ঢাকা ০৫:১০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের পিডিবি সরকারি চাকরির আশ্বাস ১ লাখ ২২ হাজার টাকা হাতিয়ে নিলেন প্রতারক হানিফ টঙ্গী থানা মহিলা যুবলীগ সভাপতি নাসরিন এর দাপটে হচ্ছে হত্যা আর অন্যের জমি জবর দখল! নাসরিনকে গ্রেফতারের দাবি ভুক্তভোগীদের ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ! ব্যাংক খাত ধ্বংসের শুরুটা হয় এসকে সুরের হাত দিয়ে

ধামরাই উপজেলার কুল্লা ইউনিয়নের ফোর্ডনগর গ্রামে বাঁশের সাঁকো পারাপারে এখনো বন্ধ হয়নি চাঁদাবাজি

নিজস্ব প্রতিনিধি,আতিকুল ইসলাম
  • আপডেট টাইম : ০৫:১০:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০২৩
  • / ১৫২ ৫০০০.০ বার পাঠক

উল্লেখ্য আমাদের পাশ্ববর্তী সিংগাইর উপজেলার ধল্লা ইউনিয়ন পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া তার নিজ ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে এলাকাবাসীর যাতায়াত সুবিধার জন্য প্রায় ৫/৬ টি বাঁশের সাঁকো ও কাঠের ব্রিজ নির্মাণ করে দিয়েছেন। সেখানে কোনো প্রকার টোল আদায় করা হয় না অথচ আমাদের কুল্লা ইউনিয়নের ধলেশ্বরী শাখা খালে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সেখান থেকে টোল আদায় করা হচ্ছে।

এই টোল আদায় করার জন্য কুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান সাহেব একটি নির্দেশনা জারি করে দিয়েছেন তাতে লেখা ছিল যে শুধুমাত্র মোটরসাইকেল পারাপারে ১০ টাকা টোল আদায় করতে পারবে কিন্তু বাস্তব চিত্র এর উল্টোটা।স্থানীয় ইউপি সদস্য তার নিজস্ব লোক দিয়ে টোল আদায়ের
নামে ইজিবাইক,ভ্যান,অটোরিকশা থেকে ক্ষেত্রভেদে ৫০ থেকে ১০০ টাকা অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করছে।এ ব্যাপারে এলাকাবাসী প্রতিবাদ করা সত্ত্বেও এখনো কোনো সমাধান পায়নি।সাধারণ খেটে খাওয়া অটোরিকশা,ভ্যান চালক ও ইজিবাইকের চালকদের নিকট থেকে টাকা আদায়ের এই অবৈধ চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে এলাকার সাধারণ জনগণ।
এছাড়াও বাঁশের সাঁকো রক্ষণাবেক্ষণের নামে যে টাকা উঠানো হচ্ছে আদ্যৌ কি সেই টাকা রক্ষণাবেক্ষণের কাজে ব্যয় করা হচ্ছে নাকি মেম্বারের পকেট ভারী
করার জন্য হচ্ছে????
বাঁশের সাঁকোর নিচ দিয়ে প্রায় ১ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে কচুরিপানা আটকে ছিল।সেই কচুরিপানা বংশী নদীতে বের করে দিতে নৌকা মাঝিরা নিজ উদ্যোগে কচুরিপানা পরিষ্কার করেছেন এবং তাদেরকে কোনো ধরনের পারিশ্রমিক দেয়া হয় নি।
তাহলে বাঁশের সাঁকো রক্ষণাবেক্ষণের নামে যে টাকা আদায় করা হচ্ছে সেটা কোথায় ব্যয় করা হচ্ছে?
এছাড়া যাত্রীবাহী ইজিবাইক,অটোরিকশা ও মালবাহী ভ্যান বাঁশের সাঁকোতে চলাচল করায় ইতোমধ্যেই এটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
এতো প্রতিবাদ সত্ত্বেও চেয়ারম্যান সাহেব ৯ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য উজ্জল মিয়ার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না এতে চেয়ারম্যান সম্পর্কে জনগনের নানান প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।ওভারলোড নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে যেকোনো মুহূর্তে এখানে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।
তাই অবিলম্বে এই অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছে এলাকার বাসিন্দারা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ধামরাই উপজেলার কুল্লা ইউনিয়নের ফোর্ডনগর গ্রামে বাঁশের সাঁকো পারাপারে এখনো বন্ধ হয়নি চাঁদাবাজি

আপডেট টাইম : ০৫:১০:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০২৩

উল্লেখ্য আমাদের পাশ্ববর্তী সিংগাইর উপজেলার ধল্লা ইউনিয়ন পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া তার নিজ ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে এলাকাবাসীর যাতায়াত সুবিধার জন্য প্রায় ৫/৬ টি বাঁশের সাঁকো ও কাঠের ব্রিজ নির্মাণ করে দিয়েছেন। সেখানে কোনো প্রকার টোল আদায় করা হয় না অথচ আমাদের কুল্লা ইউনিয়নের ধলেশ্বরী শাখা খালে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সেখান থেকে টোল আদায় করা হচ্ছে।

এই টোল আদায় করার জন্য কুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান সাহেব একটি নির্দেশনা জারি করে দিয়েছেন তাতে লেখা ছিল যে শুধুমাত্র মোটরসাইকেল পারাপারে ১০ টাকা টোল আদায় করতে পারবে কিন্তু বাস্তব চিত্র এর উল্টোটা।স্থানীয় ইউপি সদস্য তার নিজস্ব লোক দিয়ে টোল আদায়ের
নামে ইজিবাইক,ভ্যান,অটোরিকশা থেকে ক্ষেত্রভেদে ৫০ থেকে ১০০ টাকা অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করছে।এ ব্যাপারে এলাকাবাসী প্রতিবাদ করা সত্ত্বেও এখনো কোনো সমাধান পায়নি।সাধারণ খেটে খাওয়া অটোরিকশা,ভ্যান চালক ও ইজিবাইকের চালকদের নিকট থেকে টাকা আদায়ের এই অবৈধ চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে এলাকার সাধারণ জনগণ।
এছাড়াও বাঁশের সাঁকো রক্ষণাবেক্ষণের নামে যে টাকা উঠানো হচ্ছে আদ্যৌ কি সেই টাকা রক্ষণাবেক্ষণের কাজে ব্যয় করা হচ্ছে নাকি মেম্বারের পকেট ভারী
করার জন্য হচ্ছে????
বাঁশের সাঁকোর নিচ দিয়ে প্রায় ১ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে কচুরিপানা আটকে ছিল।সেই কচুরিপানা বংশী নদীতে বের করে দিতে নৌকা মাঝিরা নিজ উদ্যোগে কচুরিপানা পরিষ্কার করেছেন এবং তাদেরকে কোনো ধরনের পারিশ্রমিক দেয়া হয় নি।
তাহলে বাঁশের সাঁকো রক্ষণাবেক্ষণের নামে যে টাকা আদায় করা হচ্ছে সেটা কোথায় ব্যয় করা হচ্ছে?
এছাড়া যাত্রীবাহী ইজিবাইক,অটোরিকশা ও মালবাহী ভ্যান বাঁশের সাঁকোতে চলাচল করায় ইতোমধ্যেই এটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
এতো প্রতিবাদ সত্ত্বেও চেয়ারম্যান সাহেব ৯ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য উজ্জল মিয়ার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না এতে চেয়ারম্যান সম্পর্কে জনগনের নানান প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।ওভারলোড নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে যেকোনো মুহূর্তে এখানে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।
তাই অবিলম্বে এই অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছে এলাকার বাসিন্দারা।