ঢাকা ০৫:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
জামালপুরে গ্রামীণ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থায় উন্নয়ন ঘটায় কৃষি অর্থনীতি চাঙ্গাঁ টাঙ্গাইল গোপালপুর পৌরসভা ৩ নং ওয়ার্ড আল্লাহ মেঘ দে পানি দে ছায়া দেরে তুই এই অনুষ্ঠান নওগাঁয় গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের উদ্বোধন রাজধানীর উত্তরার আব্দুল্লাপুরে ফ্লাইওভারের সাথে সংযুক্ত নির্মাণাধীন সিঁড়িতে ঝুঁকিপূর্ণ সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাতের মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার জামালপুরে বিষমুক্ত কুমড়ার চাষ হচ্ছে নবাবগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী সন্তানের মৃত্যু কিরাটন লাখপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ‍্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেম মাস্টার আর নেই সুন্দরবনের জীববৈচিত্র, জলজপ্রাণী ও বাস্তুতন্ত্র রক্ষায় প্লাস্টিক দূষণ বন্ধ করুন পল্টন থানা মামলায় মনোহরদী উপজেলা ছাত্র দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাম্মির রহমান টিপু গ্রেফতার

জেলা কুমিল্লায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মাদক ব্যবসায় – লিপ্ত 

মোহাম্মদ আবু  কাউসার তুষার।।

বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার-সীমান্তবর্তী এলাকায়-সন্ধ্যার পর  ভিড়  বাড়ে মাদক ক্রেতাদের-তথ্য মতে জানা যায়।তথ্যমতে এও জানা যায়-ওই সমস্ত মাদক ক্রেতাদের  মধ্যে-সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হার বেশি।তারা সারারাত সীমান্তে  নেশা করে ও পাইকারী দরে মাদক ক্রয় করে ভোরবেলায় বাসায় ফিরে সকালে   ঘুমায়।আর নাগরিকগণ অফিস টাইমে অফিসে গিয়ে-উক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের না পেয়ে-অফিসিয়াল  কাজ সম্পন্ন না করে ফিরে আসতে হয়।যা নাগরিকদের জন্য ভোগান্তী। অনেক গণমাধ্যমকর্মীর ও কাজ না সম্পন্ন করে ফিরে আসতে হয় উক্ত কার্যালয় গুলো হতে।এমন   কর্মকাণ্ড  কুমিল্লাতে অহর অহর।কুমিল্লা সীমান্তবর্তী এলাকা ও তার আশেপাশের এলাকা -শিবের বাজার, শংকুচাইল, সুবর্ণপুর, ছয়গ্রাম,জঙ্গলবাড়ী,আতা খাড়া,শাহাপুর-জিরো পয়েন্ট বিডিআর ক্যাম্প,বিবির বাজার,গোলাবাড়ী,নিশ্চিন্তপুর, সুয়াগাজী,মিয়ার বাজার,নয়াবাজার,ফরেস্ট  সহ  বিভিন্ন এলাকায় তারা এসব অপকর্ম রাত ভর করে থাকে।যা রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কাজ সম্পাদনের  সর্বপ্রথম সমস্যা। এ ব্যাপারে নির্বাক কুমিল্লার জেলা প্রশাসন।  সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ করে-মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে আলাপ করে জানা যায়-তারা যেসব মাদক বিক্রি করছে-এর বেশিরভাগই সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী হারে বেশি ।যাদের বাড়ী বিভিন্ন জেলায় ও তাদের সাথে কুমিল্লা জেলার লোক  রয়েছে -চাকুরীর সুবাদে কুমিল্লায় রয়েছে  তারা। কেউ পরিবার নিয়ে কুমিল্লায় আছেন-কেউ বা পরিবার বাড়িতে রেখে এসেছেন।দেশের টাকা তারা পাঠাচ্ছেন মাদক চালানে বিদেশে-দৈনিক সময়ের কণ্ঠের  বিশেষ অনুসন্ধানে জানা যায়। কুমিল্লার সরকারি অফিসগুলোতে অভিযান চালালে পাওয়া যাবে-গাঁজা , ফেন্সিডিল, ইয়াবা,আইস,স্কাপ সহ অন্যান্য মাদকের বস্তামাদক ব্যবসায় লিপ্ত এখন – অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এভাবে চলতে চলতে অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কুমিল্লা থেকে নিঃস্ব হয়ে  ফিরেছেন এমন উদাহরণ অনেক রয়েছে কুমিল্লার মাটিতে।অনেকে আবার ঘুষ দিয়ে ও কুমিল্লা ট্রানস্ফার হওয়ার চেষ্টা করে বিভিন্ন জেলা হতে। এ ব্যাপারে সরকারকে সর্বদা সজাগ থাকার  অনুরোধ জানান- কুমিল্লার সুশীল সমাজ।সুন্দর বাংলাদেশ পুর্ণগঠনে।
আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

