ঢাকা ০৪:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

বিজয় উল্লাস কোন দিকে সোলায়মান শরিফ নাকি মোন্তা মনির

গাজীপুর সিটিকর্পোরেশন নির্বাচনে ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে আলোচানার শীর্ষে আছেন সোলায়মান শরিফ ও মোন্তা মনির।কথায় বলে পিপিলিকার পাখনা গজায় মরিবার ত্বরে,,ঠিক তেমনই অবস্থা সাবেক কাউন্সিলর মোন্তাজ পরিবারে,,মোন্তাজ উদ্দিন এর বিরুদ্ধে কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে মাঠে নেমেছেন তারই চাচাতো ভাই মনির মন্ডল,,আপন চাচাতো ভাই অথ্যাৎ ভাই ভাই প্রতিদন্ধী,,এটাকে সাধারন ভোটাররা অনেকেই মেনে নিতে পারছেন না,,নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি বলছেন তারা দুই ভাই সমঝোতা করতে পারলনা এটা ভোটের মাঠে শুভ লক্ষন নয়,,আবার অনেকেই বলছেন ঘর ঠিক করতে পারছেনা,, এরা পর কি করে ঠিক করবে,,আবার অনেকেই আপন পরিবারের মধ্য একাধিক প্রার্থীতা ঘৃনার চোঁখে দেখছেন।অপরদিকে কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সোলায়মান মিয়া সাবেক কাউন্সিলর হওয়ায়,,এবং মন্ডল পরিবারে মধ্যে একাধিক প্রার্থী হওয়ায় তার সমর্থক ও সাধারণ ভোটাররা ভোটের আগেই বিজয় উল্লাসে মাতোয়ারা,,নির্বাচনীয় এলাকার ত্রিকোন থেকে শরীফ বেপারী নব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী তার কর্মী সমর্থকরা চষে বেড়াচ্ছেন ভোটের মাঠ,,শুধুমাত্র মন্ডল পরিবারে একাধিক প্রার্থী হওয়ায় ভোটের আগেই বিজয় উল্লাসে তারাও মাতোয়ারা,,সাবেক কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন আপ্রাণ চেষ্টা ও প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যেতে তিনি ভুল করছেন না,,এদিকে নির্বাচন কে ঘিরে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে ভোটের মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন মনির মন্ডল,,শুধুমাত্র নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মন্ডল পরিবারে দন্দ বেড়েই চলেছে,,একই কর্মী দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে মাঠে নেমেছেন,,বিগতদিনে যারা ছিলো এ ভাইয়ের তাদের কিছু সংক্ষক কর্মী আজ অন্য ভাইয়ের,,অনেকটা সুবিধাবাদী জিন্দাবাদ ধরনের,,ভোট আসলেই উন্নত হয় মসজিদ মাদ্রাসা মন্দীর,,চিকিৎসা হয় অসুস্থ রুগী,,অনুদান পায় প্রতিবন্ধী,,গৃহহীন পায় গৃহ,,আর চামচারা পকেট ভরে টাকায়,আর টাকায়,,প্রতিশ্রুতি যে কতপ্রকার সেটা বলা বা লিখে রাখাও সম্ভব নয়,,তবে ভোটাররা বর্তমান যুগে অনেক সচেতন বোকা বানানোর প্রচেষ্টা এবার ব্যার্থ হবে।সবশেষ শুধু অপেক্ষার পালা ভোট গননা না হওয়া পর্যন্ত বলা যাচ্ছেনা বিজয়ের হাসি কোন দিকে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

বিজয় উল্লাস কোন দিকে সোলায়মান শরিফ নাকি মোন্তা মনির

আপডেট টাইম : ১১:০২:৫১ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৪ মে ২০২৩

গাজীপুর সিটিকর্পোরেশন নির্বাচনে ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে আলোচানার শীর্ষে আছেন সোলায়মান শরিফ ও মোন্তা মনির।কথায় বলে পিপিলিকার পাখনা গজায় মরিবার ত্বরে,,ঠিক তেমনই অবস্থা সাবেক কাউন্সিলর মোন্তাজ পরিবারে,,মোন্তাজ উদ্দিন এর বিরুদ্ধে কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে মাঠে নেমেছেন তারই চাচাতো ভাই মনির মন্ডল,,আপন চাচাতো ভাই অথ্যাৎ ভাই ভাই প্রতিদন্ধী,,এটাকে সাধারন ভোটাররা অনেকেই মেনে নিতে পারছেন না,,নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি বলছেন তারা দুই ভাই সমঝোতা করতে পারলনা এটা ভোটের মাঠে শুভ লক্ষন নয়,,আবার অনেকেই বলছেন ঘর ঠিক করতে পারছেনা,, এরা পর কি করে ঠিক করবে,,আবার অনেকেই আপন পরিবারের মধ্য একাধিক প্রার্থীতা ঘৃনার চোঁখে দেখছেন।অপরদিকে কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সোলায়মান মিয়া সাবেক কাউন্সিলর হওয়ায়,,এবং মন্ডল পরিবারে মধ্যে একাধিক প্রার্থী হওয়ায় তার সমর্থক ও সাধারণ ভোটাররা ভোটের আগেই বিজয় উল্লাসে মাতোয়ারা,,নির্বাচনীয় এলাকার ত্রিকোন থেকে শরীফ বেপারী নব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী তার কর্মী সমর্থকরা চষে বেড়াচ্ছেন ভোটের মাঠ,,শুধুমাত্র মন্ডল পরিবারে একাধিক প্রার্থী হওয়ায় ভোটের আগেই বিজয় উল্লাসে তারাও মাতোয়ারা,,সাবেক কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন আপ্রাণ চেষ্টা ও প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যেতে তিনি ভুল করছেন না,,এদিকে নির্বাচন কে ঘিরে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে ভোটের মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন মনির মন্ডল,,শুধুমাত্র নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মন্ডল পরিবারে দন্দ বেড়েই চলেছে,,একই কর্মী দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে মাঠে নেমেছেন,,বিগতদিনে যারা ছিলো এ ভাইয়ের তাদের কিছু সংক্ষক কর্মী আজ অন্য ভাইয়ের,,অনেকটা সুবিধাবাদী জিন্দাবাদ ধরনের,,ভোট আসলেই উন্নত হয় মসজিদ মাদ্রাসা মন্দীর,,চিকিৎসা হয় অসুস্থ রুগী,,অনুদান পায় প্রতিবন্ধী,,গৃহহীন পায় গৃহ,,আর চামচারা পকেট ভরে টাকায়,আর টাকায়,,প্রতিশ্রুতি যে কতপ্রকার সেটা বলা বা লিখে রাখাও সম্ভব নয়,,তবে ভোটাররা বর্তমান যুগে অনেক সচেতন বোকা বানানোর প্রচেষ্টা এবার ব্যার্থ হবে।সবশেষ শুধু অপেক্ষার পালা ভোট গননা না হওয়া পর্যন্ত বলা যাচ্ছেনা বিজয়ের হাসি কোন দিকে।