের নেতা কর্মকর্তারা বললেন।আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আইনের লোকের কাঁধে চড়ে পার হয়ে গেছেন কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতাজ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজিপুর দুই নং ওয়ার্ডে শ্রমিকদের হাতে কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোন্তা আটক

আপডেট টাইম : ০৬:৫৪:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ মে ২০২১

বিশেষ প্রতিনিধি।।

গাজীপুর মহানগর ২ নাম্বার ওয়ার্ডের চক্রবর্তী সংলগ্ন অবস্থিত,একটি বেসরকারি শিল্প কারখানা।উক্ত শিল্প-কারখানায় বহিরাগত জামাত শিবিরের একাধিক মামলার আসামি ও সরকার বিরোধী আন্দোলনের মদদদাতা সন্ত্রাসীদের নিয়ে।দুই নাম্বার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতাজ। অবৈধভাবে প্রবেশ করে,পবিত্র ঈদুল ফিতরের ঈদকে সামনে রেখে মোটা অংকের টাকা চাঁদা দাবি করেন।কারখানার ম্যানেজিং কমিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক উক্ত চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে। তারই নির্দেশে সঙ্গে থাকা সন্ত্রাসীদের দিয়ে উক্ত ফ্যাক্টরি ভাঙচুর করতে থাকেন।সাধারণ শ্রমিকেরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে।অগণিত শ্রমিকদেরকে মেরে রক্তাক্ত জখম করেন মোনতা বাহিনী।অন্যাঅন্য শ্রমিকেরা  কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতার পোষা সন্ত্রাসীদের হাত থেকে রক্ষা করে। তাদেরকে সু চিকিৎসা করার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করেন। কারখানার সকল শ্রমিক ক্ষিপ্ত হয়ে কাউন্সিলর মোনতাজ সহ সন্ত্রাসীদের কে ঘেরাও করেন। এ সময়ে অগণিত মোটরবাইক এলোমেলো ফেলে রেখে সন্ত্রাসী বাহিনীরা পলায়ন করেন। অনতিবিলম্বে প্রবেশ করেন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ও কাশিমপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবে খোদা সহ এক ডজন পুলিশ কর্মকর্তা। অনতিবিলম্বে কারখানার শ্রমিকদের নিকট থেকে কাউন্সিলর মোনতাকে উদ্ধার করে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নিকটে নিরাপদে রাখেন। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ও কাশিমপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।দুই ঘন্টার অধিক সময় কারখানা কর্মকর্তা ও মমতাজ উদ্দিন মোনতাজের সঙ্গে শলা পরামর্শ করতে থাকেন। এ সময় সাধারণ শ্রমিকেরা আন্দোলন করতে থাকেন ন্যায্য বিচার পাওয়ার আশায়। শ্রমিকদের মধ্যে একজনের সহদর ভাই রেষ্টুরেন্ট তৈরি করে বাহিরে ব্যবসা করেন।তার ভাইয়ের সাথে আঁতাত করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেন উক্ত সন্ত্রাসীরা। কোনরকম ব্রিফিং ছাড়া কৌশলে মমতাজউদ্দীন মোন্তাজকে। প্রশাসনের জিন্মায়।কারখানা থেকে নিয়ে যেতে সক্ষম হন কাশিমপুর থানা পুলিশ।যাওয়ার সময় পুনরায় হুমকি প্রদর্শন করেন কাউন্সিলর মোন্তাজ।তিনি অত্র কারখানার প্রোডাকশন ম্যানেজার রহিদুল ইসলাম কে। জীবনে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করেন পুলিশ কর্মকর্তাদের সম্মুখে। এমনটাই বললেন প্রোডাকশন ম্যানেজার রহিদুল ইসলাম।কাউন্সিলর মোনতাজের পোষা সন্ত্রাসীরা অত্র কারখানার আইডি কার্ড দেখে দেখে সাধারণ শ্রমিকদের উপর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটনা ঘটানোর হুমকি প্রদর্শন করেন।সাধারণ শ্রমিকেরা আছেন মহা আতঙ্কে। কারখানার শ্রমিক ও শ্রমিকদের নেতা কর্মকর্তারা বললেন।আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আইনের লোকের কাঁধে চড়ে পার হয়ে গেছেন কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতাজ।