আশুলিয়ার ভাদাইলে হত্যার উদ্দেশ্যে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম
- আপডেট টাইম : ০৬:৫৪:৩৮ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল ২০২১
- / ২৬৮ ৫০০০.০ বার পাঠক
বিশেষ প্রতিনিধি।।
আশুলিয়ার ভাদাইলে পলাশ নামের এক ব্যবসায়ীকে হত্যার উদ্দেশ্য কুপিয়ে জখম।২২/০৪/২০২১ বৃহস্পতিবার ৯ ই রমজান ইফতারের পর মুহুর্ত।ইউপি সদস্য আবু সাদেক ভুঁইয়ার পুত্র মনির হোসেন।ও তার সহযোগী ১৫ থেকে ২০ জনের সন্ত্রাসী টিম নিয়ে।ব্যবসায়ী পলাশের দোকানে ঢুকে তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেছেন।এই মর্মে অভিযোগ করেছেন পলাশের স্ত্রী শাহনাজ পারভীন শোভা।অভিযোগ সুত্রে যানা জায়। ভুক্তভোগী পলাশকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে সাভার উপজেলা এনাম মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করেন।অভিযোগে লেখা হয়েছেন সন্ত্রাসীরা হামলা করে খ্যান্ত হননি,দোকান ভাংচুর করে নগদ ১ লক্ষ টাকা নিয়ে গেছেন।ও দোকানে থাকা মালামাল লুট করে আসবাপত্র তছনছ করছেন।ভুক্তভোগী পলাশের স্ত্রী আশুলিয়া থানা আওয়ামী যুবলীগের সাথে সম্পৃক্ত শাহনাজ পারভীন শোভা বলেন।সন্ত্রাসীরা আমার স্বামীকে মেরে মারাগেছে ভেবে রাস্তায় ফেলে রেখেই।আমাকে ও আমার একমাত্র পুত্র সন্তানকে জীবনে মেরে ফেলার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাতে থাকে।জীবনের ভয়ে বাঁচার আঁকুতি নিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে,দির্ঘ ২ ঘন্টা সময় পার করি। নিজস্ব মোবাইল ফোনে ফেইসবুক লাইভে থেকে,আমরা মা ছেলে শুধু আশুলিয়াবাসী নয় দেশবাসীর নিকট জীবন বাঁচাতে আঁকুতি জানাই।ইউপি সদস্য আবু সাদেক ভুঁইয়ার কুর্মের কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করার কারনে।আমাকে ও আমার পরিবারকে চিরতরে নিশ্চিন্ন করতে মরিয়া হয়ে।সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে বার বার আমাকে ও আমার পরিবারকে আঘাত করে চলেছেন আবু সাদেক ভুঁইয়া।আমি একাধিকবার আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সহযোগিতা নিয়ে,আইনের দ্বারাস্থ হলেও কোনো ফল পাচ্ছিনা।উল্টা আমাকেই ফাঁসানোর চেষ্টায় বিভিন্ন অপকৌশল অবলম্বন করে চলেছেন ইউপি সদস্য আবু সাদেক ভুঁইয়া ও তার পুত্র মনির হোসেন।অপর দিকে পয়সার বিনিময়ে বিক্রি হওয়া,কিছু অসাধু গণমাধ্যমকর্মীদের দিয়ে আমার ছবি বিকৃত করে,মিথ্যা বানোয়াট ভিত্যিহীন নিউজ প্রকাশ করছেন যেটা আদৌ সত্য নয়।আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার কিছু অসাধু ব্যাক্তি সন্ত্রাসীদের পক্ষে কাজ করে। আমাকে মেরে ফেলার পথ পরিস্কার করতে সহযোগীতা করে যাচ্ছেন।তবুও আমি আসা ছাড়েনি আইনের হাত অনেক লম্বা,আমি আইনের দ্বারাস্থ হয়েছি।আমি এই সমাজের বিবেকের দরজায় দাড়িয়ে স্বামী সংসার সন্তান নিয়ে বাঁচার আঁকুতি জানাই।