ঢাকা ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
মনোহরদীতে মডেল মসজিদের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল প্রায় ৫ লাখ টাকা ভোটের আগে বারুইপুর জেলা পুলিশের বড় সাফল্য, বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার কলেজ পড়ুয়া জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্কুল এন্ড কলেজ মাঠ প্রাঙ্গনে হাজী মো: মকবুল হোসেনের বিশাল জনসভা ফুলবাড়ীতে গবাদিপশুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ বিষয়ক সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত অধিকার ও মানবাধিকার কর্মীদের উদ্বেগ মানবাধিকার পরিস্থিতিতে অগ্রগতি নেই বাংলাদেশের হজ ভিসায় জেদ্দা, মদিনা ও মক্কার বাইরে যেতে পারবেন না হাজীরা জামালপুরে পাটের পরিবর্তে, পাট শাক চাষ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে গাজা ট্র্যাজেডি থেকে যে শিক্ষা নিতে বললেন তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ধানের চাল কত টাকা কিনা হবে জানালেন মন্ত্রী সুন্দরবনের অগ্নিকান্ডের দায়ভার বনবিভাগকেই নিতে হবে

গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুরে জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জেরে চাচাকে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছে ভাতিজা

গত শনিবার(২ সেপ্টেম্বর)দুপুর ১.৩০ ঘটিকায় দিকে কাশিমপুরের ২ নং ওয়ার্ডের লস্কর চালা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া (৪৬) গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুরের ২ নং ওয়ার্ডের লস্কর চালা এলাকার মৃত আকবর আলীর ছেলে।

অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন একই এলাকার মিন্টু মিয়ার ছেলে মেহেদী হাসান ইমন(২২), মৃত আকবর আলীর ছেলে মিন্টু মিয়া(৪১),একই এলাকার আলাল উদ্দিন এর ছেলে আলমগীর হোসেন(৩২)এবং মৃত নছুমুদ্দিন এর ছেলে আলাল উদ্দিন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,ভুক্তভোগী ফারুক মিয়ার সাথে জমির সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তারই আপন ছোট ভাই মিন্টু মিয়ার সাথে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। তারই সূত্র ধরে ঘটনার দিন দেশীয় অস্ত্র ধারালো দা,লোহার রড সহ ফারুক মিয়ার উপর হামলা করে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।

ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া বলেন,জমি সংক্রান্ত বিরোধে আমার ভাইয়ের সাথে দীর্ঘদিন যাবত শত্রুতা চলে আসছিলো। ঘটনার দিন শনিবার দুপুরের দিকে আমার ছোট ভাই মিন্টু মিয়া তার ছেলে মেহেদী হাসান ইমন সহ কয়েকজন আমার বাসায় এসে আমাকে এবং আমার পরিবারের সবাইকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। আমি এর প্রতিবাদ করতে গেলে মিন্টু মিয়াসহ কয়েকজন আমাকে দেশীয় অস্ত্র লোহার রড,লাঠি দিয়ে মারতে থাকে। এসময় আমার ভাতিজা ইমন আমাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ধারালো দা দিয়ে কোপ দেয়। ভাগ্যবশত সেই কোপ আমার কপালে লাগে। তখন আমার মেয়েরা আমাকে বাঁচাতে আসলে তাদেরকেও মারধর করা হয়। এসময় আমাদের ডাক চিৎকার শুনে এলাকার লোকজন এগিয়ে আসলে আমাকে এবং আমার মেয়েদেরকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।

এব্যাপারে অভিযুক্ত মিন্টু মিয়া মুঠোফোনে কথা বলতে রাজি হননি,তবে মারামারির ঘটনার বিষয়টি স্বীকার করেন অভিযুক্ত ব্যক্তির শালা হাসেম মিয়া।

এবিষয়ে কাশিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ রাফিউল করিম রাফি বলেন,এঘটনায় ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

মনোহরদীতে মডেল মসজিদের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল প্রায় ৫ লাখ টাকা

গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুরে জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জেরে চাচাকে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছে ভাতিজা

আপডেট টাইম : ০২:৪৯:৫৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

গত শনিবার(২ সেপ্টেম্বর)দুপুর ১.৩০ ঘটিকায় দিকে কাশিমপুরের ২ নং ওয়ার্ডের লস্কর চালা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া (৪৬) গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুরের ২ নং ওয়ার্ডের লস্কর চালা এলাকার মৃত আকবর আলীর ছেলে।

অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন একই এলাকার মিন্টু মিয়ার ছেলে মেহেদী হাসান ইমন(২২), মৃত আকবর আলীর ছেলে মিন্টু মিয়া(৪১),একই এলাকার আলাল উদ্দিন এর ছেলে আলমগীর হোসেন(৩২)এবং মৃত নছুমুদ্দিন এর ছেলে আলাল উদ্দিন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,ভুক্তভোগী ফারুক মিয়ার সাথে জমির সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তারই আপন ছোট ভাই মিন্টু মিয়ার সাথে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। তারই সূত্র ধরে ঘটনার দিন দেশীয় অস্ত্র ধারালো দা,লোহার রড সহ ফারুক মিয়ার উপর হামলা করে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।

ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া বলেন,জমি সংক্রান্ত বিরোধে আমার ভাইয়ের সাথে দীর্ঘদিন যাবত শত্রুতা চলে আসছিলো। ঘটনার দিন শনিবার দুপুরের দিকে আমার ছোট ভাই মিন্টু মিয়া তার ছেলে মেহেদী হাসান ইমন সহ কয়েকজন আমার বাসায় এসে আমাকে এবং আমার পরিবারের সবাইকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। আমি এর প্রতিবাদ করতে গেলে মিন্টু মিয়াসহ কয়েকজন আমাকে দেশীয় অস্ত্র লোহার রড,লাঠি দিয়ে মারতে থাকে। এসময় আমার ভাতিজা ইমন আমাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ধারালো দা দিয়ে কোপ দেয়। ভাগ্যবশত সেই কোপ আমার কপালে লাগে। তখন আমার মেয়েরা আমাকে বাঁচাতে আসলে তাদেরকেও মারধর করা হয়। এসময় আমাদের ডাক চিৎকার শুনে এলাকার লোকজন এগিয়ে আসলে আমাকে এবং আমার মেয়েদেরকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।

এব্যাপারে অভিযুক্ত মিন্টু মিয়া মুঠোফোনে কথা বলতে রাজি হননি,তবে মারামারির ঘটনার বিষয়টি স্বীকার করেন অভিযুক্ত ব্যক্তির শালা হাসেম মিয়া।

এবিষয়ে কাশিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ রাফিউল করিম রাফি বলেন,এঘটনায় ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।