ঢাকা ০৪:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
মঠবাড়ীয়া সাফলেজা কচুবাড়ীয়া বসত ঘর ভাঙচুর লুটপাট ও যখম এর অভিযোগ আঃ খালেক হাওলাদার গংদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির আখড়া বরগুনার পাসপোর্ট অফিস, দালাল ছাড়া মিলছে না পাসপোর্ট কাশেমপুর থানায় অভিযোগ করতে গিয়ে বিট্টিমরাই স্কুল ছাত্র মোঃ রাব্বি নিজ খালাকে আটকিয়ে ? ওসি সাইফুল ইসলাম মোটা অংকের টাকার বিনিময় তাদের আসামি করে গ্রেফতার দেখান রাজনৈতিক দলগুলো যদি বলে যে তারা সংস্কার চায় না, তাহলে এখনই নির্বাচন দিয়ে দেবো: ড. ইউনূস দেশবাসীকে ফের কাঁদালেন শহিদ নাফিজের মা নতুন আইজিপি বাহারুল আলম, ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাদ আলী সংসারের হাল ধরতে চেয়ে নিজেই এখন বোঝা” বাঁচতে চায় ঠাকুরগাঁওয়ের শামীম জেনেভা ক্যাম্পের শিশুদের শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য ড্রিম এলাইভ ফাউন্ডেশন এবং এনএলজে হাই স্কুল পরিচালনা কমিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত সখিপুর উপজেলা দলিল লেখক ও স্ট্যাম ভেন্ডার কল্যাণ সমবায় সমিতি লি:এর সদস্যদের সাথে মত বিনিময় পরমানু বোমা হামলা থেকে বাচঁতে আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া

মিরপুরে বিক্ষোভরত গার্মেন্টসকর্মীদের সঙ্গে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সংঘাত

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৬:০৪:০২ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪
  • / ২৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

ছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত
মিরপুরে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সঙ্গে গার্মেন্টসকর্মীদের সংঘাত। ছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত
আজ সকালে বিক্ষোভরত গার্মেন্টসকর্মীদের সঙ্গে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সংঘাতে কার্যত রণক্ষেত্রে রূপান্তরিত হয়েছে মিরপুর।

মিরপুর ১৪ ও কচুক্ষেত এলাকার একাধিক কারখানা থেকে হাজারো গার্মেন্টসকর্মী সকাল সাড়ে আটটার দিকে সড়কে অবস্থান নেয়। তারা চাকুরিচ্যুতি ও একটি স্থানীয় পোশাক নির্মাণ কারখানা বন্ধের প্রতিবাদ জানায়।

সময়ের কন্ঠকে কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজি গোলাম মোস্তফা এই তথ্য জানিয়েছেন।

শিগগির বিক্ষোভকারীরা ভাঙচুর শুরু করেন। এ সময় তারা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর দুইটি পরিবহনে অগ্নিসংযোগ করেন। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় পুলিশ ও সেনা সদস্যরা তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করার উদ্যোগ নেয়।

এ মুহূর্তে দমকল বাহিনীর দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গাড়ির আগুন নেভানোর কাজে ব্যস্ত রয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, এই সংঘাত প্রায় এক ঘণ্টা ধরে চলে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

ঘটনাস্থলে বন্দুকের গুলির শব্দ পাওয়া গেছে বলেও তারা জানান। এ ঘটনার পর এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

সংঘাতের ফলে ওই এলাকায় যানবাহন চলাচল প্রায় দুই ঘণ্টার জন্য বিঘ্নিত হয়।

মিরপুর ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, মিরপুর-১৪ এলাকায় সেনাবাহিনীর পরিবহন মোতায়েন থাকায় সকাল ১১টা পর্যন্ত সেখানে আসা গাড়িগুলোকে আগানোর অনুমতি না দিয়ে ভাষানটেক এলাকার দিকে যেতে বলা হয়। এ সময় শুধু মিরপুর-১০ থেকে মিরপুর-১৪ এলাকার মধ্যে গাড়ি চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়।

সকাল ১১টার পর উল্লেখিত এলাকাগুলোতে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। হতাহতের বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মিরপুরে বিক্ষোভরত গার্মেন্টসকর্মীদের সঙ্গে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সংঘাত

আপডেট টাইম : ০৬:০৪:০২ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪

ছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত
মিরপুরে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সঙ্গে গার্মেন্টসকর্মীদের সংঘাত। ছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত
আজ সকালে বিক্ষোভরত গার্মেন্টসকর্মীদের সঙ্গে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সংঘাতে কার্যত রণক্ষেত্রে রূপান্তরিত হয়েছে মিরপুর।

মিরপুর ১৪ ও কচুক্ষেত এলাকার একাধিক কারখানা থেকে হাজারো গার্মেন্টসকর্মী সকাল সাড়ে আটটার দিকে সড়কে অবস্থান নেয়। তারা চাকুরিচ্যুতি ও একটি স্থানীয় পোশাক নির্মাণ কারখানা বন্ধের প্রতিবাদ জানায়।

সময়ের কন্ঠকে কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজি গোলাম মোস্তফা এই তথ্য জানিয়েছেন।

শিগগির বিক্ষোভকারীরা ভাঙচুর শুরু করেন। এ সময় তারা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর দুইটি পরিবহনে অগ্নিসংযোগ করেন। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় পুলিশ ও সেনা সদস্যরা তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করার উদ্যোগ নেয়।

এ মুহূর্তে দমকল বাহিনীর দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গাড়ির আগুন নেভানোর কাজে ব্যস্ত রয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, এই সংঘাত প্রায় এক ঘণ্টা ধরে চলে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

ঘটনাস্থলে বন্দুকের গুলির শব্দ পাওয়া গেছে বলেও তারা জানান। এ ঘটনার পর এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

সংঘাতের ফলে ওই এলাকায় যানবাহন চলাচল প্রায় দুই ঘণ্টার জন্য বিঘ্নিত হয়।

মিরপুর ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, মিরপুর-১৪ এলাকায় সেনাবাহিনীর পরিবহন মোতায়েন থাকায় সকাল ১১টা পর্যন্ত সেখানে আসা গাড়িগুলোকে আগানোর অনুমতি না দিয়ে ভাষানটেক এলাকার দিকে যেতে বলা হয়। এ সময় শুধু মিরপুর-১০ থেকে মিরপুর-১৪ এলাকার মধ্যে গাড়ি চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়।

সকাল ১১টার পর উল্লেখিত এলাকাগুলোতে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। হতাহতের বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।