ঢাকা ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার

শেখ হাসিনার পতন ঘটানো বা হটানো টা কি আদৌ কি সম্ভব?

মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান বিশেষ প্রতিনিধি দৈনিক সময়ের কন্ঠ
  • আপডেট টাইম : ০৬:১২:৪৪ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২ জুলাই ২০২৩
  • / ২২৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

আসুন তাহলে চলে আসি মূল আলোচনায়-আমরা অতীতে দেখেছি-

মেজর জিয়া, এরশাদ এবং খালেদা জিয়া- এরাই তো স্বাধীনতার পর দেশ চালিয়েছেন। কিন্তু এদের চেয়ে অনেক চিন্তা ভাবনায় ও মেধায় উন্নত শেখ হসিনা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে দেশের জন্য ভালো কিছু করার সুযোগ দেওয়া হয় নাই। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশে ফিরলেন ১৯৭২ এর ১০ জানুয়ারী।

তিনি দেশকে দাঁড় করাতে নজর দিলেন। দেশ নিজ পায়ে দাঁড়াতে না দাড়াতে তাকে হত্যা করা হলো। আর শেখ মুজিবকে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল মানুষের কপাল পুড়লো।

আর সেই পোড়া কপাল জোড়া লাগাতে- জেনারেল জিয়া, এরশাদ এবং খালেদা জিয়া কেউই সারাতে পারেন নাই।
তবে তাদের কল্যানে অনেক কোটিপতি তৈরি হয়েছে।
একজন মসীহ হয়ে শেখ হাসিনা এসে জাতিকে পথ দেখালেন, জাতির জন্য কাজ করা শুরু করলেন। যা অতীতে কেউ করেনি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারও এই দেশ কিছু দিন চালিয়েছে,
তখন দেশের গজব অবস্থা হয়েছিলো।

শেখ হাসিনা কোনোদিন স্বেচ্ছায় অবসর নিবেন না। উনি ক্ষমতা ভালোবাসেন। তাছাড়া উনি হয়তো মনে করেন, উনি ছাড়া বাংলাদেশে আর কেউ প্রধানমন্ত্রী হলে দেশের উন্নয়ন হবে না।
সরকারী চাকরি করলে অবসর নিতে হয়। কিন্তু রাজনীতিবিদদের অবসর নাই।
তারা কাজ পাগল মানুষ।
তারা দেশকে খুব ভালোবাসেন।
তাই আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাসে
কোনো রাজনীতিবিদ স্বেচ্ছায় অবসর নেননি, শেখ হাসিনার বিষয়টা ভাবাটা আকাশ কুসুম।

যদি কোনো দূর্ঘটনা না ঘটে,
তাহলে শেখ হাসিনা আমৃত্যু ক্ষমতায় থাকবেন। আর দেশে জনগণ মনে করেন তার থাকাই উচিৎ।
তাছাড়া ক্ষমতার মজা অন্যরকম। মাদকের চেয়েও ভয়াবহ নেশা ক্ষমতা। যদি দেশে গত ১৪ বছরে অন্য কেউ ক্ষমতায় থাকতো- তাহলে পদ্মাসেতু হতো না। মেট্রোরেল হতো না।
বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিচার হতো না। রাজাকারদের বিচার হতো না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার তো হাসিনাকে জেলেও নিয়েছিলো।আর এইসবের ফলাফল হত শূন্য।
যেমন সূর্যকে দাবায়ে রাখা যায় না,
শেখ হাসিনার বেলাও একই রকম উদাহরণ দেয়া যায়।

একসময় জোট করে, আন্দোলন করে- সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানো যেতো। এখন হাসিনা সেই সিস্টেম অফ করে দিয়েছেন।

আজ বিএনপির কোমর ভেঙ্গে গেছে।
তাঁরা আর কিছুতেই কোমর সোজা করে দাঁড়াতে পারছে না।
ছাত্রদল ক্যাম্পাসে দাড়াতেই পারছে না। ছাত্রলীগ শক্ত অবস্থানে আছে।
দেশের মানুষ রাগে দুঃখে যা-ই বলুক না কেন – তাঁরা জানে হাসিনা ছাড়া দেশের উন্নতি সম্ভব না।

