ঢাকা ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাঘায় সৎ ভাইয়ের হাতে হত্যা হলো সাদেক আলী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: আসিফ মাহমুদ ঠাকুরগাঁওয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামীলীগের পার্টি অফিস দখল আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ

জেলা কুমিল্লায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মাদক ব্যবসায় – লিপ্ত 

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৮:৫২:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২
  • / ২২৮ ১৫০০০.০ বার পাঠক

মোহাম্মদ আবু  কাউসার তুষার।।

বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার-সীমান্তবর্তী এলাকায়-সন্ধ্যার পর  ভিড়  বাড়ে মাদক ক্রেতাদের-তথ্য মতে জানা যায়।তথ্যমতে এও জানা যায়-ওই সমস্ত মাদক ক্রেতাদের  মধ্যে-সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হার বেশি।তারা সারারাত সীমান্তে  নেশা করে ও পাইকারী দরে মাদক ক্রয় করে ভোরবেলায় বাসায় ফিরে সকালে   ঘুমায়।আর নাগরিকগণ অফিস টাইমে অফিসে গিয়ে-উক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের না পেয়ে-অফিসিয়াল  কাজ সম্পন্ন না করে ফিরে আসতে হয়।যা নাগরিকদের জন্য ভোগান্তী। অনেক গণমাধ্যমকর্মীর ও কাজ না সম্পন্ন করে ফিরে আসতে হয় উক্ত কার্যালয় গুলো হতে।এমন   কর্মকাণ্ড  কুমিল্লাতে অহর অহর।কুমিল্লা সীমান্তবর্তী এলাকা ও তার আশেপাশের এলাকা -শিবের বাজার, শংকুচাইল, সুবর্ণপুর, ছয়গ্রাম,জঙ্গলবাড়ী,আতা খাড়া,শাহাপুর-জিরো পয়েন্ট বিডিআর ক্যাম্প,বিবির বাজার,গোলাবাড়ী,নিশ্চিন্তপুর, সুয়াগাজী,মিয়ার বাজার,নয়াবাজার,ফরেস্ট  সহ  বিভিন্ন এলাকায় তারা এসব অপকর্ম রাত ভর করে থাকে।যা রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কাজ সম্পাদনের  সর্বপ্রথম সমস্যা। এ ব্যাপারে নির্বাক কুমিল্লার জেলা প্রশাসন।  সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ করে-মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে আলাপ করে জানা যায়-তারা যেসব মাদক বিক্রি করছে-এর বেশিরভাগই সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী হারে বেশি ।যাদের বাড়ী বিভিন্ন জেলায় ও তাদের সাথে কুমিল্লা জেলার লোক  রয়েছে -চাকুরীর সুবাদে কুমিল্লায় রয়েছে  তারা। কেউ পরিবার নিয়ে কুমিল্লায় আছেন-কেউ বা পরিবার বাড়িতে রেখে এসেছেন।দেশের টাকা তারা পাঠাচ্ছেন মাদক চালানে বিদেশে-দৈনিক সময়ের কণ্ঠের  বিশেষ অনুসন্ধানে জানা যায়। কুমিল্লার সরকারি অফিসগুলোতে অভিযান চালালে পাওয়া যাবে-গাঁজা , ফেন্সিডিল, ইয়াবা,আইস,স্কাপ সহ অন্যান্য মাদকের বস্তামাদক ব্যবসায় লিপ্ত এখন – অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এভাবে চলতে চলতে অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কুমিল্লা থেকে নিঃস্ব হয়ে  ফিরেছেন এমন উদাহরণ অনেক রয়েছে কুমিল্লার মাটিতে।অনেকে আবার ঘুষ দিয়ে ও কুমিল্লা ট্রানস্ফার হওয়ার চেষ্টা করে বিভিন্ন জেলা হতে। এ ব্যাপারে সরকারকে সর্বদা সজাগ থাকার  অনুরোধ জানান- কুমিল্লার সুশীল সমাজ।সুন্দর বাংলাদেশ পুর্ণগঠনে।
আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জেলা কুমিল্লায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মাদক ব্যবসায় – লিপ্ত 

