ঢাকা ০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নোংরামির খেলা-১৯৭৫ থেকে শুরু আজতা বিদ্যমান

মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান বিশেষ প্রতিনিধি দৈনিক সময়ের কণ্ঠ
  • আপডেট টাইম : ১২:৩২:১৮ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৩ আগস্ট ২০২৩
  • / ৯৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

পানিতে না নামার আজ পর্যন্ত সাঁতার শেখা যায় না, তেমনি দেশের জনগণকে নিজের পক্ষে না আনা পর্যন্ত কোন সংগ্রাম সফল হয় না। জ্বালাও পড়াও ভাঙচুর বর্তমান প্রজন্ম এটাকে বর্জন করেছে এমন রাজনীতিকে বর্তমান সভ্য সমাজ ঘৃণার চোখে দেখে

যেমনটি হরতালের রাজনীতিকে দেশের জনগণ অনেক আগেই প্রত্যাখ্যান করেছে, দেশে বারবার হরতাল দেয়ার পর সর্বসাধারণের কতটুকু ক্ষতি হয়েছিল এবং যাদের ক্ষতি হয়েছে কেবল তারাই সে ব্যথা বুঝতে পারেন, রাজনৈতিক দলের এ বিষয়ে জনগণের প্রতি তেমন কোন দরদ দেখা যায়নি, নিজের স্বার্থ আদায়ের জন্য, বলির পাঠা বানানো হয়েছে বারবার দেশের জনগণকে, যতক্ষণ পর্যন্ত না বিএনপি দেশের জনগণকে নিজের কাতারে সামিল করতে পারবে ততক্ষণ বা ততদিন পর্যন্ত বিএনপি’র ক্ষমতায় আসার স্বপ্নকে ভুলে যেতে হবে, মেরে ফেলবো কেটে ফেলবো, কর্মীদের এমন বক্তব্যে সর্বসাধারণ এমনিতে ভীত হয়ে পড়েন, অতীতে এমন অনেক কাজ-বিএনপি করেছে তাই দেশের সাধারণ মানুষ তাদের উপর আস্থা রাখতে পারেন না।

স্বাভাবিকভাবেই যখন সরকার পরিবর্তন হয় সরকারি সম্পত্তির উপর সরকারি দলের নেতাকর্মীদের নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে থাকেন, অতীতে বিএনপি সরকারি সকল কিছু নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছিল, পরবর্তী সময় যখন এরশাদ সরকার আসে, এরশাদের নেতাকর্মীরা সেই সকল কিছুকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছিল, পরবর্তীতে আবার যখন বিএনপি ক্ষমতায় আসে।

একই ঘটনা প্রত্যক্ষ করা গিয়েছে, এরপর যখন আওয়ামী লীগ সরকার আসে, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সে সকল কিছু নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে দেখা যায়, তারপর আবার বিএনপি ক্ষমতায়, তখন আবার সেই পুরনো কায়দায় বিএনপির নেতাকর্মীরা সকল কিছু নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ফেলে, দেশে আবার প্রেক্ষাপট পরিবর্তন ঘটে, পুনরায় শেখ হাসিনা সরকার গঠন করে।

এরপর থেকেই সকল কিছু আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রনে চলে আসে, অতীতের প্রেক্ষাপট গুলো আমরা দেখেছি, কিন্তু বিগত ১৫ বছরের প্রেক্ষাপটে আমরা যেটাকে প্রত্যক্ষ করেছি, দলে দলে জামাত-বিএনপির থেকে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করতে।

এর পরিপ্রেক্ষিতে ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের সাথে ভিরে নিজেদেরকে আওয়ামীলীগ হিসেবে পরিচয় প্রদান করতে, আর সকল কিছু নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে, আওয়ামী লীগের নেতা এমপি ওয়ার্ড কাউন্সিলররা এই সকল কিছু করেছেন নিজের পাল্লাকে ভারি করার জন্য, এতে করে দলের কতটা ক্ষতি করেছেন সে বিষয়ে তারা বেমালুম।
আগামীতে যখন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকবে না-এর জন্য অনেক বড় ত্যাগ স্বীকার করতে হবে দলটিকে।

ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগের মূল কর্মীরা দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করেছেন। রাজনীতি ও রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি অনেকের মনে ঘেন্না জন্ম নিয়েছে।

আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকরা নিজেদের বিবেক বিসর্জন দিয়েছেন এমনটি অভিযোগ তৃণমূল থেকে, দলীয় সভানেত্রী কড়া নির্দেশনা থাকার পরেও নিজেদের মনগড়া মানুষদের নিয়ে ইউনিট থেকে শুরু করে থানা মহানগর পর্যন্ত সাইলাপ করে রেখেছেন, দু চারজন প্রকৃত কর্মী ছাড়া বাকিরা সব ঘোড়ার ঘাস কাটতে জানা নেতাকর্মী।

বিরোধীদলের বক্তব্যের সমালোচনা করার যাদের মধ্যে একবিন্দুও ক্ষমতা নেই বা বা দক্ষতা নেই তাদেরকে ইউনিট ওয়ার্ড থানা কমিটির সভাপতি সাধারণ সম্পাদক সাংগঠনিক সম্পাদক বানিয়ে রেখেছেন।

