ঢাকা ১১:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৪ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
পার- ভাঙ্গুড়া ইউনিয়ন বিএনপির ৭ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র কর্মী সম্মেলন সংঘাত নয়, শান্তি চায় পাকিস্তান’ ৮ মাসে অর্ধশতাধিক নেতাকর্মীর মৃত্যু, দলীয় কোন্দল বাড়ছে বিএনপিতে? ফুলবাড়ীতে বিশ্বমুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত মাটিতে বসে নাটক দেখে প্রশংসায় ভাসছেন ইউএনও নাজমুন নাহার কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে ৫১ বছর বয়সে এসএসসি পরিক্ষা দিচ্ছেন সাংবাদিক দম্পতি আশুলিয়ায় স্ত্রী হত্যার ঘটনায় আসামির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি গাজীপুরে সরকারি জমিতে অবৈধ নির্মাণে উচ্ছেদ অভিযান মহান মাওলার ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলেন আল্লামা সুলতান যওক নদভী রাহিমাহুল্লাহ গণমাধ্যম দিবস: কলম হোক সত্য ও স্বাধীনতার প্রতীক

ঘুর্নিঝড় রেমাল ভাসিয়ে নিয়ে গেছে শুটকি পল্লির ৩০ পরিবারের স্বপ্ন

মঠবাড়ীয়া (পিরোজপুর) জেলা প্রতিনিধি:আফজাল মিয়া তথ্য চিএে,
  • আপডেট টাইম : ০৫:৩৯:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪
  • / ১২১ ১৫০০০.০ বার পাঠক

বড় মাছুয়া থেকে তুলাতলা শুটকি পল্লি পর্যন্ত বেড়িবাঁধ বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় রেমাল ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। তার সাথে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে তুলাতলা শুটকি পল্লির এিশটি পরিবারের তিলেতিলে গাড়া বেঁচে থাকার স্বপ্ন। স্বামীহারা বকুল (৬০) শুটকি পল্লিতে দিনমজুরি কাজ করে কোন রকম জীবিকা নির্বাহ করেন,সবকিছু হারিয়ে এখন৷ নদীর পাড়ে নির্বাক হয়ে বসে থাকে। অনাহারে অর্ধাহারে চলছে দিন। তার পাশাপাশি শিউলি বেগম বাড়িঘর সবকিছু হারিয়ে এখন নিঃস্ব। বকুল ও শিউলি বেগমের একটাই চাওয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে একটু আর্থিকভাবে সাহায্য করলে তারা এিশটি পরিবার শুটকি পল্লী নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। এই শুটকি পল্লী থেকে শুটকি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষ করে চট্টগ্রাম আসাদ গঞ্জ রপ্তানি করা হয়। এই শুটকি পল্লী থেকে বছরে আয় হয় দশলাখ টাকাও বেশি। এই আয়ের টাকা দিয়েই শুটকি পল্লির এিশটি পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে। শুটকি পল্লীর মালিক মোহাম্মদ গাফফার মিয়া,সময়ের কণ্ঠকে জানান। তার ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে।তিনি লক্ষ লক্ষ টাকা লোন করে এই শুটকি পল্লি পরিচালনা করে আসছিলেন। এখন তিনি দিশেহারা লোনের টাকা পরিশোধ করবেন কি করে। সরকার যদি আর্থিক সাহায্য করেন তাহলে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। মঠবাড়িয়া একমাত্র তুলাতলা শুটকি পল্লি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঘুর্নিঝড় রেমাল ভাসিয়ে নিয়ে গেছে শুটকি পল্লির ৩০ পরিবারের স্বপ্ন

আপডেট টাইম : ০৫:৩৯:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪

বড় মাছুয়া থেকে তুলাতলা শুটকি পল্লি পর্যন্ত বেড়িবাঁধ বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় রেমাল ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। তার সাথে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে তুলাতলা শুটকি পল্লির এিশটি পরিবারের তিলেতিলে গাড়া বেঁচে থাকার স্বপ্ন। স্বামীহারা বকুল (৬০) শুটকি পল্লিতে দিনমজুরি কাজ করে কোন রকম জীবিকা নির্বাহ করেন,সবকিছু হারিয়ে এখন৷ নদীর পাড়ে নির্বাক হয়ে বসে থাকে। অনাহারে অর্ধাহারে চলছে দিন। তার পাশাপাশি শিউলি বেগম বাড়িঘর সবকিছু হারিয়ে এখন নিঃস্ব। বকুল ও শিউলি বেগমের একটাই চাওয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে একটু আর্থিকভাবে সাহায্য করলে তারা এিশটি পরিবার শুটকি পল্লী নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। এই শুটকি পল্লী থেকে শুটকি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষ করে চট্টগ্রাম আসাদ গঞ্জ রপ্তানি করা হয়। এই শুটকি পল্লী থেকে বছরে আয় হয় দশলাখ টাকাও বেশি। এই আয়ের টাকা দিয়েই শুটকি পল্লির এিশটি পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে। শুটকি পল্লীর মালিক মোহাম্মদ গাফফার মিয়া,সময়ের কণ্ঠকে জানান। তার ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে।তিনি লক্ষ লক্ষ টাকা লোন করে এই শুটকি পল্লি পরিচালনা করে আসছিলেন। এখন তিনি দিশেহারা লোনের টাকা পরিশোধ করবেন কি করে। সরকার যদি আর্থিক সাহায্য করেন তাহলে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। মঠবাড়িয়া একমাত্র তুলাতলা শুটকি পল্লি।