ঢাকা ০৬:৩৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নাহিদসহ তিন জন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে আহতদের দেখতে ঢামেক হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার সিলেট: ১৮-২৩ জুলাইয়ের ঘটনাপ্রবাহ রক্তাক্ত জুলাই থেকে কি কোনো শিক্ষা হবে? সব দল নিয়ে জাতীয় ঐক্যের মাঠে নামছেন বিএনপি শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরবে দেশের মানুষ: নৌবাহিনী প্রধান মেট্রোরেল স্টেশনের ধ্বংসলীলা দেখে কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী রুশ এমআই-২৮ সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত মস্কোর দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত কালুগা অঞ্চলে আজ বৃহস্পতিবার হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয় কে হামলা চালাবে—বিএনপির নীল নকশা আগেই প্রস্তুত ছিল: কাদের

বাঘায় ফের দখল হচ্ছে ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তি , বসানো বাজারে অস্তীত্বহীন দর্শনার্থীদের বসার পাকা সেড।

  • আপডেট টাইম : ০৩:০৭:০৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২১
  • / ২০৬ ৫০০.০০০ বার পাঠক

বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি।।
বাঘায় ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তি আবারও দখল শুরু হয়েছে। সেখানে অস্থায়ী ঘর নির্মাণ করে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির বাজার বসানো হয়েছে । উপজেলা সদরে পৌর বাজার সংলগ্ন মেইন সড়কের উত্তরে ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তিতে এই বাজার বসানো হয়েছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কেনাবেচা হয় সেখানে। অবৈধ ওই বাজার থেকে নিয়মিত মাসোয়ারা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনাও হয়েছে। মোজাহার হোসেন মহিলা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ নছিম উদ্দীন জানান,এর পরেও কোন ব্যবস্থা নেননি কর্তৃপক্ষ। বাঘা পৌর সভার প্যানেল মেয়র শাহিনুর রহমান পিন্টু বলেন,হাট বাজার ইজারা দেওয়া হয়েছে। ওয়াকফ্ এষ্টেটের জায়গা ইজারা দেননি। সেখানকার জায়গাও আস্তে আস্তে দখল হয়ে যাচ্ছে। বাজার বসানোর কারণে মাজার ও রাজশাহীর ঐতিহাসিক বাঘা শাহী মসজিদ দেখতে আসা পর্যটকসহ দর্শনার্থীদের নানা সমস্যায় পড়তে হয়।
জানা গেছে,২০০৭ সালে সরকারি হাট বাজারের জমি থেকে দোকান ঘর উচ্ছেদের ওই সময় ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তি থেকে দোকান ঘর উচ্ছেদ করে দখলমুক্ত করেছিল স্থানীয় প্রশাসন। পরে সীমানা প্রাচীর দিয়ে মাজার ও রাজশাহীর ঐতিহাসিক বাঘা শাহী মসজিদে প্রবেশের জন্য বিশাল আকারে দুইটি গেট নির্মাণ করা হয়। আর দর্শনার্থীদের বসার জন্য ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তির গাছের গোড়ায় গোল করে পাঁকা সেড নির্মাণ করা দেওয়া হয়। কিন্তু কর্র্তৃপক্ষের নিষেধ উপেক্ষা করে আবারো অস্থায়ী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে। সেখান থেকে অবৈধ সুবিধা নিয়ে খাজনা আদায় ছাড়াও দর্শনার্থীদের যানবাহন থেকেও টাকা আদায় করা হতো।
২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে আবারো অভিযান চালিয়ে সড়কের ধারে ও মাজার এলাকার ওয়াকফ্ সম্পত্তি থেকে অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে উপজেলা প্রশাসন। আবার সেই জায়গা দখল করে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির বাজার বসানো হয়েছে । সপ্তাহের প্রতি রোববার ও বৃহসপতিবার হাটবারের দিনও দোকান বসে। সেখান থেকেও খাজনা আদায় করে ইজারাদার।
সরেজমিনে ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তির ওই বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ওপরে টিনসেট ও তিন পাশে মোটা পলিথিন দিয়ে অসংখ্য দোকান বসানো হয়েছে । এছাড়াও মাজার ও মসজিদ গেটের প্রবেশ দ্বার দিয়ে রয়েছে বিভিন্ন পণ্যর সারি সারি দোকান। শাহী আমলের ঐতিহাসিক মসজিদের পূর্বে ও উত্তরেও একই অবস্থা। দখলে নেওয়ার কারণে অস্তীত্বহীন পড়েছে আম গাছের নীচে দর্শনার্থীদের বসার পাকা সেড।
ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তিতে অস্থায়ী ঘর নির্মাণ করে ব্যবসা করছেন এমন ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়,হাট বারের দিন খাজনা দিতে হয় ৩০ থেকে ২০ টাকা। আর প্রতিদিন দিতে হয় বিশ টাকার কম কিংবা বেশি। হাট বাজার ইজারা নেওয়া ইজারাদারের লোকজন নিচ্ছেন এই টাকা।
ফাইমা নামের এক রুটি বিক্রেতা বললেন,হাটবার ও প্রতিদিনের টাকা ছাড়াও বিদুৎ বিলের জন্য প্রতিদিন দিতে হয় ২০ টাকা করে এবং পাহারা খরচ দিতে হয় ১০০ টাকা করে। মাসে তার খরচ পড়ে হাজার টাকার ওপরে। তার রুটির দোকানটি রয়েছে ওয়াকফ্ এষ্টেটের আঙ্গিনায়, বাঘা পোষ্ট অপিসের প্রাচীর ঘেষে।
২০০৭ সালে, উচ্ছেদের আগে ওয়াকফ্ এষ্টেটের বরাদ্দ জায়গায় ঘর তুলে মাসিক ভাড়ায় ব্যবসা করছিলেন,এমন ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, অবৈধ দখল উচ্ছেদের সময় ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তি থেকে তাদের দোকান উচ্ছেদ করা হয়। পরে আবার সেইসব জায়গা দখলও হয়ে গেছে। কিন্তু তারা কোন জায়গা পাননি।

