ঢাকা ০২:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

অবসরপ্রাপ্ত এএসপির দুই বছরের কারাদণ্ড

  • আপডেট টাইম : ১২:১২:২৪ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০১৭
  • / ৫০০ ৫০০.০০০ বার পাঠক

ফাইল ছবি

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদের হিসাব দাখিল না করায় পুলিশের সিটি স্পেশাল ব্রাঞ্চের অবসরপ্রাপ্ত এএসপি আব্দুল খালেক ভূঁইয়াকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ- ১০ এর বিচারক জালাল উদ্দিন আহম্মদ আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মামলার আসামি খালেক রাজধানীর খিলগাঁও থানার তিলপাপাড়া এলাকায় ষষ্ঠ তলা বাড়ি নির্মাণ করেন। তার ছেলের নামেও ১০ তলা বাড়ি নির্মাণ করেন।

২০১৪ সালের ২ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার সম্পদের হিসাব দাখিলের জন্য নোটিশ জারি করে। তিনি হিসাব দাখিল না করায় ২০১৪ সালের ২৯ মার্চ রাজধানীর রমনা থানায় দুদকের উপ-পরিচালক রফিকুজ্জামান একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলার পর তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। ২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর খালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলায় ছয়জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময়ে চারজন সাক্ষ্য প্রদান করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অবসরপ্রাপ্ত এএসপির দুই বছরের কারাদণ্ড

আপডেট টাইম : ১২:১২:২৪ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০১৭

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদের হিসাব দাখিল না করায় পুলিশের সিটি স্পেশাল ব্রাঞ্চের অবসরপ্রাপ্ত এএসপি আব্দুল খালেক ভূঁইয়াকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ- ১০ এর বিচারক জালাল উদ্দিন আহম্মদ আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মামলার আসামি খালেক রাজধানীর খিলগাঁও থানার তিলপাপাড়া এলাকায় ষষ্ঠ তলা বাড়ি নির্মাণ করেন। তার ছেলের নামেও ১০ তলা বাড়ি নির্মাণ করেন।

২০১৪ সালের ২ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার সম্পদের হিসাব দাখিলের জন্য নোটিশ জারি করে। তিনি হিসাব দাখিল না করায় ২০১৪ সালের ২৯ মার্চ রাজধানীর রমনা থানায় দুদকের উপ-পরিচালক রফিকুজ্জামান একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলার পর তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। ২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর খালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলায় ছয়জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময়ে চারজন সাক্ষ্য প্রদান করেন।