ঢাকা ০৭:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নাসিরনগরে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত আজমিরীগঞ্জ জলসুখায় ১ ৬০ লিটার চোলাই মদসহ মহিলা মাদক ব্যবসায়ী আটক হানারচর ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হানারচরে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর ইউনিয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার জরিপ ভারতের চেয়ে পাকিস্তানকে বেশি পছন্দ করে বাংলাদেশিরা ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তে সন্দেহভাজন ভারতীয় নাগরিক আটক এবার ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেবে না বাংলাদেশ বাংলাদেশে জন্ম বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার, চমকে দিলেন চাঙ্কি উত্তাল সিরিয়া, আরেক শহর দখলে নিলো বিদ্রোহীরা দেশি-বিদেশি নামকরা সব ব্র্যান্ডের কাপড়ের সু জুতা অলংকার সমাহার নিয়ে শুভ উদ্বোধন হয়েছে এ আর ফ্যামিলি সোপ” নামের প্রতিষ্ঠানের

গাজিপুর দুই নং ওয়ার্ডে শ্রমিকদের হাতে কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোন্তা আটক

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৫৪:২০ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৩ মে ২০২১
  • / ৩৩৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

বিশেষ প্রতিনিধি।।

গাজীপুর মহানগর ২ নাম্বার ওয়ার্ডের চক্রবর্তী সংলগ্ন অবস্থিত,একটি বেসরকারি শিল্প কারখানা।উক্ত শিল্প-কারখানায় বহিরাগত জামাত শিবিরের একাধিক মামলার আসামি ও সরকার বিরোধী আন্দোলনের মদদদাতা সন্ত্রাসীদের নিয়ে।দুই নাম্বার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতাজ। অবৈধভাবে প্রবেশ করে,পবিত্র ঈদুল ফিতরের ঈদকে সামনে রেখে মোটা অংকের টাকা চাঁদা দাবি করেন।কারখানার ম্যানেজিং কমিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক উক্ত চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে। তারই নির্দেশে সঙ্গে থাকা সন্ত্রাসীদের দিয়ে উক্ত ফ্যাক্টরি ভাঙচুর করতে থাকেন।সাধারণ শ্রমিকেরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে।অগণিত শ্রমিকদেরকে মেরে রক্তাক্ত জখম করেন মোনতা বাহিনী।অন্যাঅন্য শ্রমিকেরা  কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতার পোষা সন্ত্রাসীদের হাত থেকে রক্ষা করে। তাদেরকে সু চিকিৎসা করার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করেন। কারখানার সকল শ্রমিক ক্ষিপ্ত হয়ে কাউন্সিলর মোনতাজ সহ সন্ত্রাসীদের কে ঘেরাও করেন। এ সময়ে অগণিত মোটরবাইক এলোমেলো ফেলে রেখে সন্ত্রাসী বাহিনীরা পলায়ন করেন। অনতিবিলম্বে প্রবেশ করেন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ও কাশিমপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবে খোদা সহ এক ডজন পুলিশ কর্মকর্তা। অনতিবিলম্বে কারখানার শ্রমিকদের নিকট থেকে কাউন্সিলর মোনতাকে উদ্ধার করে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নিকটে নিরাপদে রাখেন। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ও কাশিমপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।দুই ঘন্টার অধিক সময় কারখানা কর্মকর্তা ও মমতাজ উদ্দিন মোনতাজের সঙ্গে শলা পরামর্শ করতে থাকেন। এ সময় সাধারণ শ্রমিকেরা আন্দোলন করতে থাকেন ন্যায্য বিচার পাওয়ার আশায়। শ্রমিকদের মধ্যে একজনের সহদর ভাই রেষ্টুরেন্ট তৈরি করে বাহিরে ব্যবসা করেন।তার ভাইয়ের সাথে আঁতাত করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেন উক্ত সন্ত্রাসীরা। কোনরকম ব্রিফিং ছাড়া কৌশলে মমতাজউদ্দীন মোন্তাজকে। প্রশাসনের জিন্মায়।কারখানা থেকে নিয়ে যেতে সক্ষম হন কাশিমপুর থানা পুলিশ।যাওয়ার সময় পুনরায় হুমকি প্রদর্শন করেন কাউন্সিলর মোন্তাজ।তিনি অত্র কারখানার প্রোডাকশন ম্যানেজার রহিদুল ইসলাম কে। জীবনে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করেন পুলিশ কর্মকর্তাদের সম্মুখে। এমনটাই বললেন প্রোডাকশন ম্যানেজার রহিদুল ইসলাম।কাউন্সিলর মোনতাজের পোষা সন্ত্রাসীরা অত্র কারখানার আইডি কার্ড দেখে দেখে সাধারণ শ্রমিকদের উপর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটনা ঘটানোর হুমকি প্রদর্শন করেন।সাধারণ শ্রমিকেরা আছেন মহা আতঙ্কে। কারখানার শ্রমিক ও শ্রমিকদের নেতা কর্মকর্তারা বললেন।আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আইনের লোকের কাঁধে চড়ে পার হয়ে গেছেন কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতাজ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজিপুর দুই নং ওয়ার্ডে শ্রমিকদের হাতে কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোন্তা আটক

