ঢাকা ১০:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
সংবাদ শিরোনাম ::
কক্সবাজারে র‌্যাব-১৫ এর বিশেষ অভিযানে ডাকাত চক্রের ৮ সদস্য গ্রেফতার কক্সবাজার ২২ কোটি ২৬ লক্ষ ১০ হাজার টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস করা হয়েছে টঙ্গীতে প্রশাসনের নাকের ডগায় চলছে কারিমার মাদক সাম্রাজ্য, এ যেন দেখার কেউ নাই ইবিতে মধ্যরাতে সাউন্ড বক্সের শব্দে অতিষ্ঠ আবাসিক শিক্ষার্থীরা ইবিতে কাম ফর রোড চাইল্ডের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন মোংলা প্রেসক্লাবের নব নির্বাচিত কার্যনির্বাহী পরিষদের উদ্যোগে দোয়া ও মাহফিল অনুষ্ঠিত নবাবগঞ্জে ভুয়া জমির দাতা সেজে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্মাণের অভিযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে নিখোঁজের ৩ দিন পরে পুকুর থেকে রহস্যময় শিশুর লাশ উদ্ধার হরিপুরে বিএসএফের গুলিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি দুই যুবকের নওগাঁর ছয় আসনে ২২ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল, মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা ৩৩ জনের

সপ্তম শেনীর ছাত্রী কে ৯ মাসের গর্ভবতী কালিহাতী পৌর এলাকায়

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:২২:১৯ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১
  • ২৬৪ ০.০০০ বার পাঠক

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি :
টাঙ্গাইলের কালিহাতী পৌর এলাকায় ৯ মাসের গর্ভবতী সপ্তম শেনীর ছাত্রীকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা বিনিময়ে প্রভাবশালী মহল গ্রামছাড়া করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কালিহাতী পৌর সভার উত্তর বেতডোবা এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।

স্থানীয়রা জানান, পৌরসভার প্রভাবশালী ষষ্টি পাল(৫০), রনি পালের ছেলে মিঠু পাল (২২) ও নিতাই পালের ছেলে প্রশান্ত পাল (২১) একই এলাকার সপ্তম শেনীর ছাত্রীকে জোর পুর্বক একা পেয়ে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের ফলে ১৩ বছরের শিশুটি ৯ মাসের গর্ভবতী হয়ে পড়েছে।

ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর গত মঙ্গলবার রাতে বিষয়টি মীমাংসার জন্য স্থানীয় কাউন্সিলরের মাধ্যমে সাড়ে ৪ লাখ টাকা বিনিময়ে ওই গর্ভবতী সপ্তম শেনীর ছাত্রীকে গ্রামছেড়ে অন্যত্র স্থানে রাখার সিদ্ধান্ত দেন। স্থানীয়রা জানান, ওই ৯ মাসের গর্ভবতী শিশুটিকে বাচ্চা নষ্ট করার জন্য তাকে এলাকা ছাড়ে অন্যত্র এলাকায় রেখেছে। গর্ভবতী করার সময় ওই শিশুটিও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালিহাতী পৌর সভার কাউন্সিলর অজয় কুমার লিটন দে বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি তবে মীমাংসার বিষয়ে জানিনা। সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য বলেন তিনি। ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত ষষ্টি পাল, মিঠু পাল, প্রশান্ত পাল। তাদের বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তবে ষষ্টি পালের স্ত্রী জানান, স্থানীয় মাতাব্বররা মীমাংসা করে দিয়েছে।এদিকে ৯ মাসের গর্ভবতী শিশুটিকে বাড়িতে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি।

স্থানীয়রা জানান, তাকে অন্যত্র স্থানে লুকিয়ে রেখেছে বাচ্চা প্রসব করানের জন্য। কালিহাতী থানার ওসি মীর মোশারফ হোসেন বলেন, এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি। এ বিষয়ে কালিহাতী থানা তদন্ত (ওসি) নজরুল ইসলাম বিস্তারিত খোঁজ নিতে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জানান।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কক্সবাজারে র‌্যাব-১৫ এর বিশেষ অভিযানে ডাকাত চক্রের ৮ সদস্য গ্রেফতার

সপ্তম শেনীর ছাত্রী কে ৯ মাসের গর্ভবতী কালিহাতী পৌর এলাকায়

আপডেট টাইম : ০৬:২২:১৯ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি :
টাঙ্গাইলের কালিহাতী পৌর এলাকায় ৯ মাসের গর্ভবতী সপ্তম শেনীর ছাত্রীকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা বিনিময়ে প্রভাবশালী মহল গ্রামছাড়া করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কালিহাতী পৌর সভার উত্তর বেতডোবা এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।

স্থানীয়রা জানান, পৌরসভার প্রভাবশালী ষষ্টি পাল(৫০), রনি পালের ছেলে মিঠু পাল (২২) ও নিতাই পালের ছেলে প্রশান্ত পাল (২১) একই এলাকার সপ্তম শেনীর ছাত্রীকে জোর পুর্বক একা পেয়ে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের ফলে ১৩ বছরের শিশুটি ৯ মাসের গর্ভবতী হয়ে পড়েছে।

ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর গত মঙ্গলবার রাতে বিষয়টি মীমাংসার জন্য স্থানীয় কাউন্সিলরের মাধ্যমে সাড়ে ৪ লাখ টাকা বিনিময়ে ওই গর্ভবতী সপ্তম শেনীর ছাত্রীকে গ্রামছেড়ে অন্যত্র স্থানে রাখার সিদ্ধান্ত দেন। স্থানীয়রা জানান, ওই ৯ মাসের গর্ভবতী শিশুটিকে বাচ্চা নষ্ট করার জন্য তাকে এলাকা ছাড়ে অন্যত্র এলাকায় রেখেছে। গর্ভবতী করার সময় ওই শিশুটিও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালিহাতী পৌর সভার কাউন্সিলর অজয় কুমার লিটন দে বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি তবে মীমাংসার বিষয়ে জানিনা। সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য বলেন তিনি। ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত ষষ্টি পাল, মিঠু পাল, প্রশান্ত পাল। তাদের বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তবে ষষ্টি পালের স্ত্রী জানান, স্থানীয় মাতাব্বররা মীমাংসা করে দিয়েছে।এদিকে ৯ মাসের গর্ভবতী শিশুটিকে বাড়িতে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি।

স্থানীয়রা জানান, তাকে অন্যত্র স্থানে লুকিয়ে রেখেছে বাচ্চা প্রসব করানের জন্য। কালিহাতী থানার ওসি মীর মোশারফ হোসেন বলেন, এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি। এ বিষয়ে কালিহাতী থানা তদন্ত (ওসি) নজরুল ইসলাম বিস্তারিত খোঁজ নিতে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জানান।