ঢাকা ০৭:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০১ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস ইতিহাস গড়ে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের চ্যাম্পিয়ন পিএসজি জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলের জিজ্ঞাসাবাদে তথ্য ‘বড় গেম খেলতে’ দেশে আনা হয় সুব্রত বাইনকে সুড়ঙ্গ তৈরি করে নেপালের কারাগার থেকে পালানোর গল্প * সব তথ্য যাচাই করা হচ্ছে-গোয়েন্দা কর্মকর্তা নিবন্ধন ফিরে ‘পেল’ জামায়াত নাসিরনগর উপজেলা ওলামা দলের কর্মী সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠন কমল জ্বালানি তেলের দাম জ্বালানি তেলের দাম দেশের বাজারে আরও এক দফা কমল গুমের সাথে জড়িতদের বিচার ও ৫ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে অধিকার এর মানববন্ধন জনগনের ভোটাধিকার নিশ্চিত নাহলে আরেকটি গনঅভ্যুত্থান হতে পারে- কৃষিবিদ শামীম গাজীপুরে পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি’র বাড়িতে ডাকতি! মঠবাড়ীয়া যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত

ইতিহাস বিকৃতিকারীরাই ইতিহাস থেকে মুছে যাবে: তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০২:৫৪:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মার্চ ২০২১
  • / ৩৭৭ ১৫০.০০০ বার পাঠক

স্টাফ রিপোর্টা।।

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘যারা ইতিহাস বিকৃতি ঘটিয়েছে, ইতিহাসকে মুছে ফেলতে চেয়েছে, তারাই ধীরে ধীরে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে গেছে, এটিই ইতিহাসের শিক্ষা।’

সোমবার (১৫ মার্চ) দুপুরে রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রধান মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের আলোকচিত্র এবং বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় বিবরণ সম্বলিত ‘মুক্তির ডাক’ গ্রন্থের দিনব্যাপী প্রদর্শনী উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি ৭ই মার্চের ভাষণের সমালোচনা করে বুঝিয়ে দিয়েছে, সমগ্র বাঙালি জাতি বুঝলেও তারা পাকিস্তানিদের মতোই সেই ঐতিহাসিক ভাষণটি বোঝেনি। আশা করেছিলাম বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবাষির্কীতে একটি অনুষ্ঠান তারা পালন করবে। কিন্তু তারা ১৭ মার্চ পালন করে না। ১৫ আগস্ট যেদিন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলো সেদিন ভুয়া জন্মদিন পালন করে।

ড. হাছান বলেন, ‘আমি আশা করেছিলাম বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবাষির্কী ও স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকীতে তারা অতীতের ভুল স্বীকার করবে, এতোদিন ধরে যে ১৫ আগস্ট কেক কেটে ভুয়া জন্মদিন পালন করেছে, এজন্য জাতির কাছে ক্ষমা চাইবে। কিন্তু আজকে তারা সেই সুযোগটি নিতে ব্যর্থ হয়েছে।’

এসময় ‘মুক্তির ডাক’ গ্রন্থটির দ্বিতীয় সংস্করণের মোড়ক উন্মোচনে তথ্যমন্ত্রীর সাথে অংশ নেন গ্রন্থটির সম্পাদক ও বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, ৭ই মার্চের ভাষণের অন্যতম আলোকচিত্রী রফিকুর রহমান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল গুহ, সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, গ্রন্থটির প্রকাশক জয়িতা প্রকাশনীর সত্ত্বাধিকারী ইয়াসিন কবীর জয় প্রমুখ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ইতিহাস বিকৃতিকারীরাই ইতিহাস থেকে মুছে যাবে: তথ্যমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০২:৫৪:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মার্চ ২০২১

স্টাফ রিপোর্টা।।

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘যারা ইতিহাস বিকৃতি ঘটিয়েছে, ইতিহাসকে মুছে ফেলতে চেয়েছে, তারাই ধীরে ধীরে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে গেছে, এটিই ইতিহাসের শিক্ষা।’

সোমবার (১৫ মার্চ) দুপুরে রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রধান মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের আলোকচিত্র এবং বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় বিবরণ সম্বলিত ‘মুক্তির ডাক’ গ্রন্থের দিনব্যাপী প্রদর্শনী উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি ৭ই মার্চের ভাষণের সমালোচনা করে বুঝিয়ে দিয়েছে, সমগ্র বাঙালি জাতি বুঝলেও তারা পাকিস্তানিদের মতোই সেই ঐতিহাসিক ভাষণটি বোঝেনি। আশা করেছিলাম বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবাষির্কীতে একটি অনুষ্ঠান তারা পালন করবে। কিন্তু তারা ১৭ মার্চ পালন করে না। ১৫ আগস্ট যেদিন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলো সেদিন ভুয়া জন্মদিন পালন করে।

ড. হাছান বলেন, ‘আমি আশা করেছিলাম বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবাষির্কী ও স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকীতে তারা অতীতের ভুল স্বীকার করবে, এতোদিন ধরে যে ১৫ আগস্ট কেক কেটে ভুয়া জন্মদিন পালন করেছে, এজন্য জাতির কাছে ক্ষমা চাইবে। কিন্তু আজকে তারা সেই সুযোগটি নিতে ব্যর্থ হয়েছে।’

এসময় ‘মুক্তির ডাক’ গ্রন্থটির দ্বিতীয় সংস্করণের মোড়ক উন্মোচনে তথ্যমন্ত্রীর সাথে অংশ নেন গ্রন্থটির সম্পাদক ও বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, ৭ই মার্চের ভাষণের অন্যতম আলোকচিত্রী রফিকুর রহমান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল গুহ, সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, গ্রন্থটির প্রকাশক জয়িতা প্রকাশনীর সত্ত্বাধিকারী ইয়াসিন কবীর জয় প্রমুখ।