ঢাকা ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে নবাগত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতবিনিময় ও পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত হবে আজমিরীগঞ্জ পুলিশের বিশেষ অভিযানে ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী গ্রেফতার ১৩ ঘন্টা অভিযান পরিচালনা করে ১টি একনলা বন্দুক,১টি দেশীয় রাইফেল ও ৬টি ওয়ান শ্যুটার গানসহ ১টি মাইক্রোবাসে থাকা ০২ জন আসামী গ্রেফতার। মালয়েশিয়া সহ সকল বন্ধ শ্রম বাজার উন্মুক্ত করার দাবীতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান:বায়রা সদস্যদের হাফেজ্জী চারিটিবল সোসাইটির অর্থায়নে নব মুসলিম ও অসহায় মুসলিম পরিবারদের মাঝে চাউল বিতরণ বাংলাদেশ সীমান্ত নিয়ে চিন্তিত মোদি, নতুন পরিকল্পনা ভারতের আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো চিন্ময়কে শাপলা চত্বর গণহত্যা: ৯৩ জন শহিদের খসড়া তালিকা প্রকাশ নাসিরনগর সরকারি কলেজের ছাত্রদলের কমিটি গঠন ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন

গোবিন্দগঞ্জে দাদন ব্যবসায়ীর খপ্পরে পরে নিঃস্ব হচ্ছে সাধারণ জনগণ

গাইবান্ধা প্রতিনিধি :
  • আপডেট টাইম : ০৪:১৩:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুলাই ২০২৩
  • / ১৪৮ ১৫০০০.০ বার পাঠক

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে দাদন ব্যবসায়ীর খপ্পরে পড়ে নিঃস্ব হচ্ছে এলাকার সাধারণ জনগণ।

এবং একের এক মামালা দিয়ে হয়রানী করছে এলাকার সাধারন মানুষকে। এপর্যন্ত চার জনের বিরুদ্ধে এক কোটি টাকার অধিক চেক ডিসঅনার মামলা দিয়েছে দাদন ব্যবসায়ী পারগয়রা গ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে লাবলু। সুদের টাকা পরিশোধ করার পরেও গ্রহন কৃত চেক দ্বারা মামলা দিয়ে অধিক টাকা আদায় করছে এই দাদন ব্যবসায়ী।এ ঘটনায় কোচ মদন বারই পাড়া গ্রামের আকতারুল এখন জেল হাজতে। লাবলুর কাছ থেকে চার লক্ষ টাকা উচ্চ সুদে নেয় আকতারুল টাকা নেওয়ার পর দির্ঘ তিন বছর সুদের ১০ লক্ষ টাকা পরিশোধ করে তার পরেও আসল পাওনা থাকে এর মধ্য আকতারুলের ব্যবসার দোকানটি আগুনে পরে যায় ফলে টাকা দিতে পারে না আকতারুল । সুদের টাকার চাপ দিতে থাকে লাবলু এবং ভারাটিয়া গুন্ডা দিয়ে তারে মারা জন্য তাকে ভয় ভিতি দেখায়। পরে বাধ্য হয়ে জমি বিক্রি করে টাকা পরিশোধ করে এবং ঐ সময় লাবলু তিন শত টাকা মুল্যের স্ট্যাম্প করে দেয়। পরে গ্রহন কৃত চেক ডিসঅনার করে পনের লক্ষ টাকার মামলা দেয় এ মামলায় একতারুল এখন জেলে। একই ভাবে ঘুগা গ্রামের আজিজ এর বিরুদ্ধে ১৫ লক্ষ,একই গ্রামের ফারুকের বিরুদ্ধে ৬০ লক্ষ, সাবু বিরুদ্ধে ১৫ লক্ষ টাকার মামলা দিয়েছে দাদন ব্যবসায়ী লাবলু। উচ্চ সুদে টাকা দিয়ে মানুষের কাছ থেকে তার বিনিময়ে ব্যাংকের চেক গ্রহন করে পরে সুদের টাকা দিতে দিতে কোন সময় অপারগতা প্রকাশ করলেই, গ্রহন করা সেই চেক ব্যাংকের মাধ্যমে ডিসঅনার করে তার বিরুদ্ধে দেওয়া হচ্ছে মামলা। এভাবেই সর্বসান্ত করছে এলাকার সাধারন খেটে খাওয়া মানুষকে।
এছাড়াও অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায়, এলাকার সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ তাদের মেয়ের বিয়ে শাদি এবং ছেলের চাকরি বিষয়ে লাবলু মিয়ার কাছে টাকা চাইতে গেলে তিনি করা সুদে টাকা দেয় এবং তার কাছ থেকে দুধের টাকা বাবদ ষ্টামে স্বাক্ষর করে নেন। লাভলু মিয়াকে সুদের টাকা সময় মতো দিতে না পারলে তার উপর শুরু করে অমানবিক নির্যাতন। এমন কি লাভলু মিয়া তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গোবিন্দগঞ্জে দাদন ব্যবসায়ীর খপ্পরে পরে নিঃস্ব হচ্ছে সাধারণ জনগণ

