হামাসের মুখপাত্র আবু উবাইদা একাধারে একজন হাফেজ, ম্যাকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার ও পাঁচটি ভাষায় পারদর্শী বললেন
- আপডেট টাইম : ০৯:০৩:৪১ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৩
- / ৪০০ ৫০০০.০ বার পাঠক
হামাসের মুখপাত্র আবু উবাইদা একাধারে একজন হাফেজ, ম্যাকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার ও পাঁচটি ভাষায় পারদর্শী। বিষয়টা জানতে পেরে গায়ের মধ্যে কেমন কাঁটা দিয়ে উঠলো! যার নাম শুনলেই ইয়াহুদীদের মনে ত্রাস শুরু হয়ে যায়, মুনাফিকদের গলা শুকিয়ে যায়; দীর্ঘ ১০ বছর আল-কাস*সাম ব্রিগেডকে নেতৃত্ব দেওয়া, গা*যায় চলমান যুদ্ধে তাক লাগিয়ে দেওয়ার মত প্রত্যেকটা অপারেশন তদারকি করা এই লেজেন্ডের মা না জানি কত বড় লেজেন্ড! আল আক্বসা বিজয়ের মত মহৎ উদ্দেশ্যে নিজের সন্তানকে গড়ে তুলে গোটা আসমানের জগতে না জানি কতটা সম্মানিতা।
আধুনিক যুগের ফেরাউনদের কাছে আমাদের, বিশেষ করে মেয়েদের ইমানি চেতনা অনেক বড় হুমকি। একে সম্পূর্ণ শেষ করে দেওয়ার জন্য পশ্চিমাদের কত কত পরিকল্পনা আর আয়োজন। ফেমিনিজম, ইসলামোফোবিয়া, ভোগবাদী চিন্তাধারা, আর্ট-কালচার-মিউজিক, বিজাতীয় সংস্কৃতি, ফ্রি মিক্সিং, ইলমবিমুখ উদ্দেশ্যহীন জীবন যেন আমাদের মেয়েদের অন্তরে ইমানের স্ফুলিঙ্গ একেবারেই নিভিয়ে দিয়েছে। তারা আমাদের আত্মিকভাবে মেরে ফেলার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে যেন কোনভাবেই কারোর গর্ভ থেকে আরেক মুসা জন্ম না নিতে পারে। আর সম্প্রতি তো ইস*রাইল সরাসরি বোমা বর্ষন করছে আমাদের বোন ও শিশুদের অস্তিত্ব মুছে দেওয়ার জন্য।
আল্লাহর রাহে, দ্বীনের স্বার্থে কুরবানি করার আগে তার প্রস্তুতিপর্ব নিশ্চয় কখনো সহজ না। উদ্দেশ্য যত বড়, দ্বায়িত্ব তত ভারী, পরিশ্রম ও সচেতনতা ততটাই জরুরি। দুনিয়া ও আখিরাতে অকল্পনীয় সম্মান অর্জন করার রাস্তা আমাদের দ্বীন সহজেই বাতলে দিয়েছে। নিজেকে চিনুন বোন।
হামাসের মুখপাত্র আবু উবাইদা একাধারে একজন হাফেজ, ম্যাকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার ও পাঁচটি ভাষায় পারদর্শী। বিষয়টা জানতে পেরে গায়ের মধ্যে কেমন কাঁটা দিয়ে উঠলো! যার নাম শুনলেই ইয়াহুদীদের মনে ত্রাস শুরু হয়ে যায়, মুনাফিকদের গলা শুকিয়ে যায়; দীর্ঘ ১০ বছর আল-কাস*সাম ব্রিগেডকে নেতৃত্ব দেওয়া, গা*যায় চলমান যুদ্ধে তাক লাগিয়ে দেওয়ার মত প্রত্যেকটা অপারেশন তদারকি করা এই লেজেন্ডের মা না জানি কত বড় লেজেন্ড! আল আক্বসা বিজয়ের মত মহৎ উদ্দেশ্যে নিজের সন্তানকে গড়ে তুলে গোটা আসমানের জগতে না জানি কতটা সম্মানিতা।
আধুনিক যুগের ফেরাউনদের কাছে আমাদের, বিশেষ করে মেয়েদের ইমানি চেতনা অনেক বড় হুমকি। একে সম্পূর্ণ শেষ করে দেওয়ার জন্য পশ্চিমাদের কত কত পরিকল্পনা আর আয়োজন। ফেমিনিজম, ইসলামোফোবিয়া, ভোগবাদী চিন্তাধারা, আর্ট-কালচার-মিউজিক, বিজাতীয় সংস্কৃতি, ফ্রি মিক্সিং, ইলমবিমুখ উদ্দেশ্যহীন জীবন যেন আমাদের মেয়েদের অন্তরে ইমানের স্ফুলিঙ্গ একেবারেই নিভিয়ে দিয়েছে। তারা আমাদের আত্মিকভাবে মেরে ফেলার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে যেন কোনভাবেই কারোর গর্ভ থেকে আরেক মুসা জন্ম না নিতে পারে। আর সম্প্রতি তো ইস*রাইল সরাসরি বোমা বর্ষন করছে আমাদের বোন ও শিশুদের অস্তিত্ব মুছে দেওয়ার জন্য।
আল্লাহর রাহে, দ্বীনের স্বার্থে কুরবানি করার আগে তার প্রস্তুতিপর্ব নিশ্চয় কখনো সহজ না। উদ্দেশ্য যত বড়, দ্বায়িত্ব তত ভারী, পরিশ্রম ও সচেতনতা ততটাই জরুরি। দুনিয়া ও আখিরাতে অকল্পনীয় সম্মান অর্জন করার রাস্তা আমাদের দ্বীন সহজেই বাতলে দিয়েছে। নিজেকে চিনুন বোন।