মির্জাপুরে মাদককারবারীদের নিউজ প্রকাশ করায় তথ্যদাঁতা ও সাংবাদিক কে হুমকি
- আপডেট টাইম : ০৫:৫১:২৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২০ নভেম্বর ২০২১
- / ২১৯ ৫০০০.০ বার পাঠক
বিশেষ প্রতিনিধি।।
টাংগাইল জেলার মির্জাপুর থানায় বিশিষ্ট মাদককারবারীদের বিরুদ্ধে নিউজ করায় তথ্যদাঁতা ও সাংবাদিকদের হুমকি,মির্জাপুর থানার বিভিন্ন অন্চলে চুরি ছিনতাই যেন প্রতিদিনের নিত্যনতুন ঘটনা।মাদকের কারণে এলাকায় চুরি,ডাকাতি,ছিনতাই বেড়ে চলেছে।এমন তথ্য যাচাই করে বিগত ৮ ই নভেম্বর (২০২১)দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় নিউজ প্রকাশ করা হলে,মাদককারবারীদের সিন্ডিকেট সন্ত্রাসবাহিনীরা সাংবাদিকদের প্রাননাশের হুমকি দিলেন,মাদককারবারীদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি করার প্রস্তুতি চলছেও বলে জানাযায়,দির্ঘদিন ধরে মির্জাপুর থানার সত্তদাগর এলাকার ৪ নং ওয়ার্ড সরকারি রেল লাইনের উপরে প্রতিনিয়ত মাদক ব্যবসা জমজমাট করে যাচ্ছেন মাদক ব্যবসায়ী( ১) মোঃ লাভলু মিস্ত্রি পিতাঃ শুকুর আলী ,(২), শাহেদ আলী পিতাঃ জাহের আলী ,(৩) রাজু পিতাঃ শরীফ আলী ,(৪)বিদেশী,পিতাঃ হেন্ডন আলী(৫) বেল্লাল,পিতাঃ জনু মিয়া,(৬) মাসুদ রানা,পিতাঃ অজ্ঞাত এদের লিডার শোয়েব আলী ফকির,কিছু প্রশাসনের অসাধু ব্যাক্তি এদের ব্যাপারে যেনেও না জানার ভান করেন,এরা দেশের নোংরা কিট,এরা ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নাম ভাঙ্গিয়ে এমন কোনো দুর্নীতির কাজ নয় যে এরা করেনা,এদেরকে আইনের আওতায় আনতে
প্রশাসনের সুূদৃষ্টি কামনা করেন এলাকার সচেতন মহল,এরা কিছুদিন পূর্বে ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে ছিনতাই কালে ব্যর্থ হয়ে পালিয়ে যায়।রিকশায় থাকা দুইজন যাত্রী চিৎকার করলে এলাকাবাসী বেরিয়ে এসে ছিনতাইকারী দের ধাওয়া করে,পরে তারা পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।চোরের কবল থেকে রেহাই পায়নি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের সরকারি কোয়ার্টার,পৌরসভার মেয়র,কাউন্সিলর, সাংবাদিক,ব্যবসায়ী সহ সাধারন জনগন।মাদকের বিস্তার থেকে রক্ষার জন্য এলাকাবাসীর সহযোগিতা বড়ই প্রয়োজন।মাদক ব্যবসায়ী, মাদক বিক্রেতা ও মাদক সেবনকারীদের গ্রেফতার করে জেল-জরিমানা দেওয়া হচ্ছে,তবুও এদের বিনষ্ট করা সম্ভব হচ্ছেনা,কিছু লেবাসধারী সমাজের মধ্যমনি অসাধু ব্যাক্তি এদের সাথে সংযুক্ত থাকার কারনে,সমাজ থেকে মাদক নির্মুল করতে বিঘ্ন হচ্ছে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, জনপ্রতিনিধি,সুশীল সমাজ ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে মাদকের কুফল নিয়ে মতবিনিময় সভা শুরু হয়েছে।জনগন আশা করছে সবার সহযোগিতায় মির্জাপুর থেকে অনতিবিলম্বে মাদকক মুক্তসহ আইন-শৃঙ্খলার উন্নয়ন সম্ভব হবে।
মুক্তিযোদ্ধা নুর হোসেন বলেন,বিভিন্ন বাসাবাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে চুরির কারণ হচ্ছে মাদক ক্রয়-বিক্রয় ও সেবনকারী।মাদক একটি সামাজিক অপরাধ। মাদক থেকে রক্ষার জন্য অভিভাবকদের সচেতন ও তাদের সন্তানদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে সঠিক পথে পরিচালিত করতে হবে।সাংবাদিক গনে অনতিবিলম্বে উক্ত মাদককারবারীদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত তথ্যদিয়ে মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত প্রতিবেদন ও সমগ্র তথ্য প্রেরন করে,মাদক কারবারীদের চিহিন্নীত করে মাদক নির্মুল করতে সহযোগীতা করবেন বলে জানিয়েছেন।