আপডেট টাইম : ০৬:৫৪:২০ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৩ মে ২০২১

বিশেষ প্রতিনিধি।।

গাজীপুর মহানগর ২ নাম্বার ওয়ার্ডের চক্রবর্তী সংলগ্ন অবস্থিত,একটি বেসরকারি শিল্প কারখানা।উক্ত শিল্প-কারখানায় বহিরাগত জামাত শিবিরের একাধিক মামলার আসামি ও সরকার বিরোধী আন্দোলনের মদদদাতা সন্ত্রাসীদের নিয়ে।দুই নাম্বার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতাজ। অবৈধভাবে প্রবেশ করে,পবিত্র ঈদুল ফিতরের ঈদকে সামনে রেখে মোটা অংকের টাকা চাঁদা দাবি করেন।কারখানার ম্যানেজিং কমিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক উক্ত চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে। তারই নির্দেশে সঙ্গে থাকা সন্ত্রাসীদের দিয়ে উক্ত ফ্যাক্টরি ভাঙচুর করতে থাকেন।সাধারণ শ্রমিকেরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে।অগণিত শ্রমিকদেরকে মেরে রক্তাক্ত জখম করেন মোনতা বাহিনী।অন্যাঅন্য শ্রমিকেরা  কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতার পোষা সন্ত্রাসীদের হাত থেকে রক্ষা করে। তাদেরকে সু চিকিৎসা করার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করেন। কারখানার সকল শ্রমিক ক্ষিপ্ত হয়ে কাউন্সিলর মোনতাজ সহ সন্ত্রাসীদের কে ঘেরাও করেন। এ সময়ে অগণিত মোটরবাইক এলোমেলো ফেলে রেখে সন্ত্রাসী বাহিনীরা পলায়ন করেন। অনতিবিলম্বে প্রবেশ করেন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ও কাশিমপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবে খোদা সহ এক ডজন পুলিশ কর্মকর্তা। অনতিবিলম্বে কারখানার শ্রমিকদের নিকট থেকে কাউন্সিলর মোনতাকে উদ্ধার করে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নিকটে নিরাপদে রাখেন। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ ও কাশিমপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।দুই ঘন্টার অধিক সময় কারখানা কর্মকর্তা ও মমতাজ উদ্দিন মোনতাজের সঙ্গে শলা পরামর্শ করতে থাকেন। এ সময় সাধারণ শ্রমিকেরা আন্দোলন করতে থাকেন ন্যায্য বিচার পাওয়ার আশায়। শ্রমিকদের মধ্যে একজনের সহদর ভাই রেষ্টুরেন্ট তৈরি করে বাহিরে ব্যবসা করেন।তার ভাইয়ের সাথে আঁতাত করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেন উক্ত সন্ত্রাসীরা। কোনরকম ব্রিফিং ছাড়া কৌশলে মমতাজউদ্দীন মোন্তাজকে। প্রশাসনের জিন্মায়।কারখানা থেকে নিয়ে যেতে সক্ষম হন কাশিমপুর থানা পুলিশ।যাওয়ার সময় পুনরায় হুমকি প্রদর্শন করেন কাউন্সিলর মোন্তাজ।তিনি অত্র কারখানার প্রোডাকশন ম্যানেজার রহিদুল ইসলাম কে। জীবনে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করেন পুলিশ কর্মকর্তাদের সম্মুখে। এমনটাই বললেন প্রোডাকশন ম্যানেজার রহিদুল ইসলাম।কাউন্সিলর মোনতাজের পোষা সন্ত্রাসীরা অত্র কারখানার আইডি কার্ড দেখে দেখে সাধারণ শ্রমিকদের উপর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটনা ঘটানোর হুমকি প্রদর্শন করেন।সাধারণ শ্রমিকেরা আছেন মহা আতঙ্কে। কারখানার শ্রমিক ও শ্রমিকদের নেতা কর্মকর্তারা বললেন।আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আইনের লোকের কাঁধে চড়ে পার হয়ে গেছেন কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতাজ।