ঢাকা ১১:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নবীনগরে বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তা পরিবর্তনের পথে বাংলাদেশ, নেতৃত্বে ড. ইউনূস: দ্য ইকোনমিস্ট গভীর রাতে ৭৫০ জনকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা, বিজিবি-জনতার বাধায় পিছু হটল বিএসএফ পরিবহণসহ ৫ খাতে ৭০ শতাংশ বরাদ্দ ট্রাম্পের পরোক্ষ আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান পুতিনের মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ লিগ্যাল নোটিশ করতে প্রস্তুতি বাগেরহাটের শরনখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউনিয়নের উত্তর আমড়াগাছি খালে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন বাংলাদেশ সিরিজের দল ঘোষণা আমিরাতের ঠাকুরগাঁওয়ে আ:লীগ অফিস দখল, ভূল সিদ্ধান্ত ছিলো// সংবাদ সম্মেলনে জুলাই যোদ্ধার আহবায়ক গাজা দখল করে ‘ফ্রিডম জোন’ বানাতে চান ট্রাম্প

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন অব্যাহত

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, জেলা প্রতিনিধি দিনাজপুর।
  • আপডেট টাইম : ০৭:৪১:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ অগাস্ট ২০২২
  • / ১৭৫ ১৫০০০.০ বার পাঠক

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিট থেকে উত্তর অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যহত রয়েছে। দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক প্রথম ইউনিট ও তৃতীয় ইউনিট থেকে কয়লা সরবরাহের সংকট থাকলেও উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যহত রয়েছে।পার্বতীপুর উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের বড় পুকুরিয়া কয়লা খনিটি ১৯৮৫ইং সালে আবিস্কৃত হলেও ভূ-গর্ভস্থ পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলন চলছে। ৬.৬৮ বর্গ কিলোমিটার কয়লা ক্ষেত্র থেকে ১১৮ থেকে ৫০৬ মিটার গভীরতায় ৬টি স্থরে কয়লার মজুদ ৩৯০ মিলিয়ন টন। বর্তমান বিপুল পরিমান কয়লা উত্তোলন হওয়ার পর এখন খনির পয়েন্ট পরিবর্তন করে অন্য পয়েন্ট থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে। এ জন্য প্রতি দিন দুই ইউনিটে বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার প্রয়োজন প্রায় ৪ হাজার মেট্রিক টন। কয়লার অভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি তার পরেও উৎপাদন অব্যহত রেখেছে। দেশের উত্তর অঞ্চলের শিল্প কলকারখানা ও কৃষি খাতের উৎপাদন বাড়াতে বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বিদ্যুৎ সরবরাহে বড় ধরনের সহযোগীতা করছে। এতে শিল্প কলকারখানা ও কৃষি খাতে উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত রবিবার থেকে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি থেকে দৈনিক ৫ হাজার মেট্রিকটন কয়লা উৎপাদন হচ্ছে বলে খনি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। দেশের উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলায় চলতি বছর বিদ্যুতের ঘাটতি থাকলেও বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যহত রয়েছে। বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী এস এম ওয়াজেদ আলী সরদার জানান, আমি ২০২০ইং সালে এখানে যোগদান করার পর ১নং ও ২নং ইউনিট এর অবস্থা খারাপ ছিলে এরপর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দক্ষ প্রকৌশলী, কর্মকর্তা কর্মচারীদেরকে নিয়ে ঐ দুটি ইউনিট সচল করার পর পর্যায় ক্রমে দুটি ইউনিট চালু রাখা হয়েছে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র নির্দেশনায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির বিদ্যুতের উৎপাদন বাড়ানো হয়েছে। বর্তমান উত্তর অঞ্চলে বিদ্যুতের ঘাটতি অনেকটা কমে এসেছে। বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী এসএম ওয়াজেদ আলী সরদার ও তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের অভিজ্ঞ প্রকৌশলী কর্মকর্তা কর্মচারীদের নিরলস প্রচেষ্ঠায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির উৎপাদন অব্যহত রেখেছে।

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,
দিনাজপুর।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন অব্যাহত

আপডেট টাইম : ০৭:৪১:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ অগাস্ট ২০২২

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিট থেকে উত্তর অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যহত রয়েছে। দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক প্রথম ইউনিট ও তৃতীয় ইউনিট থেকে কয়লা সরবরাহের সংকট থাকলেও উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যহত রয়েছে।পার্বতীপুর উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের বড় পুকুরিয়া কয়লা খনিটি ১৯৮৫ইং সালে আবিস্কৃত হলেও ভূ-গর্ভস্থ পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলন চলছে। ৬.৬৮ বর্গ কিলোমিটার কয়লা ক্ষেত্র থেকে ১১৮ থেকে ৫০৬ মিটার গভীরতায় ৬টি স্থরে কয়লার মজুদ ৩৯০ মিলিয়ন টন। বর্তমান বিপুল পরিমান কয়লা উত্তোলন হওয়ার পর এখন খনির পয়েন্ট পরিবর্তন করে অন্য পয়েন্ট থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে। এ জন্য প্রতি দিন দুই ইউনিটে বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার প্রয়োজন প্রায় ৪ হাজার মেট্রিক টন। কয়লার অভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি তার পরেও উৎপাদন অব্যহত রেখেছে। দেশের উত্তর অঞ্চলের শিল্প কলকারখানা ও কৃষি খাতের উৎপাদন বাড়াতে বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বিদ্যুৎ সরবরাহে বড় ধরনের সহযোগীতা করছে। এতে শিল্প কলকারখানা ও কৃষি খাতে উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত রবিবার থেকে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি থেকে দৈনিক ৫ হাজার মেট্রিকটন কয়লা উৎপাদন হচ্ছে বলে খনি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। দেশের উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলায় চলতি বছর বিদ্যুতের ঘাটতি থাকলেও বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যহত রয়েছে। বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী এস এম ওয়াজেদ আলী সরদার জানান, আমি ২০২০ইং সালে এখানে যোগদান করার পর ১নং ও ২নং ইউনিট এর অবস্থা খারাপ ছিলে এরপর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দক্ষ প্রকৌশলী, কর্মকর্তা কর্মচারীদেরকে নিয়ে ঐ দুটি ইউনিট সচল করার পর পর্যায় ক্রমে দুটি ইউনিট চালু রাখা হয়েছে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র নির্দেশনায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির বিদ্যুতের উৎপাদন বাড়ানো হয়েছে। বর্তমান উত্তর অঞ্চলে বিদ্যুতের ঘাটতি অনেকটা কমে এসেছে। বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী এসএম ওয়াজেদ আলী সরদার ও তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের অভিজ্ঞ প্রকৌশলী কর্মকর্তা কর্মচারীদের নিরলস প্রচেষ্ঠায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির উৎপাদন অব্যহত রেখেছে।

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,
দিনাজপুর।