আওয়ামীলীগ ছাড়া গতি নেই।
বিএনপি জামাত ক্ষমতায় এলে দেশের বারোটা বেজে যাবে।
আর নতুন নতুন কালু ফালুদের জন্ম হবে। দেশে শুরু হয়ে যাবে হরিলুট।
দেশের জেলায় জেলায় বোমা হামলা হবে, গ্রেনেড হামলা হবে, মানুষ অতীত বহুবার তা দেখেছে তাদের কর্মকান্ড দেখে অনেক শিখেছে, জাতি আর বোকা নেই।

গুপ্ত হত্যা ছাড়া হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে সরানো যাবে না, নো নেভার।
বঙ্গবন্ধু সকলকে বিশ্বাস করতেন।
তাই তাকে হত্যা করা সহজ ছিলো।
কিন্তু শেখ হাসিনাকে হত্যা করা এতো সহজ হবে না।
শেখ হাসিনা ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর চেয়েও বেশি বুদ্ধিমতি।

কোনো কারনে যদি দেশে অন্য কেউ ক্ষমতায় এসেই যায়- তবু শেখ হাসিনার কেউ অনিষ্ট করতে পারবে না।
হয়তো সাময়িকভাবে তাকে জেলে নেওয়া হতে পারে,
বিশ্বর বিভিন্ন দেশ থেকে যখন হুমকি ধামকি আসবে, তখন সসম্মানে শেখ হাসিনাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
আরে সূর্যকে কি কেউ বন্ধী করে রাখতে পারে?

তারপরও দুনিয়াতে অসম্ভব কিছুই না। আমেরিকাসহ পুরো পশ্চিমা বিশ্ব যদি চাপ সৃষ্টি করে তাহলে হয়তো সম্ভব।
তবে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সম্ভব হবে না।

হেফাজতিদের দিয়েও সম্ভব নয়। ভারতবাসী শেখ হসিনাকে বিশেষ পছন্দ করে, মোদীজি শেখ হাসিনাকে সব সময় সাপোর্ট করবেন।

কাজেই যারা শেখ হাসিনার পতন চান, তাঁরা এই স্বপ্ন দেখা বন্ধ করে দেন।
এটা কোনো দিন হবে না। লিবিড অর নট, যেহেতু হাসিনাই ক্ষমতায় থাকবে, তাকে সাপোর্ট করুণ, সহযোগিতা করুণ, তাতেই আমাদের মঙ্গল।

দেশে কিছু সমস্যা জটিল আকার ধারন করেছে।
১। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রনে ব্যর্থ।
২। লেখাপড়ার মান কমে গেছে।
৩। দূর্নীতি বেড়েছে। ৪। নব্য ধনীদের সংখ্যা অনেক বেশি বেড়ে গেছে।
৫। ছাত্রলীগ অনেক বেশি কুকর্ম করেছে। ৬। দেশে দরিদ্র লোকের সংখ্যা বেড়েছে। ৭। বেকারদের সংখ্যা বেড়েছে।

হাসিনার উচিৎ ছিলো তার শুদ্ধি অভিযানকে অব্যহত রাখা।
কোনো এক অজানা কারনে সেটা বন্ধ হয়ে গেলো।
হাসিনার এখন উচিৎ তাঁর দলে থাকা দুর্নীতিবাজদের দল থেকে বের করে দেওয়া।

আর যারা দূর্নীতি করেছে তাদের গ্রেফতার করা, দেশের সাধারন মানুষদের কথা ভাবা, কৃষকদের কথা ভাবা। আওয়ামীলীগ মানেই যদি হয় ,
দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে,
অথচ আজও মানুষ রাস্তায় ঘুমায়। আজও মানুষ চিকিৎসা পায় না।
আজও কিশোর কিশোরীরা রাস্তায় জুতোর আঠা দিয়ে নেশা করে।
ছোট ছোট বাচ্চারা স্কুলে যায় না। মাদ্রাসার ফালতু শিক্ষা জাতির ক্ষতি করছে।
উক্ত বিষয় গুলোকে শেখ হাসিনার নজর দেওয়া উচিৎ বলে মনে করেন বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

শেখ হাসিনার পতন ঘটানো বা হটানো টা কি আদৌ কি সম্ভব?

