ঢাকা ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার

টঙ্গীতে কথিত আওয়ামীলীগ নেতার পরকীয়ার জেরে ধ্বংস একটি পরিবার পাঁচ বছরের সন্তান নিয়ে স্বামীর সাথে  ব্ল্যাকমেইল

অনুসন্ধান নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : ০৭:১৭:১৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪৪১ ৫০০০.০ বার পাঠক

গাজীপুর মহানগর টঙ্গী পূর্ব থানাধীন ৪৭ নং ওয়ার্ড মধ্য গোপালপুরে কথিত আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ রজব আলীর পরকিয়ার জেরে একটি সংসার ধ্বংস হয়ে পড়েছে।এ বিষয়ে ভূক্তভোগী মোঃ জিয়াউল হক আক্ষেপ করে বলেন- আমার স্ত্রী সেলিনা আক্তার (৩৭), পিতা- মৃত নুরুল হক, মাতা- আফিয়া খাতুন, স্থায়ীসাং- নোয়াখালী মৌজা, পোঃ পাক কিশোরগঞ্জ, থানা- নোয়াখালী সদর, জেলা- নোয়াখালী, কে গত ০৮ বছর পূর্বে ইসলামী শরীয়া মোতাবেক রস্ত্রীদের কাবিননামা মূলে বিবাহ করিয়া আমার বর্তমান ঠিকানায় বসবাস করিতেছি। বর্তমানে আমাদের সংসারে ৫ বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর হইতে বিবাদী তাহার নিজের খেয়াল খুশিমতো চলাফেরা শুরু করে। বিবাদী আমার কোন কথা শোনে না। বিবাদী আমার সহিত তুচ্ছ বিষয়ে অশান্তি করিয়া আসিতেছে। আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করিয়া নানাবিধ হুমকি প্রদান করে আসছিল। চাকুরী করিবার সূত্র ধরিয়া বিবাদী অন্তত তিনজনের সহিত সারাদিন মোবাইলে কথোপকথনের মাধ্যমে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে।  ১) ফিরোজ ২ )  সাখাওয়াত ৩ ) কথিত আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ রজব আলী, অনুসন্ধান করে তথ্য মতে জানা যায় আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে এবং  মাদক ও দেহ ব্যবসা চাঁদাবাজি করে যাচ্ছিলেন তার ভয়ে এলাকার অনেকেই মুখ খুলছে না স্থানীয় পূর্ব থানা কে ম্যানেজ করে করার খবর পাওয়া যায় এমনকি,স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা তার বিরুদ্ধে কথা বলেছেন।অতঃপর এই ঘটনার জের ধরে অনুসন্ধানে  বেরিয়ে আসে।  বিবাদীকে বাধা নিষেধ করিলেও বিবাদী আমার কোন বাধা নিষেধ শোনেনা। বিবাদী উল্টো আমাকে বিভিন্ন জনের নাম করিয়া আমাকে ভয়ভীতি হুমকি এবং আমাকে মারধর করিবার হুমকি প্রদান করে আসছে । আমি বিবাদীর অপকর্মের ছবি ও ভিডিওসহ প্রমান থাকা সত্তেও এমন অপকর্ম হইতে বিরত থাকেনি। বরং বিবাদী আরও বেশী বেপরোয়া হয়ে উঠে। গত ১৩/০৩/২০২৩ ইং তারিখ আমি বিবাদীকে আমার বর্তমান বাসায় পরকীয়া ফিরোজের সহিত বাসায় একসাথে অপ্রীতিকর অবস্থায় ধরে ফেলি। এতে বিবাদী আমার সহিত ঝগড়া করিয়া আমার উপর হামলা করে। আরো বলেন আমার নামে মিথ্যা মামলা করিয়া আমাকে জেল খাটানোর হুমকি প্রদান করে। এমন ঘটনার এক পর্যায়ে বিবাদী আমার স্ত্রী সেলিনা আক্তার গত ২৬/০৩/২০২৩ ইং কাজের সুবাদে বাইরে থাকাকালে বিবাদী আমার বাসা হইতে আমার পাঁচ বছরের সন্তানকে নিয়ে অজানা উদ্দেশ্যে চলিয়া যায়। আমি বাসায় ফিরে বিবাদীকে না দেখে বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজি করিয়াও তাহার আর কোন সন্ধান পাইনি। বিবাদীর চলিয়া যাওয়ায় আমি আমার সন্তানের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। তাই উক্ত বিষয়ে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের সহিত আলোচনা করিয়া আমার সন্তানসহ বিবাদীকে উদ্ধার পরবর্তী বিবাদীর বিরুদ্ধে আইনি সহায়তা পাওয়ার জন্য থানায় হাজির হইয়া একটি অভিযোগ দায়ের করি।তবুও কোন লাভ হয়নি অথচ পরবর্তীতে তাদের খোঁজ না পেয়ে আমি আমার নিজ বাড়িতে চলে যাই। এ অবস্থায় আমার বাড়িতে একটি ডিভোর্স কাগজ পাঠান তারপরে ফোনে যোগাযোগ করলে সে আমার ছেলেকে দিবেনা বলে হুমকি দেন  এবং  দাবি করেন পাঁচ লাখ টাকা। টাকা দিলে ছেলে ফেরত দিবে নইলে ছেলে দিবে না তারপর আমার স্থানীয় কাউন্সিলর কে দিয়ে আশি হাজার টাকা পাঠাই পরবর্তীতে জানতে পারি যে বিবাদী টঙ্গী থানার আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ রজব আলীর শেল্টারে চলে। বিবাদীকে কথিত আওয়ামী লীগের নেতা মোঃ রজব আলীর বাসার চারতলা ফ্লাটে থাকেন ।সময়ের কন্ঠে অনুসন্ধান চলছে
আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

