কবিতার নামঃ- –<বহুরূপী-বেঈমান> কবি:সৈয়দ কামরুল হাসান। মুক্তিযুদ্ধ -দেখিনি দেখিনি-একাত্তর দুর্ভিক্ষ দেখিনি-বাংলার, দেখিনি-পচাত্তর। স্বাধীনতার হলো পার, তেপ্পান্ন -বছর….. নাহি পেলাম-স্বাধীনতার স্বাদ, স্বাধীনতা কি-নাহি বুঝিলাম! ইতিহাস বিকৃতি-চলিতেছে অবিরাম। একাত্তরের রাজাকারেরা-হয়েছে মুক্তিযোদ্ধা-২০২২সালে! পচাত্তরের-গাদ্দারেরা হয়েছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা-টাকার বিনিময়ে। সর্বদা ঐওরা-পাচ্ছে ভাতা, পচাত্তরের গাদ্ধারদের-পা চেটে! রাজাকার-আর-গাদ্ধারের’ দালাল যারা, ঐওদেরকে-মুক্তিযোদ্ধা-বানিয়েছে তারা, মুক্তিযুদ্ধা সেজে এখন-করিতেছে জয়বাংলার গান। মুখে মুজিব-অন্তরে বিষ-সর্বদা ঐওদের-শান। যাদের নেই-স্রষ্টাপ্রদত্ত-মান,ও,সম্মান। ঐওরাই দেয়না অন্যকে-প্রাপ্য সম্মান, প্রকৃত দেশপ্রেমিকদেরকে-দিচ্ছেনা কেন? কোনো প্রাপ্য-মর্যাদা,ও,সম্মান। যারা ছিলো-খন্দকার:মোশতাকের দালাল, এখন তারাই হয়েছে-দেশের সূর্য্যসন্তান। এটায় কিন্তূ-জাতীয় চারনেতার অপমান; দুইমুখি স্বার্থপরদেরকে-মর্যাদা দিয়ে, জামুকায়,ও,মন্ত্রনালয়ে করেছে- বঙ্গবন্ধুকে অসম্মান। কাব্যিকথায় সৃজিয়াছি-সত্যের জয়গান, সত্যের স্ব’পক্ষ্যে-আছেন সদা প্রভু দয়াময়-রাহিম রাহমান।(রচনাকালঃ-১৬-১২-২০১৩ইং)