ঢাকা ০৮:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪

অটোরিকশা চালকের সহযোগিতায় পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক গৃহবধূকে ধর্ষণ!

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:৩৫:০৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৪ মার্চ ২০২১
  • / ৩১৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

কুমিল্লা থেকে  স্টাফ রিপোর্টার।।

কুমিল্লায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় থানায় অভিযুক্ত খন্দকার ফারুক এবং সোহাগ নামের দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন ভুক্তভোগী নারীর বাবা।

বুধবার (২৪ মার্চ) কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওই গৃহবধূর ডাক্তারি পরীক্ষা হয়েছে এবং তিনি আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, বেশ কয়েক মাস ধরে সাইচাপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে খন্দকার ফারুক মোবাইল ফোনে ওই গৃহবধূর সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলেন। গত ২১ মার্চ পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওই নারীকে সিএনজি অটোরিকশা চালক মো. সোহাগের সহযোগিতায় জেলার ব্রাহ্মণপাড়ায় খন্দকার ফারুকের ভাড়া বাসায় নিয়ে যান। ওই বাসায় খন্দকার ফারুক তাকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান। পরদিন সিএনজি অটোরিকশা চালক সোহাগ ওই গৃহবধূকে তাদের গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে দেন।

পরে পরিবারের লোকজন বিষয়টি জানতে পেরে তাকে দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেয়। এ ঘটনায় মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) রাতে গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে খন্দকার ফারুক ও সিএনজি চালক সোহাগকে অভিযুক্ত করে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় মামলা দায়ের করেন।

বুধবার সন্ধ্যায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ব্রাহ্মণপাড়ান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন সময়ের কন্ঠকে জানান, বুধবার সকালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। পরে কুমিল্লার আদালতে ঘটনার বিষয়ে তিনি জবানবন্দি দিয়েছেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অটোরিকশা চালকের সহযোগিতায় পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক গৃহবধূকে ধর্ষণ!

আপডেট টাইম : ০৫:৩৫:০৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৪ মার্চ ২০২১

কুমিল্লা থেকে  স্টাফ রিপোর্টার।।

কুমিল্লায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় থানায় অভিযুক্ত খন্দকার ফারুক এবং সোহাগ নামের দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন ভুক্তভোগী নারীর বাবা।

বুধবার (২৪ মার্চ) কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওই গৃহবধূর ডাক্তারি পরীক্ষা হয়েছে এবং তিনি আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, বেশ কয়েক মাস ধরে সাইচাপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে খন্দকার ফারুক মোবাইল ফোনে ওই গৃহবধূর সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলেন। গত ২১ মার্চ পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওই নারীকে সিএনজি অটোরিকশা চালক মো. সোহাগের সহযোগিতায় জেলার ব্রাহ্মণপাড়ায় খন্দকার ফারুকের ভাড়া বাসায় নিয়ে যান। ওই বাসায় খন্দকার ফারুক তাকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান। পরদিন সিএনজি অটোরিকশা চালক সোহাগ ওই গৃহবধূকে তাদের গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে দেন।

পরে পরিবারের লোকজন বিষয়টি জানতে পেরে তাকে দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেয়। এ ঘটনায় মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) রাতে গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে খন্দকার ফারুক ও সিএনজি চালক সোহাগকে অভিযুক্ত করে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় মামলা দায়ের করেন।

বুধবার সন্ধ্যায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ব্রাহ্মণপাড়ান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন সময়ের কন্ঠকে জানান, বুধবার সকালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। পরে কুমিল্লার আদালতে ঘটনার বিষয়ে তিনি জবানবন্দি দিয়েছেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।