ঢাকা ০১:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ মার্চ ২০২৩
সংবাদ শিরোনাম ::
ময়মনসিংহে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে মসিকের জোড়ালো বাজার মনিটরিং কার্যক্রম নেত্রকোণায় আইন -শৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে কঠোর নিরাপত্তায় বাজার মনিটরিং জকিগঞ্জে বিয়ের প্রলোভনে তরুণী ধর্ষণ, মামলা তুলে নিতে হুমকি গাজীপুর মহানগর ১ নং ওয়ার্ডে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এর দাবীতে গন মিছিল চট্রগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদ এলাকায় ফুটপাত দখল মুক্ত করল ডবলমুরিং থানা পুলিশ ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ৩ নং ওয়ার্ড় কাউন্সিল আলহাজ্ব মোঃ সাইজ উদ্দিন মোল্লার পক্ষ থেকে জানাই রমজানে জনগণের সমস্যা নিরসনে এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহ সভাপতি (সিআইপি) মো. আমিনুল হক শামীমের এক আলোচনা সভা মুক্তিযুদ্ধ একদিকে যেমন স্বাধীনতা এনে দিয়েছে, তেমনই কেড়ে নিয়েছে বহু বুদ্ধিজীবী, আত্মার আত্মীয়দের৷ বহু নারী হয়েছেন স্বামী, সন্তান হারা৷ অনেকের কাছেই যুদ্ধের স্মৃতি হয়ে উঠেছে এক তমসাচ্ছন্ন রাত্রি৷ নীলফামারীতে জমি নিয়ে বিরোধ পাল্টা পাল্টি সংঘর্ষে আহত ১৩ ঝালকাঠিতে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বিআরটিসি বাসের ধাক্কা,সুপারভাইজারসহ নিহত ২জন

বাজারে আগাম তরমুজ, দাম চড়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় আগাম এসেছে গ্রীষ্মকালীন ফল তরমুজ। ফলের দোকানগুলোতে তরমুজ প্রচুর পরিমাণে দেখা গেলেও চড়া মূল্যে বিক্রি হচ্ছে। দাম চড়া থাকায় স্বল্প আয়ের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে এই ফল। এদিকে আবহাওয়া রাতে ঠাণ্ডা ও দিনে গরম হওয়ায় তরমুজ কম বিক্রি হচ্ছে। তবে বিক্রির পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে বলে জানান বিক্রেতারা।

কসবা পুরাতন বাজার ও স্থানীয় বিভিন্ন বাজারে কিংবা সড়কের পাশে মৌসুমী ফল তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। ফলের দোকানগুলোতে আপেল, কমলা, পেয়ারা, বরইসহ বিভিন্ন ফলের পাশাপাশি তরমুজও বিক্রি হচ্ছে তরমুজ বিক্রি করা হচ্ছে পিছ হিসেবে কিংবা প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে। ফল ব্যবসায়ীরা জানান, গ্রামীণ, বাংলালিংক ও কালো জাতের এই তরমুজ পাইকারি দরে তারা কিনে আনছেন পাশ্ববর্তী কুমিল্লা জেলার কোম্পানিগঞ্জ এবং নিমসার থেকে। মোকামে তরমুজের আমদানি থাকলেও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। তাই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। কসবা বাজারের তরমুজ বিক্রেতা বাতেন মিয়া বলেন, আগাম হওয়ায় বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, তার ওপরে লেবার খরচ, বাজারের জমা সব মিলিয়ে প্রতি তরমুজে অতিরিক্ত ১০ থেকে ১৫ টাকা খরচ হচ্ছে, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

আরেক ব্যবসায়ী বাছির মিয়া জানান, অধিক দামে ক্রয় করা এবং ক্রেতার সংখ্যা কম হওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। দিনে সর্বোচ্চ ১৫ থেকে ২০টি তরমুজ বিক্রি করা যাচ্ছে। তাই বাধ্য হয়েই তুলনামূলক বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

