ঢাকা ০২:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০২ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রথম তারাবিতে মসজিদে-মসজিদে মুসল্লিদের ঢল কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ২১ মামলার আসামী আল মামুন মাদকসহ গ্রেফতার গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ মঠবাড়ীয়া বৈষম্য বিরোধী শিক্ষক ফোরাম মঠবাড়ীয়া উপজেলা কতৃক জাতীয় প্রেস ক্লাবে বে সরকারি শিক্ষা জাতীয় করন,শতভাগ উৎসব ভাতা, সরকার নিয়মে বাড়ি ভাড়া পাওয়ার দাবিতে আন্দোলন রত শিক্ষক কর্মচারীদের উপর হামলার প্রতিবাদ,তীব্র নিন্দা ও হামলা কারীদের দৃষ্টাত মুলক শাস্তির দাবি পবিত্র রমজান উপলক্ষে ডিবির অলআউট অ্যাকশন শুরু: রেজাউল করিম ভলোদিমির জেলেনস্কি ট্রাম্পের কাছে ক্ষমা চাইবো না, তারই আমার কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিৎ সীমান্তে ফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, লাশ নিয়ে গেল বিএসএফ রোববার চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ বাংলাদেশে ভারত ও পাকিস্তানপন্থী রাজনীতির ঠাঁই হবে না: নাহিদ রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় সরকারকে আপসহীন হতে হবে

কাশিমপুর থানায় ছাত্রলীগ নেতা সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন মামলা

নিজস্ব প্রতিনিধ
  • আপডেট টাইম : ০৩:৫৩:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ নভেম্বর ২০২২
  • / ২৫০ ৫০০০.০ বার পাঠক

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর মেট্রো থানার নবাগত ওসি রাফিউল করিম এর নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন এক অসহায় নারী, গার্মেন্টসকর্মী শামীমা নাসরিন পলি।

বিগত চার সপ্তাহ পরে তার নারী

নির্যাতন কৃত অভিযোগ টি ০২ ই নভেম্বর এজাহার ভুক্ত করে ৫ জন কে আসামী করে মামলায় রুজু করেন ওসি রাফিউল করিম রাফি

।আসামী (১) জুয়েল রানা পিতা জয়নাল আবেদীন (২) তাসলিমা আক্তার লিমা স্বামী জুয়েল রানা (৩) সোহেল রানা পিতা ময়নুদ্দিন (৪) শরিফ মাস্টার পিতা অজ্ঞাত (৫) ইমরান পিতা জয়নাল আবেদীন। সর্বসাং সারদাগন্জ কাশিমপুর থানা।তিনি তার অভিযোগে স্পষ্ট উল্লেখ্য করেন যে,মামলার ১ নং আসামী জুয়েল রানা গভার্মেন্টস কর্মী শামীমা নাসরিন পলি কে মুসলিম শরিয়া মোতাবেক ২০ লক্ষ টাকা কাবিন মুলে বিবাহ করিয়া প্রায় তিন বছর যাবত সংসার করেন।হটাৎ তিনি তার প্রথমা,স্ত্রী ও অন্যাঅন্য আাসামীদের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে দ্বিতীয় স্ত্রী পলিকে তালাক দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন।

জুয়েল রানা নগদ তিন লক্ষ টাকা দ্বিতীয় স্ত্রী শামীমা নাসরিন পলি কে ধরিয়ে দিয়ে,জোর করে ডিভোর্স লেটার তালকা পেপারসে সহি করে নেওয়ার চেষ্টা করেন।অসহায় পলি সংসার করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে ডিভোর্স হবেননা বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন।তাৎক্ষণিক আসামীরা একযোগে জীবনে মেরে ফেলার জন্য নাসরিন পলি কে কিল চড় ঘুষি সহ বেদম প্রহর করেন।এবং নির্বস্ত্র করে শারিরিক নির্যাতন করেন,বাদী শামীমা নাসরিন পলি মরে গেছে ভেবে।আসামীগন এক যোগে কাশিমপুর থানার অন্তর্গত শ্রীপুরের হালিম জেনারেল হসপিটালে ভর্তি করেন,সব কথা শতভাগ সত্য হলেও রিপন মাদবর এর অবৈধ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে আইন,এমনটাই মন্তব্য করলেন অসহায় বাদী শামীমা আক্তার পলি।তিনি বলেন ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী রিপন মাদবর আমাকে হুমকি দিয়ে বলেছে যে তোর আইন আমি কিনে নিব।রিপন মাদবর থানার বারান্দায় দাঁড়িয়ে কু-প্রস্তাব দেন যে তুই জুয়েল রানা কে ডিভোর্স দিয়ে আমাকে বিবাহ কর।মোট কথা এই দেশে আইন আমার মত অসহায়দের জন্য নয়।আইন বিক্রি হয় মাদককারবারী পরসম্পদ লোভী রিপন মাদবরের মত পাষান্ডের অবৈধ টাকার কাছে।আমি আর বাঁচার ইচ্ছা নেই আমি আর বাঁচতে চাইনা আমি আত্বহত্যাই হবে আবার শেষ সমাধী।আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী থাকবে রিপন মাদবর জুয়েল রানা সহ বাকি আাসমীগন।আমি আমার জীবন নিয়ে আশঙ্কায় আছি আমি বাঁচতে চাই রিপন মাদবরের পোশাগুন্ডা আমাকে মেরে ফেলবে,ওরা আমাকে বাঁচতে দিবেনা, যে কোনো মুহুর্তে রিপন মাদবরের সহযোগীতায় ওর পোষাগুন্ডা বাহিনী আমাকে খুন ও গুম করতে পারে।আমি বাঁচতে চেয়েছিলাম ওরা আমাকে বাঁচতে দিব না, কাশিমপুর থানা তো দেখি রিপন মাদবরের কেনা,তার বিরুদ্ধে মামলা করতে গেলেও মামলা নেয়া হয়না।রিপন মাদবরের ঐশরিক শক্তির কাছে আইন প্রশাসন সবকিছু দুর্বল। উক্ত
বিষয়টি তদন্ত পর্যবেক্ষণ পূর্বক আইনি ব্যবস্তা গ্রহন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন বাংলার সুধী সমাজ,ও কাশিমপুর থানার সকল শ্রেনী পেশার মানুষ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কাশিমপুর থানায় ছাত্রলীগ নেতা সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন মামলা