ঢাকা দক্ষিণের হাতে গোনা কিছু সংখ্যক নেতা রয়েছেন যারা আওয়ামী লীগের বিগত আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, বাকি যাদেরকে সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, তাদের অতীত রাজনীতি বিএনপি জামাত থেকে শুরু।
এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কর্মীদের আক্ষেপের ঘটনার বর্ণনার সত্যতা ও পাওয়া যায়।

অভিযোগের আঙ্গুল শুধু এমপি মন্ত্রীদের বিরুদ্ধেই নয়, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধেও রয়েছে, সেই সাথে গোলাপের নামটা নিজে নিজে চলে আসে।

আওয়ামী লীগের অনেক অভিযোগ করেন কাদের গোলাপকে ম্যানেজ করা ছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করা আকাশ কুসুম বিষয়।
বি আর টির বিষয় প্রথম যখন সেতু ও যোগাযোগ মন্ত্রী হিসেবে জনাব ওবায়দুল কাদের সাহেব দায়িত্ব পেলেন, মিডিয়া নিয়ে হইচই হলুস্থুর ফেলে দিয়েছিলেন,
ভারতীয় চলচ্চিত্রের দেখানো হয়েছিল অনিল কাপুর কে একদিনের সি-এম হিসাবে যে কাজটি করেছে জনাব ওবায়দুল কাদের সাহেব ঠিক তেমনিভাবে, মিডিয়া নিয়ে বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়ে শাসিয়ে মানুষের কাছে হিরো হয়ে যেতে।

পরবর্তীতে কয়েক বছর যেতে না যেতে
সেই আগের নিয়মেই দুর্নীতি অনিয়ম চলমান হয়ে গেছে, অনেকের ধারণা জনাব ওবায়দুল কাদের সাহেব ম্যানেজ হয়ে গেছেন, একটি নগদ অর্থ বাপ পেমেন্ট তার একাউন্টে সংযুক্ত হয়।

অতীতে বেগম খালেদা জিয়াকে যে কায়দায় ব্যবহার করেছিল বিএনপি, ঠিক একই কায়দায় শেখ হাসিনাকেও ব্যবহার করা হচ্ছে, প্রকৃত দলীয় কর্মীদের কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে আলাদা করে রাখা হয়েছে, ভয় দেখানো হয় তার প্রাণনাশের।

এই ধরনের আরও সংবাদ নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে, ততক্ষণ পর্যন্ত চোখ রাখুন আমাদের সময় কণ্ঠ পত্রিকাটিকে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নোংরামির খেলা-১৯৭৫ থেকে শুরু আজতা বিদ্যমান

আপডেট টাইম : ১২:৩২:১৮ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৩ আগস্ট ২০২৩

পানিতে না নামার আজ পর্যন্ত সাঁতার শেখা যায় না, তেমনি দেশের জনগণকে নিজের পক্ষে না আনা পর্যন্ত কোন সংগ্রাম সফল হয় না। জ্বালাও পড়াও ভাঙচুর বর্তমান প্রজন্ম এটাকে বর্জন করেছে এমন রাজনীতিকে বর্তমান সভ্য সমাজ ঘৃণার চোখে দেখে

যেমনটি হরতালের রাজনীতিকে দেশের জনগণ অনেক আগেই প্রত্যাখ্যান করেছে, দেশে বারবার হরতাল দেয়ার পর সর্বসাধারণের কতটুকু ক্ষতি হয়েছিল এবং যাদের ক্ষতি হয়েছে কেবল তারাই সে ব্যথা বুঝতে পারেন, রাজনৈতিক দলের এ বিষয়ে জনগণের প্রতি তেমন কোন দরদ দেখা যায়নি, নিজের স্বার্থ আদায়ের জন্য, বলির পাঠা বানানো হয়েছে বারবার দেশের জনগণকে, যতক্ষণ পর্যন্ত না বিএনপি দেশের জনগণকে নিজের কাতারে সামিল করতে পারবে ততক্ষণ বা ততদিন পর্যন্ত বিএনপি’র ক্ষমতায় আসার স্বপ্নকে ভুলে যেতে হবে, মেরে ফেলবো কেটে ফেলবো, কর্মীদের এমন বক্তব্যে সর্বসাধারণ এমনিতে ভীত হয়ে পড়েন, অতীতে এমন অনেক কাজ-বিএনপি করেছে তাই দেশের সাধারণ মানুষ তাদের উপর আস্থা রাখতে পারেন না।

স্বাভাবিকভাবেই যখন সরকার পরিবর্তন হয় সরকারি সম্পত্তির উপর সরকারি দলের নেতাকর্মীদের নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে থাকেন, অতীতে বিএনপি সরকারি সকল কিছু নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছিল, পরবর্তী সময় যখন এরশাদ সরকার আসে, এরশাদের নেতাকর্মীরা সেই সকল কিছুকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছিল, পরবর্তীতে আবার যখন বিএনপি ক্ষমতায় আসে।

