ঢাকা ০২:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
শিক্ষা উপদেষ্টার অনুরোধে সাড়া দেয়নি কুয়েট শিক্ষার্থীরা, অনশন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা আদালতে শুনানিতে পলক ৫ আগস্ট সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে বাফুফের নিবন্ধন লাভ করেছে দক্ষিণ হালিশহর ফুটবল একাডেমি কোস্ট গার্ডের আয়োজনে নৌপথ ও সুন্দরবনের নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনা সভা রুলার সরকার না থাকায় ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন রকম অসুবিধায় রয়েছে।। ঠাকুরগাঁওয়ে ভার্চুয়ালি মির্জা ফখরুল ইসলাম ৫ আগস্টের পর সব রাজবন্দি মুক্তি পেলেন, আজহার পেলেন না এবার করা হলো শ্রমিকদের আইনি সুরক্ষা ও জাতীয় ন্যূনতম মজুরির সুপারিশ করেছে শ্রম সংস্কার কমিশন কাকরাইল আগুরাগলি এলাকায় মজুমদার ভিলা—৯৪ নং আবাসিক ভবন রাজউক কর্তক অবৈধ নকশায় নির্মাণ করার প্রমাণিত হওয়ায় মালিককে চিঠি পর্ব ২ শ্রীপুরে ওসি’র ঘুষ লেনদেনের অডিও ভাইরাল গুলশানে র‍্যাবের ক্যাশিয়ার শাহ আলমের ইস্পায় গড়ে তুলেছে অপরাধের আখড়া। পর্ব ২

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বিভিন্ন যায়গায় পাকা রাস্তা র ধারে জমি ও গাছ নিধন হতে চলেছে

কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম
  • আপডেট টাইম : ০৫:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৩০৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

পশ্চিম বাংলা সরকারের বহু কস্টের সরকারি বন উন্নয়ন দপ্তরের বৃক্ষ ও পাকা রাস্তা র ধারে সরকারি জমি কিছু প্রমোটার এবং চোরাচালানকারীদের তৎপরতায় দিনের পর দিন নিধন হতে চলেছে। কিছু ক্ষেত্রে স্হানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা বাধার সৃষ্টি হলেও রোধ করা যাচ্ছে না এই বেআইনি কর্মকাণ্ড। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে স্হানীয় দাদা ও শাসক ও বিরোধী দলের নেতা ও কর্মীদের সক্রিয় মদতে এমন কাজ চলছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় স্হানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে এবং অর্থের বিনিময়ে এই কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। আবার দেখা যায় যে স্হানীয় দাদাদের মদতে এই পাকা রাস্তা র ধারে সরকারি জমি ও বন বিভাগের গাছ পালা এবং বহু মূল্যবান সম্পদ লুঠ হয়ে যাচ্ছে। এই ভাবে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বিভিন্ন যায়গায় সূদুর সাগর থেকে ভাঙড় এবং কলকাতার জোকা থেকে ডায়মন্ডহারবার। এবং কাকদ্বীপ থেকে থেকে নামখানা এবং আমতলা থেকে ভায়া উস্তি ব্লক হয়ে জয়নগর এবং কুলতলি পর্যন্ত এই বেআইনি কর্মকাণ্ড চলেছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে পুলিশের তৎপরতা ও স্থানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের তৎপরতায় বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এই অসাধু ভূমি র দালাল এবং গাছ কাটা প্রমোটারদের। তাই নয় ইতিমধ্যেই দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার পি ডব্লিউ ডব্লিউ এবং বন বিভাগের কর্মধক্ষ্য মোক্তার সেখের ঘোষণা এমন কাজ যদি কেউ করে থাকে এবং সরকারি জমি ও বন বিভাগের গাছ কাটার মতো ঘটনা ঘটে তাহলে তার বিরুদ্ধে কড়া ব্যাবস্থা নেওয়া র জন্য দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা পুলিশ এবং স্হানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে স্হানীয় ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর চেয়ারম্যান ও বি ডি ও এবং বনভূমি বিভাগের কর্মকর্তাদের সজাগ সৃষ্টি রাখতে বলা হয়েছে। এমন নির্দেশ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত মগরাহাট পশ্চিমের উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর চেয়ারম্যান এবং উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড ভূমি ও বন বিভাগের কর্মধক্ষ্য কে। স্হানীয় উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর মহাপরিচালক আসিফ ইকবাল ইতিমধ্যেই তিনি সরকারি জমি ও বন বিভাগের গাছ নিধনের হাত থেকে রক্ষা করতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন এমন তথ্য এসেছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে। তিনি ইতিমধ্যেই তার এলাকায় যাতে বন বিভাগের গাছ ও সরকারি জমি দালাল মারফত বিক্রি করতে না পারে তা দেখার প্রশাসন কে নির্দেশ দিয়েছেন।।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বিভিন্ন যায়গায় পাকা রাস্তা র ধারে জমি ও গাছ নিধন হতে চলেছে

