ঢাকা ১০:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
শহরের প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত ৪৫ বছরের পুরানো এ প্রতিষ্ঠান নাম হলো আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ অথচ কলেজ শাখায় একজন ছাত্র/ছাত্রীও নেই মঠবাড়িয়ায় রাতের আঁধারে বনিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন গাজীপুরে দুর্নীতিবাজ ভূমি কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ এটিএম আজহারুলের মুক্তির দাবিতে গণঅবস্থানের ডাক জামায়াতের চলন্তবাসে বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ৩ বাংলাদেশে ২৯ মিলিয়ন ডলার কারা পেয়েছে? যা বললেন ট্রাম্প অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল বাংলা ৫২ নিউজ ডটকম এর ৯ম বর্ষপূর্তি আজশনিবার সকাল দশটায় পিরোজপুর মঠবাড়িয়ায় উদযাপিত হয় কোনাবাড়িতে বিএনপি’র দু’গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া: আতঙ্কে ওই এলাকার সাধারণ মানুষ ৩৬ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া মায়ের সন্ধান পেল সাংবাদিক আশিকুর রহমান জামাল শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন মোংলা পৌর শাখার উদ্যোগে মোংলা আইডিয়াল ক্যাডেট মাদ্রাসায় দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

জামালপুরে পাটের পরিবর্তে, পাট শাক চাষ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর।।
  • আপডেট টাইম : ০৯:২৬:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪
  • / ১২৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

সরকারি কৃষি ভিত্তিক প্রকল্পের কারণে জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় পাট শাক চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রায় সর্বত্রই পাট শাক চাষ হচ্ছে। পাট শাকের চাহিদা ও দাম বেশি পাওয়ায় কৃষকরা বেশি মাত্রায় ঝুঁকে পড়েছে। ফলে পাট শাক অর্থকরী ফসলে পরিনত হয়েছে।
জানা যায়, জামালপুর সদর উপজেলায় ব্যপক ভাবে পাট শাক চাষ হচ্ছে। লক্ষীরচর, রায়েরচর, টেবিরচর, তুলশীরচর, চর গজারিয়া সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ব্যপক পাট শাক চাষ হয়ে থাকে। সরকার কৃষকদের স্বাবলম্বি করার লক্ষ্যে কৃষি বিভাগের মাধ্যমে এ ধরণের সফল প্রকল্প বাস্তবায়ন করায় পাট শাক চাষ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো ঘুরে কথা হয় বেশ কয়েকজন কৃষকের সাথে তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন,প্রতি মোঠা পাট শাক ১০ থেকে ১৫টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাট শাকের চাহিদা বেশি থাকায় বাজারে নিতে হয় না। বাড়ীতেই নগত মূল্যে বিক্রি হয়ে যায়। যার জন্যে পাটের পরিবর্তে পাটশাকের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
সরকারের এই প্রকল্প মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর,দেওয়াগঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় কৃষি বিভাগ ব্যপক ভাবে বাস্তবায়ন করেছে। এই প্রকল্পের আওতায় ডাংধরা,পাররামপুর,হাতিবান্দা,বগারচর, বাট্রাজোর,চিকাজানি,মেরুরচর, ঝগড়ারচর সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় পাট শাক চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো পরিদর্শন করে দেখা যায় বাড়ীর আঙ্গিনা থেকে ফসলি জমিতে পাট শাকের সমারোহ। কথা হয় কৃষক আব্দুস সাত্তার(৫০) কাদের( ৪৮) এর সাথে তারা জানান,কৃষক বান্ধব সরকার সব সময় কৃষকদের স্বাবলম্বি করার জন্য বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। সরকারের নির্দেশে কৃষি বিভাগ কর্মীরা মাঠে থেকে সহায়তা করছেন। যার জন্যে কৃষকরা স্বাবলম্বিতা অর্জন করছেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুরে পাটের পরিবর্তে, পাট শাক চাষ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে

আপডেট টাইম : ০৯:২৬:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪

সরকারি কৃষি ভিত্তিক প্রকল্পের কারণে জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় পাট শাক চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রায় সর্বত্রই পাট শাক চাষ হচ্ছে। পাট শাকের চাহিদা ও দাম বেশি পাওয়ায় কৃষকরা বেশি মাত্রায় ঝুঁকে পড়েছে। ফলে পাট শাক অর্থকরী ফসলে পরিনত হয়েছে।
জানা যায়, জামালপুর সদর উপজেলায় ব্যপক ভাবে পাট শাক চাষ হচ্ছে। লক্ষীরচর, রায়েরচর, টেবিরচর, তুলশীরচর, চর গজারিয়া সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ব্যপক পাট শাক চাষ হয়ে থাকে। সরকার কৃষকদের স্বাবলম্বি করার লক্ষ্যে কৃষি বিভাগের মাধ্যমে এ ধরণের সফল প্রকল্প বাস্তবায়ন করায় পাট শাক চাষ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো ঘুরে কথা হয় বেশ কয়েকজন কৃষকের সাথে তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন,প্রতি মোঠা পাট শাক ১০ থেকে ১৫টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাট শাকের চাহিদা বেশি থাকায় বাজারে নিতে হয় না। বাড়ীতেই নগত মূল্যে বিক্রি হয়ে যায়। যার জন্যে পাটের পরিবর্তে পাটশাকের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
সরকারের এই প্রকল্প মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর,দেওয়াগঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় কৃষি বিভাগ ব্যপক ভাবে বাস্তবায়ন করেছে। এই প্রকল্পের আওতায় ডাংধরা,পাররামপুর,হাতিবান্দা,বগারচর, বাট্রাজোর,চিকাজানি,মেরুরচর, ঝগড়ারচর সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় পাট শাক চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো পরিদর্শন করে দেখা যায় বাড়ীর আঙ্গিনা থেকে ফসলি জমিতে পাট শাকের সমারোহ। কথা হয় কৃষক আব্দুস সাত্তার(৫০) কাদের( ৪৮) এর সাথে তারা জানান,কৃষক বান্ধব সরকার সব সময় কৃষকদের স্বাবলম্বি করার জন্য বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। সরকারের নির্দেশে কৃষি বিভাগ কর্মীরা মাঠে থেকে সহায়তা করছেন। যার জন্যে কৃষকরা স্বাবলম্বিতা অর্জন করছেন।