আরো কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেন এ অঞ্চলে তরমুজের আবাদ তেমন হয় না। কয়েকটি এলাকাতে আবাদ হলেও এই সময়ে বাজারে আসে না। কুমিল্লা থেকে তরমুজ নিয়ে এসে বিক্রি করি। এর স্বাদ ভালো থাকায় বাজারে চাহিদা আছে। তবে এবার রমজান মাসে বেচাকেনা জমে উঠবে আশাবাদী।

তারা আরও জানান, বড় আকারের তরমুজ প্রতিকেজি ৬০ টাকা এবং ছোট আকারের তরমুজ ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। এছাড়াও প্রতি পিছ তরমুজ বিক্রি করতে হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়। খরচ বাদ দিয়ে ১৫-২০ টাকা করে লাভ থাকছে।

আরো খবর.......
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ময়মনসিংহে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে মসিকের জোড়ালো বাজার মনিটরিং কার্যক্রম

বাজারে আগাম তরমুজ, দাম চড়া

আপডেট টাইম : ০৪:১৫:১১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় আগাম এসেছে গ্রীষ্মকালীন ফল তরমুজ। ফলের দোকানগুলোতে তরমুজ প্রচুর পরিমাণে দেখা গেলেও চড়া মূল্যে বিক্রি হচ্ছে। দাম চড়া থাকায় স্বল্প আয়ের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে এই ফল। এদিকে আবহাওয়া রাতে ঠাণ্ডা ও দিনে গরম হওয়ায় তরমুজ কম বিক্রি হচ্ছে। তবে বিক্রির পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে বলে জানান বিক্রেতারা।

কসবা পুরাতন বাজার ও স্থানীয় বিভিন্ন বাজারে কিংবা সড়কের পাশে মৌসুমী ফল তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। ফলের দোকানগুলোতে আপেল, কমলা, পেয়ারা, বরইসহ বিভিন্ন ফলের পাশাপাশি তরমুজও বিক্রি হচ্ছে তরমুজ বিক্রি করা হচ্ছে পিছ হিসেবে কিংবা প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে। ফল ব্যবসায়ীরা জানান, গ্রামীণ, বাংলালিংক ও কালো জাতের এই তরমুজ পাইকারি দরে তারা কিনে আনছেন পাশ্ববর্তী কুমিল্লা জেলার কোম্পানিগঞ্জ এবং নিমসার থেকে। মোকামে তরমুজের আমদানি থাকলেও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। তাই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। কসবা বাজারের তরমুজ বিক্রেতা বাতেন মিয়া বলেন, আগাম হওয়ায় বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, তার ওপরে লেবার খরচ, বাজারের জমা সব মিলিয়ে প্রতি তরমুজে অতিরিক্ত ১০ থেকে ১৫ টাকা খরচ হচ্ছে, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

আরেক ব্যবসায়ী বাছির মিয়া জানান, অধিক দামে ক্রয় করা এবং ক্রেতার সংখ্যা কম হওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। দিনে সর্বোচ্চ ১৫ থেকে ২০টি তরমুজ বিক্রি করা যাচ্ছে। তাই বাধ্য হয়েই তুলনামূলক বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

আরো কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেন এ অঞ্চলে তরমুজের আবাদ তেমন হয় না। কয়েকটি এলাকাতে আবাদ হলেও এই সময়ে বাজারে আসে না। কুমিল্লা থেকে তরমুজ নিয়ে এসে বিক্রি করি। এর স্বাদ ভালো থাকায় বাজারে চাহিদা আছে। তবে এবার রমজান মাসে বেচাকেনা জমে উঠবে আশাবাদী।

তারা আরও জানান, বড় আকারের তরমুজ প্রতিকেজি ৬০ টাকা এবং ছোট আকারের তরমুজ ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। এছাড়াও প্রতি পিছ তরমুজ বিক্রি করতে হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়। খরচ বাদ দিয়ে ১৫-২০ টাকা করে লাভ থাকছে।