ঢাকা ০৭:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন

সকাল হবে মোংলা পৌরসভার নির্বাচন

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৪০:৩৮ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২১
  • ৩৫১ ০.০০০ বার পাঠক

ভোরের ধ্বনি জেলা রিপোর্টার।।

রাত পোহালেই বাগেরহাটের মোংলা পোর্ট পৌরসভা নির্বাচন। প্রথমবারের মতো ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে এই পৌরসভায় ভোট গ্রহণ করা হবে। উপজেলা নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।

শুক্রবার (১৫ জানুয়ারি) কেন্দ্রগুলোতে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠায় নির্বাচন কমিশন। আগামীকাল শনিবার সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ চলবে।

মোংলা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, পৌরসভার মেয়র পদে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শেখ আব্দুর রহমান, বিএনপি-সমর্থিত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মো. জুলফিকার আলী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বড়শী প্রতীকে মো. মোকছেদুল আলম এই তিন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এছাড়া সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ১২ জন ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রটি আরও জানায়, মোংলা পোর্ট পৌরসভা নির্বাচনে নয়টি ওয়ার্ডের জন্য ১২টি ভোটকেন্দ্র থাকবে। প্রথম শ্রেণির এ পৌরসভায় মোট ভোটার আছে ৩১ হাজার ৫২৮জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১৬ হাজার ৬৮১ জন ও ১৪ হাজার ৮৪৭ জন নারী ভোটার রয়েছে। ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকছেন। এর মধ্যে পুলিশ, র‌্যাব, কোস্টগার্ড, আনসার ও বিজিবি সদস্যরা থাকবেন। এছাড়া নির্বাচনের আচরণবিধি প্রতিপালনসহ সার্বিক বিষয়ে ১২টি ভোটকেন্দ্রে ৯ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।

সর্বশেষ মোংলা পোর্ট পৌরসভার নির্বাচন হয়েছিল ২০১১ সালের ১৩ জানুয়ারি। আন্দোলন-সংগ্রামের এক পর্যায়ে আইনী জটিলতা নিরসনপূর্বক ১০ বছর পর ইভিএম পদ্ধতিতে এবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে একজন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও একজন সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর মধ্যে একজন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এবং একজন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক

সকাল হবে মোংলা পৌরসভার নির্বাচন

আপডেট টাইম : ০৬:৪০:৩৮ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২১

ভোরের ধ্বনি জেলা রিপোর্টার।।

রাত পোহালেই বাগেরহাটের মোংলা পোর্ট পৌরসভা নির্বাচন। প্রথমবারের মতো ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে এই পৌরসভায় ভোট গ্রহণ করা হবে। উপজেলা নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।

শুক্রবার (১৫ জানুয়ারি) কেন্দ্রগুলোতে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠায় নির্বাচন কমিশন। আগামীকাল শনিবার সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ চলবে।

মোংলা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, পৌরসভার মেয়র পদে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শেখ আব্দুর রহমান, বিএনপি-সমর্থিত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মো. জুলফিকার আলী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বড়শী প্রতীকে মো. মোকছেদুল আলম এই তিন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এছাড়া সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ১২ জন ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রটি আরও জানায়, মোংলা পোর্ট পৌরসভা নির্বাচনে নয়টি ওয়ার্ডের জন্য ১২টি ভোটকেন্দ্র থাকবে। প্রথম শ্রেণির এ পৌরসভায় মোট ভোটার আছে ৩১ হাজার ৫২৮জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১৬ হাজার ৬৮১ জন ও ১৪ হাজার ৮৪৭ জন নারী ভোটার রয়েছে। ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকছেন। এর মধ্যে পুলিশ, র‌্যাব, কোস্টগার্ড, আনসার ও বিজিবি সদস্যরা থাকবেন। এছাড়া নির্বাচনের আচরণবিধি প্রতিপালনসহ সার্বিক বিষয়ে ১২টি ভোটকেন্দ্রে ৯ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।

সর্বশেষ মোংলা পোর্ট পৌরসভার নির্বাচন হয়েছিল ২০১১ সালের ১৩ জানুয়ারি। আন্দোলন-সংগ্রামের এক পর্যায়ে আইনী জটিলতা নিরসনপূর্বক ১০ বছর পর ইভিএম পদ্ধতিতে এবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে একজন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও একজন সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর মধ্যে একজন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এবং একজন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।