ঢাকা ১১:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
লক্ষ্মীপুরের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া সংগঠন, ইলেভেন ষ্টার ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংঘের ২০২৫ সালের নতুন কমিটি গঠন যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের পিডিবি সরকারি চাকরির আশ্বাস ১ লাখ ২২ হাজার টাকা হাতিয়ে নিলেন প্রতারক হানিফ টঙ্গী থানা মহিলা যুবলীগ সভাপতি নাসরিন এর দাপটে হচ্ছে হত্যা আর অন্যের জমি জবর দখল! নাসরিনকে গ্রেফতারের দাবি ভুক্তভোগীদের ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ!

সবচেয়ে বড় অভাগা হলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তার চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মা/ রা গিয়ে ছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা কানাকড়িও ছিল না

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:২০:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৪৬৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

অথচ কাফন,দাফন,গাড়িতে করে দেহ নেওয়া ও গোরস্থানে জমি কেনার জন্য দরকার ১৫০ টাকা, সে সময়ের ১৫০ টাকা মানে অনেক টাকা। এত টাকা কোথায় পাবে। বিভিন্ন লাইব্রেরীতে লোক পাঠানো হল। না, টাকার তেমন ব্যবস্থা হয়নি। শুধুমাত্র ডি. এম লাইব্রেরি দিয়েছিল ৩৫ টাকা। আরো অনেক টাকা বাকি। টাকা আবশ্যক।

ঘরে দেহ রেখে কবি গেলেন এক প্রকাশকের কাছে। প্রকাশক শর্ত দিল- এই মুহূর্তে কবিতা লিখে দিতে হবে। তারপর টাকা..

কবি মনের নীরব কান্না, যাতনা লিখে দিলেন কবিতায়…..

“ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে
আমার গানের বুলবুলি
করুন চোখে চেয়ে আছে
সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি”…

একজন সন্তান হারা পিতার কি নিদারুণ কষ্ট 🙂

collected

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সবচেয়ে বড় অভাগা হলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তার চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মা/ রা গিয়ে ছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা কানাকড়িও ছিল না

আপডেট টাইম : ০৫:২০:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অথচ কাফন,দাফন,গাড়িতে করে দেহ নেওয়া ও গোরস্থানে জমি কেনার জন্য দরকার ১৫০ টাকা, সে সময়ের ১৫০ টাকা মানে অনেক টাকা। এত টাকা কোথায় পাবে। বিভিন্ন লাইব্রেরীতে লোক পাঠানো হল। না, টাকার তেমন ব্যবস্থা হয়নি। শুধুমাত্র ডি. এম লাইব্রেরি দিয়েছিল ৩৫ টাকা। আরো অনেক টাকা বাকি। টাকা আবশ্যক।

ঘরে দেহ রেখে কবি গেলেন এক প্রকাশকের কাছে। প্রকাশক শর্ত দিল- এই মুহূর্তে কবিতা লিখে দিতে হবে। তারপর টাকা..

কবি মনের নীরব কান্না, যাতনা লিখে দিলেন কবিতায়…..

“ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে
আমার গানের বুলবুলি
করুন চোখে চেয়ে আছে
সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি”…

একজন সন্তান হারা পিতার কি নিদারুণ কষ্ট 🙂

collected