একই ঘটনা প্রত্যক্ষ করা গিয়েছে, এরপর যখন আওয়ামী লীগ সরকার আসে, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সে সকল কিছু নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে দেখা যায়, তারপর আবার বিএনপি ক্ষমতায়, তখন আবার সেই পুরনো কায়দায় বিএনপির নেতাকর্মীরা সকল কিছু নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ফেলে, দেশে আবার প্রেক্ষাপট পরিবর্তন ঘটে, পুনরায় শেখ হাসিনা সরকার গঠন করে।

এরপর থেকেই সকল কিছু আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রনে চলে আসে, অতীতের প্রেক্ষাপট গুলো আমরা দেখেছি, কিন্তু বিগত ১৫ বছরের প্রেক্ষাপটে আমরা যেটাকে প্রত্যক্ষ করেছি, দলে দলে জামাত-বিএনপির থেকে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করতে।

এর পরিপ্রেক্ষিতে ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের সাথে ভিরে নিজেদেরকে আওয়ামীলীগ হিসেবে পরিচয় প্রদান করতে, আর সকল কিছু নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে, আওয়ামী লীগের নেতা এমপি ওয়ার্ড কাউন্সিলররা এই সকল কিছু করেছেন নিজের পাল্লাকে ভারি করার জন্য, এতে করে দলের কতটা ক্ষতি করেছেন সে বিষয়ে তারা বেমালুম।
আগামীতে যখন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকবে না-এর জন্য অনেক বড় ত্যাগ স্বীকার করতে হবে দলটিকে।

ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগের মূল কর্মীরা দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করেছেন। রাজনীতি ও রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি অনেকের মনে ঘেন্না জন্ম নিয়েছে।

আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকরা নিজেদের বিবেক বিসর্জন দিয়েছেন এমনটি অভিযোগ তৃণমূল থেকে, দলীয় সভানেত্রী কড়া নির্দেশনা থাকার পরেও নিজেদের মনগড়া মানুষদের নিয়ে ইউনিট থেকে শুরু করে থানা মহানগর পর্যন্ত সাইলাপ করে রেখেছেন, দু চারজন প্রকৃত কর্মী ছাড়া বাকিরা সব ঘোড়ার ঘাস কাটতে জানা নেতাকর্মী।

বিরোধীদলের বক্তব্যের সমালোচনা করার যাদের মধ্যে একবিন্দুও ক্ষমতা নেই বা বা দক্ষতা নেই তাদেরকে ইউনিট ওয়ার্ড থানা কমিটির সভাপতি সাধারণ সম্পাদক সাংগঠনিক সম্পাদক বানিয়ে রেখেছেন।

ঢাকা দক্ষিণের হাতে গোনা কিছু সংখ্যক নেতা রয়েছেন যারা আওয়ামী লীগের বিগত আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, বাকি যাদেরকে সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, তাদের অতীত রাজনীতি বিএনপি জামাত থেকে শুরু।
এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কর্মীদের আক্ষেপের ঘটনার বর্ণনার সত্যতা ও পাওয়া যায়।

অভিযোগের আঙ্গুল শুধু এমপি মন্ত্রীদের বিরুদ্ধেই নয়, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধেও রয়েছে, সেই সাথে গোলাপের নামটা নিজে নিজে চলে আসে।

আওয়ামী লীগের অনেক অভিযোগ করেন কাদের গোলাপকে ম্যানেজ করা ছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করা আকাশ কুসুম বিষয়।
বি আর টির বিষয় প্রথম যখন সেতু ও যোগাযোগ মন্ত্রী হিসেবে জনাব ওবায়দুল কাদের সাহেব দায়িত্ব পেলেন, মিডিয়া নিয়ে হইচই হলুস্থুর ফেলে দিয়েছিলেন,
ভারতীয় চলচ্চিত্রের দেখানো হয়েছিল অনিল কাপুর কে একদিনের সি-এম হিসাবে যে কাজটি করেছে জনাব ওবায়দুল কাদের সাহেব ঠিক তেমনিভাবে, মিডিয়া নিয়ে বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়ে শাসিয়ে মানুষের কাছে হিরো হয়ে যেতে।

পরবর্তীতে কয়েক বছর যেতে না যেতে
সেই আগের নিয়মেই দুর্নীতি অনিয়ম চলমান হয়ে গেছে, অনেকের ধারণা জনাব ওবায়দুল কাদের সাহেব ম্যানেজ হয়ে গেছেন, একটি নগদ অর্থ বাপ পেমেন্ট তার একাউন্টে সংযুক্ত হয়।

অতীতে বেগম খালেদা জিয়াকে যে কায়দায় ব্যবহার করেছিল বিএনপি, ঠিক একই কায়দায় শেখ হাসিনাকেও ব্যবহার করা হচ্ছে, প্রকৃত দলীয় কর্মীদের কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে আলাদা করে রাখা হয়েছে, ভয় দেখানো হয় তার প্রাণনাশের।

এই ধরনের আরও সংবাদ নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে, ততক্ষণ পর্যন্ত চোখ রাখুন আমাদের সময় কণ্ঠ পত্রিকাটিকে।