আপডেট টাইম : ০৬:১২:৪৪ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২ জুলাই ২০২৩

আসুন তাহলে চলে আসি মূল আলোচনায়-আমরা অতীতে দেখেছি-

মেজর জিয়া, এরশাদ এবং খালেদা জিয়া- এরাই তো স্বাধীনতার পর দেশ চালিয়েছেন। কিন্তু এদের চেয়ে অনেক চিন্তা ভাবনায় ও মেধায় উন্নত শেখ হসিনা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে দেশের জন্য ভালো কিছু করার সুযোগ দেওয়া হয় নাই। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশে ফিরলেন ১৯৭২ এর ১০ জানুয়ারী।

তিনি দেশকে দাঁড় করাতে নজর দিলেন। দেশ নিজ পায়ে দাঁড়াতে না দাড়াতে তাকে হত্যা করা হলো। আর শেখ মুজিবকে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল মানুষের কপাল পুড়লো।

আর সেই পোড়া কপাল জোড়া লাগাতে- জেনারেল জিয়া, এরশাদ এবং খালেদা জিয়া কেউই সারাতে পারেন নাই।
তবে তাদের কল্যানে অনেক কোটিপতি তৈরি হয়েছে।
একজন মসীহ হয়ে শেখ হাসিনা এসে জাতিকে পথ দেখালেন, জাতির জন্য কাজ করা শুরু করলেন। যা অতীতে কেউ করেনি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারও এই দেশ কিছু দিন চালিয়েছে,
তখন দেশের গজব অবস্থা হয়েছিলো।

শেখ হাসিনা কোনোদিন স্বেচ্ছায় অবসর নিবেন না। উনি ক্ষমতা ভালোবাসেন। তাছাড়া উনি হয়তো মনে করেন, উনি ছাড়া বাংলাদেশে আর কেউ প্রধানমন্ত্রী হলে দেশের উন্নয়ন হবে না।
সরকারী চাকরি করলে অবসর নিতে হয়। কিন্তু রাজনীতিবিদদের অবসর নাই।
তারা কাজ পাগল মানুষ।
তারা দেশকে খুব ভালোবাসেন।
তাই আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাসে
কোনো রাজনীতিবিদ স্বেচ্ছায় অবসর নেননি, শেখ হাসিনার বিষয়টা ভাবাটা আকাশ কুসুম।

যদি কোনো দূর্ঘটনা না ঘটে,
তাহলে শেখ হাসিনা আমৃত্যু ক্ষমতায় থাকবেন। আর দেশে জনগণ মনে করেন তার থাকাই উচিৎ।
তাছাড়া ক্ষমতার মজা অন্যরকম। মাদকের চেয়েও ভয়াবহ নেশা ক্ষমতা। যদি দেশে গত ১৪ বছরে অন্য কেউ ক্ষমতায় থাকতো- তাহলে পদ্মাসেতু হতো না। মেট্রোরেল হতো না।
বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিচার হতো না। রাজাকারদের বিচার হতো না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার তো হাসিনাকে জেলেও নিয়েছিলো।আর এইসবের ফলাফল হত শূন্য।
যেমন সূর্যকে দাবায়ে রাখা যায় না,
শেখ হাসিনার বেলাও একই রকম উদাহরণ দেয়া যায়।

একসময় জোট করে, আন্দোলন করে- সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানো যেতো। এখন হাসিনা সেই সিস্টেম অফ করে দিয়েছেন।

আজ বিএনপির কোমর ভেঙ্গে গেছে।
তাঁরা আর কিছুতেই কোমর সোজা করে দাঁড়াতে পারছে না।
ছাত্রদল ক্যাম্পাসে দাড়াতেই পারছে না। ছাত্রলীগ শক্ত অবস্থানে আছে।
দেশের মানুষ রাগে দুঃখে যা-ই বলুক না কেন – তাঁরা জানে হাসিনা ছাড়া দেশের উন্নতি সম্ভব না।

