ঢাকা ১২:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার

জামালপুরে হাত পাখা শিল্পের প্রসার

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর
  • আপডেট টাইম : ১০:৪১:১৭ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪
  • / ১৪৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

সরকার গ্রামীন অর্থনীতিকে চাঁঙ্গা করার লক্ষ্যে একের পর এক প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। এ প্রকল্পের আওতায় রয়েছে হাত পাখা শিল্প। জামালপুরে হাত পাখা শিল্পের প্রসার ঘটায় অসংখ্য বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের কর্মসংস্থান হয়েছে। পাশা পাশি ব্যপক চাহিদা থাকায় বছরে ১০ থেকে ১৫ লাখ হাত পাখা তৈরি হয়। যার বাজার মূল্য কোটি টাকা।
জানা যায় সদর উপজেলায় চরাঞ্চল গুলোতে হাতপাখ শিল্পের ব্যপক প্রসার ঘটেছে। লক্ষীরচর, টেবিরচর, তুলসীরচর ও কাজিয়ার চরের প্রায় সব পরিবার হাত পাখা শিল্পের সাথে জড়িত। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো ঘুরে কথা হয় বেশ কয়েকজনের সাথে তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন, বর্তমান যান্ত্রিক যোগে হাত পাখার ব্যপক কদর রয়েছে। হাত পাখা তৈরিতে বাঁশ লাগে। বাঁশের দাম বাড়ায় পাখার দাম বেড়েছে। এ শিল্পের সাথে জড়িত গ্রামীন যুব মহিলারা আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরে পেয়েছে। রহিমা(২০) সালেহা(২৮) নামে হাত পাখা শিল্পী জানান প্রায় সব গ্রামের পুরুষ মহিলারা হাত পাখা তৈরি করছে। হাত পাখার কদর থাকার বাজার মূল্য অনেক বেশি।
সরকারের সফল স্বনির্ভর প্রকল্প মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় ব্যপক ভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে গ্রামীন অর্থনীতির চিত্র পাল্টে গেছে। এ উপজেলাধীন ডাংধরা, পাররামপুর, হাতীবান্দা, নাংলা, আদ্রা, মহাদান, ভাটারা এলাকায় হাত পাঁখা শিল্পের ব্যপক প্রসার ঘটেছে। এ শিল্প প্রসারের জন্য বিসিকের প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা পাশাপাশি স্বল্প সুদে ঋনের ব্যবস্থা করেছে। বিসিক থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে বাঁশের কারুকার্য অংকিত হাতপাখা তৈরি করছে,বেকার যুব মহিলারা। বেশ কয়েকজন হাত পাখা শিল্পী এ প্রতিবেদক কে বলেন কৃষক বান্ধব আওয়ামীলীগ সরকার গ্রামাঞ্চলের যুব মহিলাদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে এ প্রকল্প গ্রহণ করেন। বিসিক তা বাস্তবায়ন করায় অসংখ্য পরিবার স্বচ্ছলতা ফিরে পেয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুরে হাত পাখা শিল্পের প্রসার

আপডেট টাইম : ১০:৪১:১৭ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪

সরকার গ্রামীন অর্থনীতিকে চাঁঙ্গা করার লক্ষ্যে একের পর এক প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। এ প্রকল্পের আওতায় রয়েছে হাত পাখা শিল্প। জামালপুরে হাত পাখা শিল্পের প্রসার ঘটায় অসংখ্য বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের কর্মসংস্থান হয়েছে। পাশা পাশি ব্যপক চাহিদা থাকায় বছরে ১০ থেকে ১৫ লাখ হাত পাখা তৈরি হয়। যার বাজার মূল্য কোটি টাকা।
জানা যায় সদর উপজেলায় চরাঞ্চল গুলোতে হাতপাখ শিল্পের ব্যপক প্রসার ঘটেছে। লক্ষীরচর, টেবিরচর, তুলসীরচর ও কাজিয়ার চরের প্রায় সব পরিবার হাত পাখা শিল্পের সাথে জড়িত। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো ঘুরে কথা হয় বেশ কয়েকজনের সাথে তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন, বর্তমান যান্ত্রিক যোগে হাত পাখার ব্যপক কদর রয়েছে। হাত পাখা তৈরিতে বাঁশ লাগে। বাঁশের দাম বাড়ায় পাখার দাম বেড়েছে। এ শিল্পের সাথে জড়িত গ্রামীন যুব মহিলারা আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরে পেয়েছে। রহিমা(২০) সালেহা(২৮) নামে হাত পাখা শিল্পী জানান প্রায় সব গ্রামের পুরুষ মহিলারা হাত পাখা তৈরি করছে। হাত পাখার কদর থাকার বাজার মূল্য অনেক বেশি।
সরকারের সফল স্বনির্ভর প্রকল্প মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় ব্যপক ভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে গ্রামীন অর্থনীতির চিত্র পাল্টে গেছে। এ উপজেলাধীন ডাংধরা, পাররামপুর, হাতীবান্দা, নাংলা, আদ্রা, মহাদান, ভাটারা এলাকায় হাত পাঁখা শিল্পের ব্যপক প্রসার ঘটেছে। এ শিল্প প্রসারের জন্য বিসিকের প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা পাশাপাশি স্বল্প সুদে ঋনের ব্যবস্থা করেছে। বিসিক থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে বাঁশের কারুকার্য অংকিত হাতপাখা তৈরি করছে,বেকার যুব মহিলারা। বেশ কয়েকজন হাত পাখা শিল্পী এ প্রতিবেদক কে বলেন কৃষক বান্ধব আওয়ামীলীগ সরকার গ্রামাঞ্চলের যুব মহিলাদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে এ প্রকল্প গ্রহণ করেন। বিসিক তা বাস্তবায়ন করায় অসংখ্য পরিবার স্বচ্ছলতা ফিরে পেয়েছে।