টঙ্গীতে কথিত আওয়ামীলীগ নেতার পরকীয়ার জেরে ধ্বংস একটি পরিবার পাঁচ বছরের সন্তান নিয়ে স্বামীর সাথে  ব্ল্যাকমেইল

আপডেট টাইম : ০৭:১৭:১৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
গাজীপুর মহানগর টঙ্গী পূর্ব থানাধীন ৪৭ নং ওয়ার্ড মধ্য গোপালপুরে কথিত আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ রজব আলীর পরকিয়ার জেরে একটি সংসার ধ্বংস হয়ে পড়েছে।এ বিষয়ে ভূক্তভোগী মোঃ জিয়াউল হক আক্ষেপ করে বলেন- আমার স্ত্রী সেলিনা আক্তার (৩৭), পিতা- মৃত নুরুল হক, মাতা- আফিয়া খাতুন, স্থায়ীসাং- নোয়াখালী মৌজা, পোঃ পাক কিশোরগঞ্জ, থানা- নোয়াখালী সদর, জেলা- নোয়াখালী, কে গত ০৮ বছর পূর্বে ইসলামী শরীয়া মোতাবেক রস্ত্রীদের কাবিননামা মূলে বিবাহ করিয়া আমার বর্তমান ঠিকানায় বসবাস করিতেছি। বর্তমানে আমাদের সংসারে ৫ বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর হইতে বিবাদী তাহার নিজের খেয়াল খুশিমতো চলাফেরা শুরু করে। বিবাদী আমার কোন কথা শোনে না। বিবাদী আমার সহিত তুচ্ছ বিষয়ে অশান্তি করিয়া আসিতেছে। আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করিয়া নানাবিধ হুমকি প্রদান করে আসছিল। চাকুরী করিবার সূত্র ধরিয়া বিবাদী অন্তত তিনজনের সহিত সারাদিন মোবাইলে কথোপকথনের মাধ্যমে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে।  ১) ফিরোজ ২ )  সাখাওয়াত ৩ ) কথিত আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ রজব আলী, অনুসন্ধান করে তথ্য মতে জানা যায় আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে এবং  মাদক ও দেহ ব্যবসা চাঁদাবাজি করে যাচ্ছিলেন তার ভয়ে এলাকার অনেকেই মুখ খুলছে না স্থানীয় পূর্ব থানা কে ম্যানেজ করে করার খবর পাওয়া যায় এমনকি,স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা তার বিরুদ্ধে কথা বলেছেন।অতঃপর এই ঘটনার জের ধরে অনুসন্ধানে  বেরিয়ে আসে।  বিবাদীকে বাধা নিষেধ করিলেও বিবাদী আমার কোন বাধা নিষেধ শোনেনা। বিবাদী উল্টো আমাকে বিভিন্ন জনের নাম করিয়া আমাকে ভয়ভীতি হুমকি এবং আমাকে মারধর করিবার হুমকি প্রদান করে আসছে । আমি বিবাদীর অপকর্মের ছবি ও ভিডিওসহ প্রমান থাকা সত্তেও এমন অপকর্ম হইতে বিরত থাকেনি। বরং বিবাদী আরও বেশী বেপরোয়া হয়ে উঠে। গত ১৩/০৩/২০২৩ ইং তারিখ আমি বিবাদীকে আমার বর্তমান বাসায় পরকীয়া ফিরোজের সহিত বাসায় একসাথে অপ্রীতিকর অবস্থায় ধরে ফেলি। এতে বিবাদী আমার সহিত ঝগড়া করিয়া আমার উপর হামলা করে। আরো বলেন আমার নামে মিথ্যা মামলা করিয়া আমাকে জেল খাটানোর হুমকি প্রদান করে। এমন ঘটনার এক পর্যায়ে বিবাদী আমার স্ত্রী সেলিনা আক্তার গত ২৬/০৩/২০২৩ ইং কাজের সুবাদে বাইরে থাকাকালে বিবাদী আমার বাসা হইতে আমার পাঁচ বছরের সন্তানকে নিয়ে অজানা উদ্দেশ্যে চলিয়া যায়। আমি বাসায় ফিরে বিবাদীকে না দেখে বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজি করিয়াও তাহার আর কোন সন্ধান পাইনি। বিবাদীর চলিয়া যাওয়ায় আমি আমার সন্তানের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। তাই উক্ত বিষয়ে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের সহিত আলোচনা করিয়া আমার সন্তানসহ বিবাদীকে উদ্ধার পরবর্তী বিবাদীর বিরুদ্ধে আইনি সহায়তা পাওয়ার জন্য থানায় হাজির হইয়া একটি অভিযোগ দায়ের করি।তবুও কোন লাভ হয়নি অথচ পরবর্তীতে তাদের খোঁজ না পেয়ে আমি আমার নিজ বাড়িতে চলে যাই। এ অবস্থায় আমার বাড়িতে একটি ডিভোর্স কাগজ পাঠান তারপরে ফোনে যোগাযোগ করলে সে আমার ছেলেকে দিবেনা বলে হুমকি দেন  এবং  দাবি করেন পাঁচ লাখ টাকা। টাকা দিলে ছেলে ফেরত দিবে নইলে ছেলে দিবে না তারপর আমার স্থানীয় কাউন্সিলর কে দিয়ে আশি হাজার টাকা পাঠাই পরবর্তীতে জানতে পারি যে বিবাদী টঙ্গী থানার আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ রজব আলীর শেল্টারে চলে। বিবাদীকে কথিত আওয়ামী লীগের নেতা মোঃ রজব আলীর বাসার চারতলা ফ্লাটে থাকেন ।সময়ের কন্ঠে অনুসন্ধান চলছে