আওয়ামীলীগ ছাড়া গতি নেই।
বিএনপি জামাত ক্ষমতায় এলে দেশের বারোটা বেজে যাবে।
আর নতুন নতুন কালু ফালুদের জন্ম হবে। দেশে শুরু হয়ে যাবে হরিলুট।
দেশের জেলায় জেলায় বোমা হামলা হবে, গ্রেনেড হামলা হবে, মানুষ অতীত বহুবার তা দেখেছে তাদের কর্মকান্ড দেখে অনেক শিখেছে, জাতি আর বোকা নেই।

গুপ্ত হত্যা ছাড়া হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে সরানো যাবে না, নো নেভার।
বঙ্গবন্ধু সকলকে বিশ্বাস করতেন।
তাই তাকে হত্যা করা সহজ ছিলো।
কিন্তু শেখ হাসিনাকে হত্যা করা এতো সহজ হবে না।
শেখ হাসিনা ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর চেয়েও বেশি বুদ্ধিমতি।

কোনো কারনে যদি দেশে অন্য কেউ ক্ষমতায় এসেই যায়- তবু শেখ হাসিনার কেউ অনিষ্ট করতে পারবে না।
হয়তো সাময়িকভাবে তাকে জেলে নেওয়া হতে পারে,
বিশ্বর বিভিন্ন দেশ থেকে যখন হুমকি ধামকি আসবে, তখন সসম্মানে শেখ হাসিনাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
আরে সূর্যকে কি কেউ বন্ধী করে রাখতে পারে?

তারপরও দুনিয়াতে অসম্ভব কিছুই না। আমেরিকাসহ পুরো পশ্চিমা বিশ্ব যদি চাপ সৃষ্টি করে তাহলে হয়তো সম্ভব।
তবে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সম্ভব হবে না।

হেফাজতিদের দিয়েও সম্ভব নয়। ভারতবাসী শেখ হসিনাকে বিশেষ পছন্দ করে, মোদীজি শেখ হাসিনাকে সব সময় সাপোর্ট করবেন।

কাজেই যারা শেখ হাসিনার পতন চান, তাঁরা এই স্বপ্ন দেখা বন্ধ করে দেন।
এটা কোনো দিন হবে না। লিবিড অর নট, যেহেতু হাসিনাই ক্ষমতায় থাকবে, তাকে সাপোর্ট করুণ, সহযোগিতা করুণ, তাতেই আমাদের মঙ্গল।

দেশে কিছু সমস্যা জটিল আকার ধারন করেছে।
১। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রনে ব্যর্থ।
২। লেখাপড়ার মান কমে গেছে।
৩। দূর্নীতি বেড়েছে। ৪। নব্য ধনীদের সংখ্যা অনেক বেশি বেড়ে গেছে।
৫। ছাত্রলীগ অনেক বেশি কুকর্ম করেছে। ৬। দেশে দরিদ্র লোকের সংখ্যা বেড়েছে। ৭। বেকারদের সংখ্যা বেড়েছে।

হাসিনার উচিৎ ছিলো তার শুদ্ধি অভিযানকে অব্যহত রাখা।
কোনো এক অজানা কারনে সেটা বন্ধ হয়ে গেলো।
হাসিনার এখন উচিৎ তাঁর দলে থাকা দুর্নীতিবাজদের দল থেকে বের করে দেওয়া।

আর যারা দূর্নীতি করেছে তাদের গ্রেফতার করা, দেশের সাধারন মানুষদের কথা ভাবা, কৃষকদের কথা ভাবা। আওয়ামীলীগ মানেই যদি হয় ,
দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে,
অথচ আজও মানুষ রাস্তায় ঘুমায়। আজও মানুষ চিকিৎসা পায় না।
আজও কিশোর কিশোরীরা রাস্তায় জুতোর আঠা দিয়ে নেশা করে।
ছোট ছোট বাচ্চারা স্কুলে যায় না। মাদ্রাসার ফালতু শিক্ষা জাতির ক্ষতি করছে।
উক্ত বিষয় গুলোকে শেখ হাসিনার নজর দেওয়া উচিৎ বলে মনে করেন বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণ।