ঢাকা ১০:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান অসুস্থ,হাজত থেকে হাসপাতালে প্রেরণ দরিদ্র মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চাই: জহিরুল ইসলাম। তালতলীতে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের সন্তানকে খাম্বার সাথে বেঁধে মারধর ফেসবুকে ছবি ভাইরাল শারদীয় দূর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত নওগাঁর নিয়ামতপুরে বিআরডিবি চেয়ারম্যান নির্বাচিত আব্দুর রহমান বাবু মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের কর্মচারী ইউনিয়ন(সিবিএ) কমিটি বিলুপ্ত করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট এডহক কমিটি গঠন অস্ট্রেলিয়া গাড়ি চাপায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নিহত নিহত আবু সাঈদ ও লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি সরকারি ব্যবস্থাপনাকে দুর্নীতিমুক্ত করার তাগিদ এনজিও নেতাদের বিরামপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিবারের সাথে মতবিনিময় ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

শেখ হাসিনা সরকারে থাকাকালীন বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে নিরাপদ দেশ হিসেবে প্রচার করায় বিপাকে ইতালিতে বাংলাদেশী অভিবাসন প্রত্যাশীরা

ইতালির রাজধানী রোম থেকে- (মল্লিক মুহাম্মদ নুরুল আমিন মিল্টন)
  • আপডেট টাইম : ০৮:০৬:৫৪ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৩০ ৫০০০.০ বার পাঠক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৭ই জানুয়ারতি একতরফা নির্বাচন করে সরকার গঠন করার পরে চলতি বছরের মে মাসে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে নিরাপদ দেশ হিসেবে ঘোষণা করার ফলে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অভিভাষণ প্রত্যাশীরা বিপাকে পড়েছেন।

বাংলাদেশ থেকে সার্বিয়া, বসনিয়া, কসোভো মন্টিনেগ্রো, লিথুনিয়া, বুলগেরিয়া ও ক্রোয়েশিয়াতে বাংলাদেশিরা বৈধ পথে আসলেও ইউরোপের উন্নত দেশে যেমন ইতালি, পর্তুগাল, ফ্রান্স, জার্মান ও স্পেনে উন্নত জীবন যাপনের জন্য অভিভাষণ স্বীকৃতির জন্য এই সমস্ত দেশে পাড়ি জমান।
ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নিয়ম অনুযায়ী অভিভাষণ স্বীকৃতির জন্য কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে এবং এ সমস্ত নিয়ম কানুন অনুযায়ী যখনই বাংলাদেশী নাগরিকরা অভিভাষণের জন্য থানায় অথবা আইনজীবির মাধ্যমে কোর্টে আবেদন করে থাকেন তখনই কর্তৃপক্ষ প্রশ্ন করে থাকেন বাংলাদেশ এখন নিরাপদের তালিকায় তিন নাম্বারে রয়েছে তাহলে কেন বাংলাদেশী নাগরিক হয়ে অভিবাসন স্বীকৃতির চাওয়া হয়?
কোন একদিন ইতালির একটি থানায় কিছু অভিবাসন প্রত্যাশীদের সাথে আলাপকালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কড়া সমালোচনা করে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন প্রথমে সার্বিয়া এসেছি সেখানে ভালো কাজকর্ম না পাওয়ায় ২৫ দিন পায়ে হেঁটে ও কিছুটা পথ ভাংকারে চড়ে দালালদের সাহায্যে পাঁচ ছয়টি দেশ অতিক্রম করে স্বপ্নের দেশ ইতালিতে এসে পৌছিয়েছি, এখানে এসে কাগজপত্রের জন্য আবেদন করলে এখানকার কর্তৃপক্ষ জানান, বাংলাদেশ নিরাপদ দেশের তালিকায় তিন নম্বরের রয়েছে বলে তাদের অনেক প্রশ্নমুখি হতে হচ্ছে।

সদ্যপদত্যাগী ও পলায়নকৃত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে নিরাপদ দেশ বলে মিথ্যা প্রচার করায় অন্যান্য দেশের তুলনায় অবিভাসন স্বীকৃতি পেতে আমাদের নানা ধরনের জটিলতা হচ্ছে।
হাজার হাজার অভিবাসন প্রত্যাশীদের বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ইইতালিতে তাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত এবং আশায় রয়েছে ইতালিয়ান সরকারের পক্ষ থেকে বৈধতার কোন আদেশ আসে কি না।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

শেখ হাসিনা সরকারে থাকাকালীন বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে নিরাপদ দেশ হিসেবে প্রচার করায় বিপাকে ইতালিতে বাংলাদেশী অভিবাসন প্রত্যাশীরা

আপডেট টাইম : ০৮:০৬:৫৪ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৭ই জানুয়ারতি একতরফা নির্বাচন করে সরকার গঠন করার পরে চলতি বছরের মে মাসে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে নিরাপদ দেশ হিসেবে ঘোষণা করার ফলে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অভিভাষণ প্রত্যাশীরা বিপাকে পড়েছেন।

বাংলাদেশ থেকে সার্বিয়া, বসনিয়া, কসোভো মন্টিনেগ্রো, লিথুনিয়া, বুলগেরিয়া ও ক্রোয়েশিয়াতে বাংলাদেশিরা বৈধ পথে আসলেও ইউরোপের উন্নত দেশে যেমন ইতালি, পর্তুগাল, ফ্রান্স, জার্মান ও স্পেনে উন্নত জীবন যাপনের জন্য অভিভাষণ স্বীকৃতির জন্য এই সমস্ত দেশে পাড়ি জমান।
ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নিয়ম অনুযায়ী অভিভাষণ স্বীকৃতির জন্য কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে এবং এ সমস্ত নিয়ম কানুন অনুযায়ী যখনই বাংলাদেশী নাগরিকরা অভিভাষণের জন্য থানায় অথবা আইনজীবির মাধ্যমে কোর্টে আবেদন করে থাকেন তখনই কর্তৃপক্ষ প্রশ্ন করে থাকেন বাংলাদেশ এখন নিরাপদের তালিকায় তিন নাম্বারে রয়েছে তাহলে কেন বাংলাদেশী নাগরিক হয়ে অভিবাসন স্বীকৃতির চাওয়া হয়?
কোন একদিন ইতালির একটি থানায় কিছু অভিবাসন প্রত্যাশীদের সাথে আলাপকালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কড়া সমালোচনা করে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন প্রথমে সার্বিয়া এসেছি সেখানে ভালো কাজকর্ম না পাওয়ায় ২৫ দিন পায়ে হেঁটে ও কিছুটা পথ ভাংকারে চড়ে দালালদের সাহায্যে পাঁচ ছয়টি দেশ অতিক্রম করে স্বপ্নের দেশ ইতালিতে এসে পৌছিয়েছি, এখানে এসে কাগজপত্রের জন্য আবেদন করলে এখানকার কর্তৃপক্ষ জানান, বাংলাদেশ নিরাপদ দেশের তালিকায় তিন নম্বরের রয়েছে বলে তাদের অনেক প্রশ্নমুখি হতে হচ্ছে।

সদ্যপদত্যাগী ও পলায়নকৃত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে নিরাপদ দেশ বলে মিথ্যা প্রচার করায় অন্যান্য দেশের তুলনায় অবিভাসন স্বীকৃতি পেতে আমাদের নানা ধরনের জটিলতা হচ্ছে।
হাজার হাজার অভিবাসন প্রত্যাশীদের বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ইইতালিতে তাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত এবং আশায় রয়েছে ইতালিয়ান সরকারের পক্ষ থেকে বৈধতার কোন আদেশ আসে কি না।