আপডেট টাইম : ০৫:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩

পশ্চিম বাংলা সরকারের বহু কস্টের সরকারি বন উন্নয়ন দপ্তরের বৃক্ষ ও পাকা রাস্তা র ধারে সরকারি জমি কিছু প্রমোটার এবং চোরাচালানকারীদের তৎপরতায় দিনের পর দিন নিধন হতে চলেছে। কিছু ক্ষেত্রে স্হানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা বাধার সৃষ্টি হলেও রোধ করা যাচ্ছে না এই বেআইনি কর্মকাণ্ড। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে স্হানীয় দাদা ও শাসক ও বিরোধী দলের নেতা ও কর্মীদের সক্রিয় মদতে এমন কাজ চলছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় স্হানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে এবং অর্থের বিনিময়ে এই কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। আবার দেখা যায় যে স্হানীয় দাদাদের মদতে এই পাকা রাস্তা র ধারে সরকারি জমি ও বন বিভাগের গাছ পালা এবং বহু মূল্যবান সম্পদ লুঠ হয়ে যাচ্ছে। এই ভাবে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বিভিন্ন যায়গায় সূদুর সাগর থেকে ভাঙড় এবং কলকাতার জোকা থেকে ডায়মন্ডহারবার। এবং কাকদ্বীপ থেকে থেকে নামখানা এবং আমতলা থেকে ভায়া উস্তি ব্লক হয়ে জয়নগর এবং কুলতলি পর্যন্ত এই বেআইনি কর্মকাণ্ড চলেছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে পুলিশের তৎপরতা ও স্থানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের তৎপরতায় বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এই অসাধু ভূমি র দালাল এবং গাছ কাটা প্রমোটারদের। তাই নয় ইতিমধ্যেই দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার পি ডব্লিউ ডব্লিউ এবং বন বিভাগের কর্মধক্ষ্য মোক্তার সেখের ঘোষণা এমন কাজ যদি কেউ করে থাকে এবং সরকারি জমি ও বন বিভাগের গাছ কাটার মতো ঘটনা ঘটে তাহলে তার বিরুদ্ধে কড়া ব্যাবস্থা নেওয়া র জন্য দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা পুলিশ এবং স্হানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে স্হানীয় ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর চেয়ারম্যান ও বি ডি ও এবং বনভূমি বিভাগের কর্মকর্তাদের সজাগ সৃষ্টি রাখতে বলা হয়েছে। এমন নির্দেশ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত মগরাহাট পশ্চিমের উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর চেয়ারম্যান এবং উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড ভূমি ও বন বিভাগের কর্মধক্ষ্য কে। স্হানীয় উস্তি ব্লক উন্নয়ন বোর্ড এর মহাপরিচালক আসিফ ইকবাল ইতিমধ্যেই তিনি সরকারি জমি ও বন বিভাগের গাছ নিধনের হাত থেকে রক্ষা করতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন এমন তথ্য এসেছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে। তিনি ইতিমধ্যেই তার এলাকায় যাতে বন বিভাগের গাছ ও সরকারি জমি দালাল মারফত বিক্রি করতে না পারে তা দেখার প্রশাসন কে নির্দেশ দিয়েছেন।।