ওয়াকফ্ এষ্টেটের মোতয়াল্লী (রইশ) খন্দকার মুনসুরুল ইসলাম বলেন, জায়গার মালিক আমি। অথচ প্রভাব খাটিয়ে সেখানে বাজার বসিয়ে হাজার হাজার নয়, লক্ষ লক্ষ টাকা ফায়দা লুটছে আরেকজন। দোকান সরিয়ে নেওয়ার কথা বললে আমাকেই চোখ রাঙিয়ে কথা বলে। বিষয়টি ওয়াকফ্ এষ্টেটের মাজার পরিচালনা কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসকসহ স্থানীয় প্রশাসন ও কমিটির অন্য সদস্যদের জানানো হলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেননি। এ সুযোগে বাজারের নামে ওয়াকফ্র জমি দখল হয়েছে। তিনি বলেন, সেখান থেকে তারা কোন টাকা পয়সা নেন না।
ওয়াকফ্ এষ্টেটের প্রাচীর সংলগ্ন মেইন সড়কের দক্ষিনে বাঘা হাট বাজার ইজারা নিয়েছেন রাজশাহীর হেতেম খার মিজবাহুল ইসলাম। তার অংশীদার সুমন ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন,এখানে তার সম্পৃক্ততা নেই। তার নামে ইজারা নেওয়া হলেও মামুন হোসেনকে ছেড়ে দিয়েছেন। তার সাথে কথা বলেন। মামুন হোসেন বলেন,উপজেলা নির্বাহি অফিসার ওয়াকফ্ এষ্টেটের জায়গা থেকে দোকান ঘর সরিয়ে নেওয়ার জন্য আমাকে তাদের বলতে বলেছেন। কিন্তু ব্যবসায়ীদের জীবন জীবিকার কারণে তাদের সে কথা বলতে পারিনি। তবে অংশীদার হিসেবে,যারা আদায় করে তারা কি করে না করে আমার জানা নেই।
উপজেলা নির্বাহি অফিসার ও ওয়াকফ্ এষ্টেটের মাজার পরিচালনা কমিটির সহ সভাপতি পাপিয়া সুলতানা বলেন, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশণা মোতাবেক কার্যকরি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।##

