ঢাকা ০৩:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নিরাপদে থাকবে সনাতনী ধর্মাবলম্বীরা/ দীর্ঘ সংগ্রাম আর রক্তের বিনিময়ে আমরা ডাইনি হাসিনা থেকে রেহাই পেয়েছি দুর্ঘটনায় আহত শ্রমিক সুচিকিৎসা ও সেবা-পরিচর্যা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দলগুলোর সমর্থন না পেলে সব উদ্যোগ নিষ্ফল হবে: সিইসি ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত গাজীপুরে আম ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে গর্ভের শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু আহত ৯ ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তুমুল উত্তেজনা বিরাজ করছে রাখাইনে করিডোরের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়নি, স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করবে সরকার পতেঙ্গা থানা পুলিশের অভিযানে একটি সাজাপ্রাপ্ত সহ তিনটি,সিআর গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত আসামী কোরবান আলী গ্রেফতার ভারতে মুসলমানদের উপর নির্মম নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ইসলামকে যারা মানে এবং মনে প্রাণে বিশ্বাস করে তারাই শুধু মুক্তি পাবে: নজরুল ইসলাম

কমলনগরে এস এ বি গ্রুপের বাঁধে ভাঙন, আতঙ্কিত স্থানীয়রা

মো: হেলাল, কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৩:৪৩:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অগাস্ট ২০২৩
  • / ২০১ ৫০০০.০ বার পাঠক

: লক্ষ্মীপুরের কমলনগর চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদীর বেড়ি বাঁধে ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন এলাকার কয়েক হাজার মানুষ। বিস্তীর্ণ এলাকা লোনা পানিতে প্লাবিত । ভাঙন ঠেকাতে এস এ বি গ্রুপ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের নেই কোন পদক্ষেপ ।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলায় চর ফলকন ইউনিয়নে এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার বেড়ি বাঁধ রয়েছে। এখানে সঠিক সময়ে পরিকল্পিত ও টেকসই বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় ভাঙনের কবলে পড়েছে ।

এদিকে এর কারণ হিসেবে পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) ও এস এ বি গ্রুপের গাফিলতিকেই দায়ী করেছেন স্থানীয়রা। তাঁরা বলছেন, এই বাঁধ ভেঙে তলিয়ে যেতে পারে পুরো কয়েক শত একর জমি এবং বসত বিটা ।

সরেজমিনে দেখা যায়, চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদী বাঁধের এই দুই থেকে চার ফুট অবশিষ্ট রয়েছে। এ ছাড়াও এলাকার সাড়ে ৪০০ মিটার বাঁধ সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ অচিরেই ভেঙ্গে যেতে পারে ।

স্থানীয়রা জানান, বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। যে কোনো সময় সম্পূর্ণ ভেঙে যেতে পারে। এর আগেও বাঁধের কিছু অংশ ভেঙে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এমন অবস্থায় নদীর পাড়ে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন তাঁরা।

তাঁরা জানান, বাঁধ ভেঙে এলাকায় লোনা পানি ঢুকলে সব ধরনের ফসল ও গাছ মারা যায়। ঘর ভেঙে পড়ে। গবাদি পশু নিয়ে বিপদে পড়তে হয়। তাঁদের দাবি অতি দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে চর ফলকন তথা কমলনগর উপজেলার কয়েক শত পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়বে ।

এস এ বি গ্রুপের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো:সিরাজ বলেন, ‘ভাঙনের খবর পেয়েছি । মুলত আমরা এখনো বাঁধের কাজ শুরুই করিনাই। পানি যেন না গড়ায় তাই ডাম্পিং এর সাথে সাময়িক টেম্পোরারি একটা বাঁধ দিয়েছি । খুব শিগ্রই পানি কমে গেলে ব্লকসহ বাঁধের কাজ শুরু করবো ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কমলনগরে এস এ বি গ্রুপের বাঁধে ভাঙন, আতঙ্কিত স্থানীয়রা

আপডেট টাইম : ০৩:৪৩:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অগাস্ট ২০২৩

: লক্ষ্মীপুরের কমলনগর চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদীর বেড়ি বাঁধে ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন এলাকার কয়েক হাজার মানুষ। বিস্তীর্ণ এলাকা লোনা পানিতে প্লাবিত । ভাঙন ঠেকাতে এস এ বি গ্রুপ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের নেই কোন পদক্ষেপ ।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলায় চর ফলকন ইউনিয়নে এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার বেড়ি বাঁধ রয়েছে। এখানে সঠিক সময়ে পরিকল্পিত ও টেকসই বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় ভাঙনের কবলে পড়েছে ।

এদিকে এর কারণ হিসেবে পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) ও এস এ বি গ্রুপের গাফিলতিকেই দায়ী করেছেন স্থানীয়রা। তাঁরা বলছেন, এই বাঁধ ভেঙে তলিয়ে যেতে পারে পুরো কয়েক শত একর জমি এবং বসত বিটা ।

সরেজমিনে দেখা যায়, চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদী বাঁধের এই দুই থেকে চার ফুট অবশিষ্ট রয়েছে। এ ছাড়াও এলাকার সাড়ে ৪০০ মিটার বাঁধ সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ অচিরেই ভেঙ্গে যেতে পারে ।

স্থানীয়রা জানান, বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। যে কোনো সময় সম্পূর্ণ ভেঙে যেতে পারে। এর আগেও বাঁধের কিছু অংশ ভেঙে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এমন অবস্থায় নদীর পাড়ে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন তাঁরা।

তাঁরা জানান, বাঁধ ভেঙে এলাকায় লোনা পানি ঢুকলে সব ধরনের ফসল ও গাছ মারা যায়। ঘর ভেঙে পড়ে। গবাদি পশু নিয়ে বিপদে পড়তে হয়। তাঁদের দাবি অতি দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে চর ফলকন তথা কমলনগর উপজেলার কয়েক শত পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়বে ।

এস এ বি গ্রুপের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো:সিরাজ বলেন, ‘ভাঙনের খবর পেয়েছি । মুলত আমরা এখনো বাঁধের কাজ শুরুই করিনাই। পানি যেন না গড়ায় তাই ডাম্পিং এর সাথে সাময়িক টেম্পোরারি একটা বাঁধ দিয়েছি । খুব শিগ্রই পানি কমে গেলে ব্লকসহ বাঁধের কাজ শুরু করবো ।