আপডেট টাইম : ০৪:১৩:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুলাই ২০২৩

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে দাদন ব্যবসায়ীর খপ্পরে পড়ে নিঃস্ব হচ্ছে এলাকার সাধারণ জনগণ।

এবং একের এক মামালা দিয়ে হয়রানী করছে এলাকার সাধারন মানুষকে। এপর্যন্ত চার জনের বিরুদ্ধে এক কোটি টাকার অধিক চেক ডিসঅনার মামলা দিয়েছে দাদন ব্যবসায়ী পারগয়রা গ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে লাবলু। সুদের টাকা পরিশোধ করার পরেও গ্রহন কৃত চেক দ্বারা মামলা দিয়ে অধিক টাকা আদায় করছে এই দাদন ব্যবসায়ী।এ ঘটনায় কোচ মদন বারই পাড়া গ্রামের আকতারুল এখন জেল হাজতে। লাবলুর কাছ থেকে চার লক্ষ টাকা উচ্চ সুদে নেয় আকতারুল টাকা নেওয়ার পর দির্ঘ তিন বছর সুদের ১০ লক্ষ টাকা পরিশোধ করে তার পরেও আসল পাওনা থাকে এর মধ্য আকতারুলের ব্যবসার দোকানটি আগুনে পরে যায় ফলে টাকা দিতে পারে না আকতারুল । সুদের টাকার চাপ দিতে থাকে লাবলু এবং ভারাটিয়া গুন্ডা দিয়ে তারে মারা জন্য তাকে ভয় ভিতি দেখায়। পরে বাধ্য হয়ে জমি বিক্রি করে টাকা পরিশোধ করে এবং ঐ সময় লাবলু তিন শত টাকা মুল্যের স্ট্যাম্প করে দেয়। পরে গ্রহন কৃত চেক ডিসঅনার করে পনের লক্ষ টাকার মামলা দেয় এ মামলায় একতারুল এখন জেলে। একই ভাবে ঘুগা গ্রামের আজিজ এর বিরুদ্ধে ১৫ লক্ষ,একই গ্রামের ফারুকের বিরুদ্ধে ৬০ লক্ষ, সাবু বিরুদ্ধে ১৫ লক্ষ টাকার মামলা দিয়েছে দাদন ব্যবসায়ী লাবলু। উচ্চ সুদে টাকা দিয়ে মানুষের কাছ থেকে তার বিনিময়ে ব্যাংকের চেক গ্রহন করে পরে সুদের টাকা দিতে দিতে কোন সময় অপারগতা প্রকাশ করলেই, গ্রহন করা সেই চেক ব্যাংকের মাধ্যমে ডিসঅনার করে তার বিরুদ্ধে দেওয়া হচ্ছে মামলা। এভাবেই সর্বসান্ত করছে এলাকার সাধারন খেটে খাওয়া মানুষকে।
এছাড়াও অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায়, এলাকার সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ তাদের মেয়ের বিয়ে শাদি এবং ছেলের চাকরি বিষয়ে লাবলু মিয়ার কাছে টাকা চাইতে গেলে তিনি করা সুদে টাকা দেয় এবং তার কাছ থেকে দুধের টাকা বাবদ ষ্টামে স্বাক্ষর করে নেন। লাভলু মিয়াকে সুদের টাকা সময় মতো দিতে না পারলে তার উপর শুরু করে অমানবিক নির্যাতন। এমন কি লাভলু মিয়া তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করে।