আমিন বাজার নৌ থানার পুলিশ হত্যা মামলাকে অপমৃত্যু সাজানোর পরিকল্পনায় মরিয়া হয়ে উঠেছে
- আপডেট টাইম : ০২:৫১:৪১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০২৪
- / ৮০ ৫০০০.০ বার পাঠক
গত ২৫ শে মে ২০২৪ সকাল আনুমানিক সাড়ে নয়টায় দিক ফোন করে সাভার নৌ থানার পুলিশ এস আই দেলোয়ার, সংবাদকর্মী যারা হায়াতের ফোনে একটি কল আসে বলে যে একটি ডেড বডি পাওয়া গেছে ডেড বডির সঙ্গে পাওয়া গেছে সময়ের কন্ঠ নিজস্ব প্যাড যেখানে একটি চিরকুট লেখা আছে।এবং ডেড বডির সঙ্গে পাওয়া গেছে একটি জন্ম সনদ ইমন সরকার নামে।
তৎক্ষণাৎ যারা হায়াত হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ছবি দেখে সনাক্ত করে সংবাদকর্মী যারা হায়াতের ছোট ভাই (২০) ইমন সরকার। পরে সকলে মিলে লাস শনাক্ত করার পর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ মর্গে থেকে পোস্টমর্টেম এর পরে লাশ মাটি দেওয়া হয় মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। এরপরে হত্যা মামলা নেওয়ার জন্য নৌ থানার পুলিশ এবং সাভার থানার পুলিশকে অবহিত করলে যারা হায়াত তারা নানা প্রক্রিয়ায় জানানোর চেষ্টা করে এটা অপমৃত্যু। এবং এসআই আজিজুল বদলি হবার বিষয়টাও জেনে যায় যারা হায়াত। এবং তাকে প্রশ্ন করলে যে আপনি বদলি হয়ে গেছেন এই কারণে আমার ভাইয়ের হত্যাকান্ড আপনি অপমৃত্যু বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। উপায়ন্ত না পেয়ে অজ্ঞাতহত্যা মামলা নেয়। মামলা
নেওয়ার দুই থেকে তিন দিন পর যারা হায়াৎ জিজ্ঞাসা করলে যে আপনারা কি ব্যবস্থা নিলেন তখন যারা হায়া এবং ভিকটিম ইমন সরকার যে এলাকায় থাকতো ডেমরা কোনাপাড়া সেখানে আসে এবং সন্দেহের তালিকায় যারা যারা আছেন বাদিনী যারা হায়াতের তাদের বাসায় গিয়ে এবং গ্যারেজ মালিক কামালের গ্যারেজে বসে প্রশ্নবিদ্ধ করে চলে যান। এই মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং কোন কিছুই সঠিকভাবে করছেন না বলে জানান দৈনিক সময়ের কণ্ঠকে যারা হায়াত।
যারা হায়াত আরো জানান এই মামলার অনেকগুলো ক্লু থাকার পরেও দারগা এড়িয়ে যেতে চাইছে প্রথমে হয় অপমৃত্যু বলে দাবী করার জন্য। যেমন এই মামলায় প্রথম আসামি করে দাবি করছেন যারা হায়াত অটোচালক মারুফ এবং মারুফের মা কে এবং বাবু নামের একজন অটোচালক সাক্ষী দিচ্ছে ঘটনার কিছুদিন আগে মারুফ পরিকল্পনা করেছে ইমন সরকারকে মারধর দিবে তবুও দারোগা চোখে পর্দা দিয়ে এই মামলা এড়িয়ে অপমৃত্যু দেখানোর চেষ্টায় মরিয়া।
সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানাচ্ছে দৈনিক সময়ের কন্ঠ,,
পরবর্তীতে চোখ রাখুন দৈনিক সময়ের কণ্ঠে,,,