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বাঘায় ফের দখল হচ্ছে ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তি , বসানো বাজারে অস্তীত্বহীন দর্শনার্থীদের বসার পাকা সেড।

আপডেট টাইম : ০৩:০৭:০৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২১

বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি।।
বাঘায় ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তি আবারও দখল শুরু হয়েছে। সেখানে অস্থায়ী ঘর নির্মাণ করে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির বাজার বসানো হয়েছে । উপজেলা সদরে পৌর বাজার সংলগ্ন মেইন সড়কের উত্তরে ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তিতে এই বাজার বসানো হয়েছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কেনাবেচা হয় সেখানে। অবৈধ ওই বাজার থেকে নিয়মিত মাসোয়ারা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনাও হয়েছে। মোজাহার হোসেন মহিলা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ নছিম উদ্দীন জানান,এর পরেও কোন ব্যবস্থা নেননি কর্তৃপক্ষ। বাঘা পৌর সভার প্যানেল মেয়র শাহিনুর রহমান পিন্টু বলেন,হাট বাজার ইজারা দেওয়া হয়েছে। ওয়াকফ্ এষ্টেটের জায়গা ইজারা দেননি। সেখানকার জায়গাও আস্তে আস্তে দখল হয়ে যাচ্ছে। বাজার বসানোর কারণে মাজার ও রাজশাহীর ঐতিহাসিক বাঘা শাহী মসজিদ দেখতে আসা পর্যটকসহ দর্শনার্থীদের নানা সমস্যায় পড়তে হয়।
জানা গেছে,২০০৭ সালে সরকারি হাট বাজারের জমি থেকে দোকান ঘর উচ্ছেদের ওই সময় ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তি থেকে দোকান ঘর উচ্ছেদ করে দখলমুক্ত করেছিল স্থানীয় প্রশাসন। পরে সীমানা প্রাচীর দিয়ে মাজার ও রাজশাহীর ঐতিহাসিক বাঘা শাহী মসজিদে প্রবেশের জন্য বিশাল আকারে দুইটি গেট নির্মাণ করা হয়। আর দর্শনার্থীদের বসার জন্য ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তির গাছের গোড়ায় গোল করে পাঁকা সেড নির্মাণ করা দেওয়া হয়। কিন্তু কর্র্তৃপক্ষের নিষেধ উপেক্ষা করে আবারো অস্থায়ী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে। সেখান থেকে অবৈধ সুবিধা নিয়ে খাজনা আদায় ছাড়াও দর্শনার্থীদের যানবাহন থেকেও টাকা আদায় করা হতো।
২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে আবারো অভিযান চালিয়ে সড়কের ধারে ও মাজার এলাকার ওয়াকফ্ সম্পত্তি থেকে অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে উপজেলা প্রশাসন। আবার সেই জায়গা দখল করে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির বাজার বসানো হয়েছে । সপ্তাহের প্রতি রোববার ও বৃহসপতিবার হাটবারের দিনও দোকান বসে। সেখান থেকেও খাজনা আদায় করে ইজারাদার।
সরেজমিনে ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তির ওই বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ওপরে টিনসেট ও তিন পাশে মোটা পলিথিন দিয়ে অসংখ্য দোকান বসানো হয়েছে । এছাড়াও মাজার ও মসজিদ গেটের প্রবেশ দ্বার দিয়ে রয়েছে বিভিন্ন পণ্যর সারি সারি দোকান। শাহী আমলের ঐতিহাসিক মসজিদের পূর্বে ও উত্তরেও একই অবস্থা। দখলে নেওয়ার কারণে অস্তীত্বহীন পড়েছে আম গাছের নীচে দর্শনার্থীদের বসার পাকা সেড।
ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তিতে অস্থায়ী ঘর নির্মাণ করে ব্যবসা করছেন এমন ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়,হাট বারের দিন খাজনা দিতে হয় ৩০ থেকে ২০ টাকা। আর প্রতিদিন দিতে হয় বিশ টাকার কম কিংবা বেশি। হাট বাজার ইজারা নেওয়া ইজারাদারের লোকজন নিচ্ছেন এই টাকা।
ফাইমা নামের এক রুটি বিক্রেতা বললেন,হাটবার ও প্রতিদিনের টাকা ছাড়াও বিদুৎ বিলের জন্য প্রতিদিন দিতে হয় ২০ টাকা করে এবং পাহারা খরচ দিতে হয় ১০০ টাকা করে। মাসে তার খরচ পড়ে হাজার টাকার ওপরে। তার রুটির দোকানটি রয়েছে ওয়াকফ্ এষ্টেটের আঙ্গিনায়, বাঘা পোষ্ট অপিসের প্রাচীর ঘেষে।
২০০৭ সালে, উচ্ছেদের আগে ওয়াকফ্ এষ্টেটের বরাদ্দ জায়গায় ঘর তুলে মাসিক ভাড়ায় ব্যবসা করছিলেন,এমন ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, অবৈধ দখল উচ্ছেদের সময় ওয়াকফ্ এষ্টেটের সম্পত্তি থেকে তাদের দোকান উচ্ছেদ করা হয়। পরে আবার সেইসব জায়গা দখলও হয়ে গেছে। কিন্তু তারা কোন জায়গা পাননি।