আপডেট টাইম : ০৮:৫২:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২

মোহাম্মদ আবু  কাউসার তুষার।।

বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার-সীমান্তবর্তী এলাকায়-সন্ধ্যার পর  ভিড়  বাড়ে মাদক ক্রেতাদের-তথ্য মতে জানা যায়।তথ্যমতে এও জানা যায়-ওই সমস্ত মাদক ক্রেতাদের  মধ্যে-সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হার বেশি।তারা সারারাত সীমান্তে  নেশা করে ও পাইকারী দরে মাদক ক্রয় করে ভোরবেলায় বাসায় ফিরে সকালে   ঘুমায়।আর নাগরিকগণ অফিস টাইমে অফিসে গিয়ে-উক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের না পেয়ে-অফিসিয়াল  কাজ সম্পন্ন না করে ফিরে আসতে হয়।যা নাগরিকদের জন্য ভোগান্তী। অনেক গণমাধ্যমকর্মীর ও কাজ না সম্পন্ন করে ফিরে আসতে হয় উক্ত কার্যালয় গুলো হতে।এমন   কর্মকাণ্ড  কুমিল্লাতে অহর অহর।কুমিল্লা সীমান্তবর্তী এলাকা ও তার আশেপাশের এলাকা -শিবের বাজার, শংকুচাইল, সুবর্ণপুর, ছয়গ্রাম,জঙ্গলবাড়ী,আতা খাড়া,শাহাপুর-জিরো পয়েন্ট বিডিআর ক্যাম্প,বিবির বাজার,গোলাবাড়ী,নিশ্চিন্তপুর, সুয়াগাজী,মিয়ার বাজার,নয়াবাজার,ফরেস্ট  সহ  বিভিন্ন এলাকায় তারা এসব অপকর্ম রাত ভর করে থাকে।যা রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কাজ সম্পাদনের  সর্বপ্রথম সমস্যা। এ ব্যাপারে নির্বাক কুমিল্লার জেলা প্রশাসন।  সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ করে-মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে আলাপ করে জানা যায়-তারা যেসব মাদক বিক্রি করছে-এর বেশিরভাগই সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী হারে বেশি ।যাদের বাড়ী বিভিন্ন জেলায় ও তাদের সাথে কুমিল্লা জেলার লোক  রয়েছে -চাকুরীর সুবাদে কুমিল্লায় রয়েছে  তারা। কেউ পরিবার নিয়ে কুমিল্লায় আছেন-কেউ বা পরিবার বাড়িতে রেখে এসেছেন।দেশের টাকা তারা পাঠাচ্ছেন মাদক চালানে বিদেশে-দৈনিক সময়ের কণ্ঠের  বিশেষ অনুসন্ধানে জানা যায়। কুমিল্লার সরকারি অফিসগুলোতে অভিযান চালালে পাওয়া যাবে-গাঁজা , ফেন্সিডিল, ইয়াবা,আইস,স্কাপ সহ অন্যান্য মাদকের বস্তামাদক ব্যবসায় লিপ্ত এখন – অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এভাবে চলতে চলতে অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কুমিল্লা থেকে নিঃস্ব হয়ে  ফিরেছেন এমন উদাহরণ অনেক রয়েছে কুমিল্লার মাটিতে।অনেকে আবার ঘুষ দিয়ে ও কুমিল্লা ট্রানস্ফার হওয়ার চেষ্টা করে বিভিন্ন জেলা হতে। এ ব্যাপারে সরকারকে সর্বদা সজাগ থাকার  অনুরোধ জানান- কুমিল্লার সুশীল সমাজ।সুন্দর বাংলাদেশ পুর্ণগঠনে।