ঢাকা ০৫:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
জেলে পল্লীর নীরব কান্না , দুশ্চিন্তাই এখন নিত্যদিনের সঙ্গী! বাঁচতে চায় জামিলা সকলের নিকট মানবিক সাহায্যের আবেদন মধ্যরাতে রাবি ক্যাম্পাসে বহিরাগত শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু এখনো ঊর্ধ্বমুখী তেল-চালের দাম, অস্থির মসলার বাজার ট্রাম্প ২.০: বাংলাদেশ ইস্যুতে ভারতের ‘নাক গলানো’ কী কমবে? ভৈরবে ট্রেন থেকে ছিনতাইকারী তিন নারী গ্রেপ্তার গাজীপুরের শ্রীপুরে বিপ্লব হত্যা মামলার আসামী প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, অসহায় পুলিশ প্রশাসন জেনেও নীরব স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর ফ্যাসিবাদী সহযোগীর মিলনে গণতন্ত্র পরিপুষ্ট হবেনা ।।ঠাকুরগাঁওয়ে শামসুজ্জামান দুদু জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র মোংলা উপজেলার ২নং বুড়িডাঙ্গা ইউনিয়নের ওর্য়াড কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন টাঙ্গাইলে আলহাজ্ব মোজাম্মেল হককে ও জাতীয় পার্টির কার্যক্রমকে কঠোর হস্তে দমন করবে বিএনপি-জামায়াত নেতারা, আওয়ামী-জাপা দালাল সাংবাদিকদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব

কয়রায় জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঝুঁকিতে বেড়িবাঁধ

কয়রা খুলনা প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০১:৩২:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১৫৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

বৈরী আবহাওয়ার কারণে খুলনার কয়রায় নদীতে জোয়ারের পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়ায় ঝুঁকিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের

ঝুঁকিপূর্ণ বেড়ীবাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করতে পারে এমন আতঙ্কে রয়েছে সমুদ্র উপকূলীয় কয়রার জনপদের মানুষ। পানি
উন্নয়ন বোর্ড সুত্রে জানা গেছে, কয়রা উপজেলার পাউবোর ১৩-১৪/১ও ১৩-১৪/২ এ ২ টি ফোল্ডারে ১৫৪ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের মধ্যে ২১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে। তবে ১২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ অধিকার ঝুঁকিপূর্ণ।যে কোন মূহুর্তে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে এলাকায় লোনা পানি প্রবেশ করতে পারে।

অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বেড়ীবাঁধ গুলো হচ্ছে, মহারাজপুর ইউনিয়নের দশালিয়া,লোকা, গোবিন্দপুর, ও পবনা। কয়রা সদর ইউনিয়নের মদিনাবাদ লঞ্চঘাট,৪ নং কয়রা ও ৫ নং কয়রা। উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নূরুল ইসলাম কোম্পানি বলেন, নদীতে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কয়েকটি স্থানে ঝুঁকিপূর্ণ বেড়ীবাঁধ ভেঙ্গে এলাকায় লোনা পানি প্রবেশ করতে পারে। ঝুঁকিপূর্ণ স্হানগুলো সংস্কার করা না হলে বাঁধ ভেঙ্গে এলাকা প্লাবিত হতে পারে। সাতক্ষীরা
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী মশিউল আবেদীন বলেন,আইলা, সিডর, ও আম্পান পরবর্তী সময়ে বাঁধ গুলো মেরামত করে লবণ পানি প্রবেশ বন্ধ করা হলে ও
টেকসোই বাঁধ নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ কয়েকটি স্থানে বাঁধ সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
খুলনা–৬ , কয়রা-পাইকগাছা আসনের সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব মোঃ আক্তারুজ্জামান বাবু বলেন, উপকূলীয় জনপদ কয়রায় টেকসোই বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী ১ হাজার ১৭২ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ হলেই দ্রুত সময়ের মধ্যে টেকসোই বেড়িবাঁধের কাজ শুরু হবে।।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কয়রায় জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঝুঁকিতে বেড়িবাঁধ

আপডেট টাইম : ০১:৩২:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২

বৈরী আবহাওয়ার কারণে খুলনার কয়রায় নদীতে জোয়ারের পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়ায় ঝুঁকিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের

ঝুঁকিপূর্ণ বেড়ীবাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করতে পারে এমন আতঙ্কে রয়েছে সমুদ্র উপকূলীয় কয়রার জনপদের মানুষ। পানি
উন্নয়ন বোর্ড সুত্রে জানা গেছে, কয়রা উপজেলার পাউবোর ১৩-১৪/১ও ১৩-১৪/২ এ ২ টি ফোল্ডারে ১৫৪ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের মধ্যে ২১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে। তবে ১২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ অধিকার ঝুঁকিপূর্ণ।যে কোন মূহুর্তে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে এলাকায় লোনা পানি প্রবেশ করতে পারে।

অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বেড়ীবাঁধ গুলো হচ্ছে, মহারাজপুর ইউনিয়নের দশালিয়া,লোকা, গোবিন্দপুর, ও পবনা। কয়রা সদর ইউনিয়নের মদিনাবাদ লঞ্চঘাট,৪ নং কয়রা ও ৫ নং কয়রা। উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নূরুল ইসলাম কোম্পানি বলেন, নদীতে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কয়েকটি স্থানে ঝুঁকিপূর্ণ বেড়ীবাঁধ ভেঙ্গে এলাকায় লোনা পানি প্রবেশ করতে পারে। ঝুঁকিপূর্ণ স্হানগুলো সংস্কার করা না হলে বাঁধ ভেঙ্গে এলাকা প্লাবিত হতে পারে। সাতক্ষীরা
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী মশিউল আবেদীন বলেন,আইলা, সিডর, ও আম্পান পরবর্তী সময়ে বাঁধ গুলো মেরামত করে লবণ পানি প্রবেশ বন্ধ করা হলে ও
টেকসোই বাঁধ নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ কয়েকটি স্থানে বাঁধ সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
খুলনা–৬ , কয়রা-পাইকগাছা আসনের সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব মোঃ আক্তারুজ্জামান বাবু বলেন, উপকূলীয় জনপদ কয়রায় টেকসোই বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী ১ হাজার ১৭২ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ হলেই দ্রুত সময়ের মধ্যে টেকসোই বেড়িবাঁধের কাজ শুরু হবে।।