গাজীপুর মহানগর ৬ নং ওয়ার্ডের কাশিমপুর থানার রওশন মার্কেট এলাকায়।বিট পুলিশের কার্যলায়ের ঠিক নাকের ডোগায় বসে রমরমা মাদক ব্যবসা চলছে।

৭ ইনভেম্বর ২০২২ দুপুর ১২ টায় সরজমিনে মাদক ক্রয় বিক্রয় ও সেবন করা হয় এমন একটি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলে। বেরিয়ে আসেন চ্যানচল্যকার তথ্য

এলাকাবাসী বলেন ওপেন মাদক ক্রয় ও বিক্রয় ও সেবন করেন এ এলাকায়।থানা পুলিশ মাদককারবাী ধরে আবার ছেড়ে।মাদককারবাীদের কে জেলে পাঠালেও কাজ হয়না। তারা জামিন এ বের হয়ে এসে আরো বেপরোয়া হয়ে ওঠে। মাদক ব্যাবসায়ীদের শিকড় অনেক গভীরে। তাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার কথা বললে তারা সহজ সরল গ্রামবাসীকে বিপাকে ফেলায়।

থানা পারেনা এমন কিছু নেই কিন্তুু ওপেন মাদক ব্যাবসায়ীদের কিছু বলেননা তারা।অপরদিকে জনপ্রতিনিধি রা দেখেও না দেখার ভান করে বসে আছে। ঘটনাস্থল থেকে ৩ জন মাদকসেবীর মাদক সেবন করা গণমাধ্যমকর্মীদের ক্যামেরায় ধরাপড়ে।তার ভিতরে

একজন গার্গেন্টস কর্মী অপর দুইজন ভিক্ষুক।ভিক্ষাবৃত্তি করেও মাদক সেবন করেন এমনটাই বললেন তারা।তারা কোথাথেকে মাদক কিনেন তার নমুনাও বললেন।খোরশেদ এর স্ত্রী ও আলমগীর এর স্ত্রী জেসমিন এর নিকট থেকে তারা ক্রয় করেন।উক্ত বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনের নিকট থেকে আশানুরূপ কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।এলাকাবাসী শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি স্কুল শিক্ষার্থী সকলের দাবী

এলাকাটি মাদক মুক্ত করা হোক।এই মাদকের সোবলে ধ্বংস হচ্ছে দেশ সমাজ ও জাতি।

চুরি ডাকাতি ছিনতাই হচ্ছে প্রতিনিয়ত।গার্গেন্টস কর্মী মা বোনেরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেনা।আমরা মাদক মুক্তু কাশিমপুর চাই। আমরা মাদক মুক্ত ৬ নং ওয়ার্ড চাই। আমরা আমাদের পরিবার নিয়ে এ এলাকায় বসবাস করতে চাই।আমরা সুস্থ সুন্দর জীবন চাই। বিষয়টি তদন্ত পর্যবেক্ষন পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের কাশিমপুর থানা ও গাজীপুর জেলা এসপি বরার সুদৃষ্টি কামনা করেন এলাকাবাসী।