আপডেট টাইম : ০৩:৫৩:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ নভেম্বর ২০২২

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর মেট্রো থানার নবাগত ওসি রাফিউল করিম এর নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন এক অসহায় নারী, গার্মেন্টসকর্মী শামীমা নাসরিন পলি।

বিগত চার সপ্তাহ পরে তার নারী

নির্যাতন কৃত অভিযোগ টি ০২ ই নভেম্বর এজাহার ভুক্ত করে ৫ জন কে আসামী করে মামলায় রুজু করেন ওসি রাফিউল করিম রাফি

।আসামী (১) জুয়েল রানা পিতা জয়নাল আবেদীন (২) তাসলিমা আক্তার লিমা স্বামী জুয়েল রানা (৩) সোহেল রানা পিতা ময়নুদ্দিন (৪) শরিফ মাস্টার পিতা অজ্ঞাত (৫) ইমরান পিতা জয়নাল আবেদীন। সর্বসাং সারদাগন্জ কাশিমপুর থানা।তিনি তার অভিযোগে স্পষ্ট উল্লেখ্য করেন যে,মামলার ১ নং আসামী জুয়েল রানা গভার্মেন্টস কর্মী শামীমা নাসরিন পলি কে মুসলিম শরিয়া মোতাবেক ২০ লক্ষ টাকা কাবিন মুলে বিবাহ করিয়া প্রায় তিন বছর যাবত সংসার করেন।হটাৎ তিনি তার প্রথমা,স্ত্রী ও অন্যাঅন্য আাসামীদের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে দ্বিতীয় স্ত্রী পলিকে তালাক দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন।

জুয়েল রানা নগদ তিন লক্ষ টাকা দ্বিতীয় স্ত্রী শামীমা নাসরিন পলি কে ধরিয়ে দিয়ে,জোর করে ডিভোর্স লেটার তালকা পেপারসে সহি করে নেওয়ার চেষ্টা করেন।অসহায় পলি সংসার করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে ডিভোর্স হবেননা বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন।তাৎক্ষণিক আসামীরা একযোগে জীবনে মেরে ফেলার জন্য নাসরিন পলি কে কিল চড় ঘুষি সহ বেদম প্রহর করেন।এবং নির্বস্ত্র করে শারিরিক নির্যাতন করেন,বাদী শামীমা নাসরিন পলি মরে গেছে ভেবে।আসামীগন এক যোগে কাশিমপুর থানার অন্তর্গত শ্রীপুরের হালিম জেনারেল হসপিটালে ভর্তি করেন,সব কথা শতভাগ সত্য হলেও রিপন মাদবর এর অবৈধ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে আইন,এমনটাই মন্তব্য করলেন অসহায় বাদী শামীমা আক্তার পলি।তিনি বলেন ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী রিপন মাদবর আমাকে হুমকি দিয়ে বলেছে যে তোর আইন আমি কিনে নিব।রিপন মাদবর থানার বারান্দায় দাঁড়িয়ে কু-প্রস্তাব দেন যে তুই জুয়েল রানা কে ডিভোর্স দিয়ে আমাকে বিবাহ কর।মোট কথা এই দেশে আইন আমার মত অসহায়দের জন্য নয়।আইন বিক্রি হয় মাদককারবারী পরসম্পদ লোভী রিপন মাদবরের মত পাষান্ডের অবৈধ টাকার কাছে।আমি আর বাঁচার ইচ্ছা নেই আমি আর বাঁচতে চাইনা আমি আত্বহত্যাই হবে আবার শেষ সমাধী।আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী থাকবে রিপন মাদবর জুয়েল রানা সহ বাকি আাসমীগন।আমি আমার জীবন নিয়ে আশঙ্কায় আছি আমি বাঁচতে চাই রিপন মাদবরের পোশাগুন্ডা আমাকে মেরে ফেলবে,ওরা আমাকে বাঁচতে দিবেনা, যে কোনো মুহুর্তে রিপন মাদবরের সহযোগীতায় ওর পোষাগুন্ডা বাহিনী আমাকে খুন ও গুম করতে পারে।আমি বাঁচতে চেয়েছিলাম ওরা আমাকে বাঁচতে দিব না, কাশিমপুর থানা তো দেখি রিপন মাদবরের কেনা,তার বিরুদ্ধে মামলা করতে গেলেও মামলা নেয়া হয়না।রিপন মাদবরের ঐশরিক শক্তির কাছে আইন প্রশাসন সবকিছু দুর্বল। উক্ত
বিষয়টি তদন্ত পর্যবেক্ষণ পূর্বক আইনি ব্যবস্তা গ্রহন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন বাংলার সুধী সমাজ,ও কাশিমপুর থানার সকল শ্রেনী পেশার মানুষ।