ওয়াকফ্ এষ্টেটের মোতয়াল্লী (রইশ) খন্দকার মুনসুরুল ইসলাম বলেন, জায়গার মালিক আমি। অথচ প্রভাব খাটিয়ে সেখানে বাজার বসিয়ে হাজার হাজার নয়, লক্ষ লক্ষ টাকা ফায়দা লুটছে আরেকজন। দোকান সরিয়ে নেওয়ার কথা বললে আমাকেই চোখ রাঙিয়ে কথা বলে। বিষয়টি ওয়াকফ্ এষ্টেটের মাজার পরিচালনা কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসকসহ স্থানীয় প্রশাসন ও কমিটির অন্য সদস্যদের জানানো হলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেননি। এ সুযোগে বাজারের নামে ওয়াকফ্র জমি দখল হয়েছে। তিনি বলেন, সেখান থেকে তারা কোন টাকা পয়সা নেন না।
ওয়াকফ্ এষ্টেটের প্রাচীর সংলগ্ন মেইন সড়কের দক্ষিনে বাঘা হাট বাজার ইজারা নিয়েছেন রাজশাহীর হেতেম খার মিজবাহুল ইসলাম। তার অংশীদার সুমন ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন,এখানে তার সম্পৃক্ততা নেই। তার নামে ইজারা নেওয়া হলেও মামুন হোসেনকে ছেড়ে দিয়েছেন। তার সাথে কথা বলেন। মামুন হোসেন বলেন,উপজেলা নির্বাহি অফিসার ওয়াকফ্ এষ্টেটের জায়গা থেকে দোকান ঘর সরিয়ে নেওয়ার জন্য আমাকে তাদের বলতে বলেছেন। কিন্তু ব্যবসায়ীদের জীবন জীবিকার কারণে তাদের সে কথা বলতে পারিনি। তবে অংশীদার হিসেবে,যারা আদায় করে তারা কি করে না করে আমার জানা নেই।
উপজেলা নির্বাহি অফিসার ও ওয়াকফ্ এষ্টেটের মাজার পরিচালনা কমিটির সহ সভাপতি পাপিয়া সুলতানা বলেন, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশণা মোতাবেক কার্যকরি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।##