জামালপুরে গ্রামীণ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থায় উন্নয়ন ঘটায় কৃষি অর্থনীতি চাঙ্গাঁ

জেলা কুমিল্লায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মাদক ব্যবসায় – লিপ্ত 

আপডেট টাইম : ০৮:৫২:০৬ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১১ মে ২০২২

মোহাম্মদ আবু  কাউসার তুষার।।

বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার-সীমান্তবর্তী এলাকায়-সন্ধ্যার পর  ভিড়  বাড়ে মাদক ক্রেতাদের-তথ্য মতে জানা যায়।তথ্যমতে এও জানা যায়-ওই সমস্ত মাদক ক্রেতাদের  মধ্যে-সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হার বেশি।তারা সারারাত সীমান্তে  নেশা করে ও পাইকারী দরে মাদক ক্রয় করে ভোরবেলায় বাসায় ফিরে সকালে   ঘুমায়।আর নাগরিকগণ অফিস টাইমে অফিসে গিয়ে-উক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের না পেয়ে-অফিসিয়াল  কাজ সম্পন্ন না করে ফিরে আসতে হয়।যা নাগরিকদের জন্য ভোগান্তী। অনেক গণমাধ্যমকর্মীর ও কাজ না সম্পন্ন করে ফিরে আসতে হয় উক্ত কার্যালয় গুলো হতে।এমন   কর্মকাণ্ড  কুমিল্লাতে অহর অহর।কুমিল্লা সীমান্তবর্তী এলাকা ও তার আশেপাশের এলাকা -শিবের বাজার, শংকুচাইল, সুবর্ণপুর, ছয়গ্রাম,জঙ্গলবাড়ী,আতা খাড়া,শাহাপুর-জিরো পয়েন্ট বিডিআর ক্যাম্প,বিবির বাজার,গোলাবাড়ী,নিশ্চিন্তপুর, সুয়াগাজী,মিয়ার বাজার,নয়াবাজার,ফরেস্ট  সহ  বিভিন্ন এলাকায় তারা এসব অপকর্ম রাত ভর করে থাকে।যা রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কাজ সম্পাদনের  সর্বপ্রথম সমস্যা। এ ব্যাপারে নির্বাক কুমিল্লার জেলা প্রশাসন।  সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ করে-মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে আলাপ করে জানা যায়-তারা যেসব মাদক বিক্রি করছে-এর বেশিরভাগই সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী হারে বেশি ।যাদের বাড়ী বিভিন্ন জেলায় ও তাদের সাথে কুমিল্লা জেলার লোক  রয়েছে -চাকুরীর সুবাদে কুমিল্লায় রয়েছে  তারা। কেউ পরিবার নিয়ে কুমিল্লায় আছেন-কেউ বা পরিবার বাড়িতে রেখে এসেছেন।দেশের টাকা তারা পাঠাচ্ছেন মাদক চালানে বিদেশে-দৈনিক সময়ের কণ্ঠের  বিশেষ অনুসন্ধানে জানা যায়। কুমিল্লার সরকারি অফিসগুলোতে অভিযান চালালে পাওয়া যাবে-গাঁজা , ফেন্সিডিল, ইয়াবা,আইস,স্কাপ সহ অন্যান্য মাদকের বস্তামাদক ব্যবসায় লিপ্ত এখন – অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এভাবে চলতে চলতে অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কুমিল্লা থেকে নিঃস্ব হয়ে  ফিরেছেন এমন উদাহরণ অনেক রয়েছে কুমিল্লার মাটিতে।অনেকে আবার ঘুষ দিয়ে ও কুমিল্লা ট্রানস্ফার হওয়ার চেষ্টা করে বিভিন্ন জেলা হতে। এ ব্যাপারে সরকারকে সর্বদা সজাগ থাকার  অনুরোধ জানান- কুমিল্লার সুশীল সমাজ।সুন্দর বাংলাদেশ পুর্ণগঠনে।