ঢাকা ০৫:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
কালিয়াকৈরে যানজট ও মাদকমুক্ত নিরাপদ সড়কের দাবিতে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রংপুরে জামায়াতের হিন্দু শাখার কমিটি গঠন লাভের গুড় খাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা, কবে ঘুচবে ক্রেতার অস্বস্তি? যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইরানে চালানো প্রতিশোধ অভিযানের যে নাম দিল ইসরাইল সাভার থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১ কেজি ৯০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার; ১ মাদক ব্যবসায়ী আটক সাভার থানা পুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে গরুসহ পিকআপ ছিনতাই এর ঘটনায় পেশাদার ছিনতাইকারী চক্রের মুলহোতা আটক খুনি হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সেদিন ঢাকা সহ সারাদেশে মেতেছিল খুনের নেশায়(২৮) অক্টোবর ২০০৬ দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে পড়ে ঘটনাস্থলে নিহত এক আহত ১৩ জন ফিলিস্তিন-লেবাননে ইসরাইলের হামলা নিয়ে যা বললেন চীনের শি

কিছুটা কমেছে ভোজ্যতেলের দাম

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৪:৫৬:১৯ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১
  • / ৩৪২ ৫০০০.০ বার পাঠক

চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে মুরগি

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥

রাজধানীর নিত্যপণ্যের বাজারে কিছুটা কমেছে ভোজ্যতেলের দাম। তবে বেড়েছে সরু চালের দাম। এছাড়া দাম বেড়েছে পাকিন্তানীখ্যাত লাল মুরগি ও ব্রয়লার মুরগির দাম। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের মুরগি। সবজির, পেঁয়াজ, মসুর ডালের দাম হ্রাস পেয়েছে। চিনি, ছোলা ও মসলার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মাছ ও গরু-খাসির মাংস আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার, ফকিরাপুল বাজার, কাপ্তান বাজার ও মুগদা বড় বাজার ঘুরে নিত্যপণ্যের দরদামের এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

দাম বেড়ে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি পাইজাম ও লতা চাল ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মোটা স্বর্ণা ও চায়না ইরি ৪৪-৪৮ এবং মাঝারিমানে পাইজাম ও লতা চাল ৫০-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ভোজ্যতেল সয়াবিন খোলা দাম কমে ১১৫-১১৬, প্রতি পাঁচ লিটারের ক্যান ৫৮০-৬২০, সয়াবিন তেল বোতল ১ লিটার ১৩০-১৩৫ এবং পামওয়েল লুজ ১০০-১০৫ প্রতিলিটার টাকায় বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে। গত কয়েক মাস ধরে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছিল ভোজ্যতেল। তবে সরকার দাম নির্ধারণ করে দেয়ায় অবশেষে কিছুটা কমেছে ভোজ্যতেলের দাম। এ প্রসঙ্গে কাপ্তান বাজারের জামশেদ স্টোরের কর্মকর্তা হাজী আবুল হোসেন বলের, পাইকারি বাজারে সরবরাহ বাড়ায় কিছুটা কমেছে ভোজ্যতেলের দাম।

তবে এখনো দাম বেশি। সরকার নির্ধারিত দাম কার্যকর হতে আরও সময় লাগবে। তবে বাজারে চালের দাম কমছে না। চালের দাম না কমায় বেশি অসুবিধায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ। এছাড়া পাকিস্তানী খ্যাত লাল জাতের মুরগি প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ২৯০-৩০০ টাকায় যা গত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এছাড়া ব্রয়লার মুরগি প্রতিকেজি ১৫৫-১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সহসা দাম কমার কোন লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। মুরগি ব্যবসায়ীরা বলছেন, পিকনিক, বিয়েশাদী ও বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান বেড়ে যাওয়ার কারণে মুরগির চাহিদা ও দাম বেড়ে গেছে।

বাজারে শাক-সবজি বিক্রি হচ্ছে আগের দামে। শীতের সবজির সরবরাহ এখনো ভাল থাকায় স্বস্তি রয়েছে সবজি বাজারে। তবে দ্রুত শীতের সবজি কমে আসার আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। তাদেও মতে, এখন গ্রীষ্মকাল। তাই শীতের সবজি কমে গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে। দাম আরও কমেছে পেঁয়াজের। প্রতিকেজি দেশী পেঁয়াজ ২৫-৩০ এবং আমদানি করা পেঁয়াজ ১৮-২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কিছুটা কমেছে ভোজ্যতেলের দাম

আপডেট টাইম : ০৪:৫৬:১৯ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১

চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে মুরগি

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥

রাজধানীর নিত্যপণ্যের বাজারে কিছুটা কমেছে ভোজ্যতেলের দাম। তবে বেড়েছে সরু চালের দাম। এছাড়া দাম বেড়েছে পাকিন্তানীখ্যাত লাল মুরগি ও ব্রয়লার মুরগির দাম। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের মুরগি। সবজির, পেঁয়াজ, মসুর ডালের দাম হ্রাস পেয়েছে। চিনি, ছোলা ও মসলার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মাছ ও গরু-খাসির মাংস আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার, ফকিরাপুল বাজার, কাপ্তান বাজার ও মুগদা বড় বাজার ঘুরে নিত্যপণ্যের দরদামের এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

দাম বেড়ে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি পাইজাম ও লতা চাল ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মোটা স্বর্ণা ও চায়না ইরি ৪৪-৪৮ এবং মাঝারিমানে পাইজাম ও লতা চাল ৫০-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ভোজ্যতেল সয়াবিন খোলা দাম কমে ১১৫-১১৬, প্রতি পাঁচ লিটারের ক্যান ৫৮০-৬২০, সয়াবিন তেল বোতল ১ লিটার ১৩০-১৩৫ এবং পামওয়েল লুজ ১০০-১০৫ প্রতিলিটার টাকায় বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে। গত কয়েক মাস ধরে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছিল ভোজ্যতেল। তবে সরকার দাম নির্ধারণ করে দেয়ায় অবশেষে কিছুটা কমেছে ভোজ্যতেলের দাম। এ প্রসঙ্গে কাপ্তান বাজারের জামশেদ স্টোরের কর্মকর্তা হাজী আবুল হোসেন বলের, পাইকারি বাজারে সরবরাহ বাড়ায় কিছুটা কমেছে ভোজ্যতেলের দাম।

তবে এখনো দাম বেশি। সরকার নির্ধারিত দাম কার্যকর হতে আরও সময় লাগবে। তবে বাজারে চালের দাম কমছে না। চালের দাম না কমায় বেশি অসুবিধায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ। এছাড়া পাকিস্তানী খ্যাত লাল জাতের মুরগি প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ২৯০-৩০০ টাকায় যা গত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এছাড়া ব্রয়লার মুরগি প্রতিকেজি ১৫৫-১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সহসা দাম কমার কোন লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। মুরগি ব্যবসায়ীরা বলছেন, পিকনিক, বিয়েশাদী ও বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান বেড়ে যাওয়ার কারণে মুরগির চাহিদা ও দাম বেড়ে গেছে।

বাজারে শাক-সবজি বিক্রি হচ্ছে আগের দামে। শীতের সবজির সরবরাহ এখনো ভাল থাকায় স্বস্তি রয়েছে সবজি বাজারে। তবে দ্রুত শীতের সবজি কমে আসার আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। তাদেও মতে, এখন গ্রীষ্মকাল। তাই শীতের সবজি কমে গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে। দাম আরও কমেছে পেঁয়াজের। প্রতিকেজি দেশী পেঁয়াজ ২৫-৩০ এবং আমদানি করা পেঁয়াজ ১৮-২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে।