সংবাদ শিরোনাম ::
মিরপুরের শীর্ষ সন্ত্রাসীর সহযোগী আমির গ্রেফতার: পুলিশ রিমান্ডে
সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
- আপডেট টাইম : ০৫:৫৯:৩৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১২ আগস্ট ২০২১
- / ২৭৭ ৫০০০.০ বার পাঠক
এস এম ইমন, ঢাকা রিপোর্ট।।
রাজধানীর মিরপুরের শীর্ষ ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজ, দখলবাজ আমিরুজ্জামান ওরফে
আমির (৫০)নামের একজনকে পল্লবী থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। শীর্ষ
সন্ত্রাসীদের সাথে যোগসাজসে বিভিন্ন নিরীহ মানুষের জায়গা জবর দখলের
অভিযোগ রয়েছে মিরপুরের পল্লবীর শীর্ষ ভূমিদস্যু আমিরের বিরুদ্ধে।
পল্লবীবাসী এই ভূমিদস্যু আমিরের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এলাকা বাসিরা
মানববন্ধন, পোষ্টার লাগিয়েও মুক্তি পায়নি। বরং, দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে
সে। মিরপুরের শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনের রাইট হ্যান্ড হিসেবে ব্যবসায়ীদের
কাছে চাদাবাজি, জবর দখল, ভূয়া সার্টিফিকেট দিয়ে পত্রিকার ডিক্লারেশান
নিয়ে মাদক ব্যবসায়ী, পাঠাও চালক, সবজী বিক্রেতাদেরও পত্রিকার কার্ড
বিক্রি করেছে। আমির এর এসকল অপকর্ম বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হলেও
দীর্ঘদিন অধরাই থেকে যান আমিরুজ্জামান আমির। তার বিরুদ্ধে জাল সনদে
পত্রিকা ডিক্লারেশনের অভিযোগ রয়েছে। তার অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে পল্লবীবাসীরা
আমিরের ফাঁসি চেয়ে বিভিন্ন জায়গা পোষ্টারও দেখা গেছে।
আমিরের অত্যাচারে কারনে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেও, তার
থেকে পরিত্রাণ মিলে নেই। আমিরকে নেওয়া হয়নি আইনের আওতায়। কেউ তার
অপকর্মের প্রতিবাদ করলেই মিথ্যা মামলায় জড়ানোসহ জীবন নাশের হুমকী দেয়
আমির। মামলাবাজ আমির. শুধু মাত্র মামলা দিয়েই নয়, বরং ভূয়া সার্টিফিকেট
দিয়ে পত্রিকার ডিক্লারেশান নিয়ে মানুষকে তথ্য প্রমাণ ছাড়া মিথ্যা সংবাদ
প্রকাশের ভয় দেখায়। কেউ তার কথা না শুনলে, তথ্য প্রমাণ ছাড়া যা খুশী তা
লিখে দেয়।
যা দেশের প্রচলিত আইনে শাস্তি যোগ্য অপরাধ। আমিরের ভূয়া সার্টিফিকেট দিয়ে
পত্রিকার ডিক্লারেশান নেওয়ার বিষয়ে গোয়েন্দা সংস্থা তদন্ত করছে। তদন্তে
ইতিমধ্যে সত্যতা পাওয়া গেছে বলেও গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে নিশ্চিত হওয়া
গেছে। এছাড়া ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়ে আমিরুজ্জামান পত্রিকার ডিপক্লারেশন
নিয়েছেন তা ইতিমধ্যে জাল ও সৃজিত বলিয়া প্রমানিত হয়েছে। ভূমিদস্যু আমির
পল্লবীর অশিক্ষিত, বিভিন্ন অপরাধে যুক্ত ব্যক্তিদের তার পত্রিকার
সাংবাদিকের কার্ড দিয়ে একটি প্রেসক্লাব গঠন করেছে।
যার সাথে যুক্ত প্রায় সকলে বিভিন্ন অপকর্মে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
তার মূলকাজ মানুষের বাড়ি-ঘর দখল করে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করা। অবশেষে
ভূক্তভোগী এক বাড়ির মালিক বাদী হয়ে তার বিরোদ্ধে মামলা দায়ের করেন। যার
মামলা নং-৫৯ (পল্লবী থানা) তারিখ- ১২/০৮/২০২১ইং। পল্লবী থানার উপ
পরিদর্শক( এসআই) সজীব খান জানান, আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে পল্লবীর
কালশি এলাকায় আমির তার দলবল নিয়ে সন্রাসীর কর্মকান্ডে জন্য প্রস্তুতি
নিচ্ছিল।
এ সময় আমরা গোপন সংবাদের ভিক্তিতে আমিসহ পুলিশে একটি দল নিয়ে সেখানে
অভিযান চালিয়ে আমিরকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার অপর সহযোগীরা পালিয়ে
যায়।তিনি আরও জানান, দীর্ঘদিন ধরে শীর্ষসন্ত্রাসী মামুনের সহযোগী হিসেবে
মিরপুর ও পল্লবী এলাকায় চাদাবাজি, ভূমিদখলসহ নানা ধরনের অপকর্ম চালিয়ে
আসছিল। অবশেষে আজ বেলা ১১টায় আমিরকে গ্রেপ্তার করতে পেরেছি। আসামী
আমিরকে ৭দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। আদালত তার একদিন
রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এছাড়াও আমিরের সহযোগী ফরহাদকেও পল্লবী থানা পুলিশ গ্রেফতার করে বলে
নিশ্চিত করেছে পল্লবী থানার এসআই সজিব খান।
রাজধানীর মিরপুরের শীর্ষ ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজ, দখলবাজ আমিরুজ্জামান ওরফে
আমির (৫০)নামের একজনকে পল্লবী থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। শীর্ষ
সন্ত্রাসীদের সাথে যোগসাজসে বিভিন্ন নিরীহ মানুষের জায়গা জবর দখলের
অভিযোগ রয়েছে মিরপুরের পল্লবীর শীর্ষ ভূমিদস্যু আমিরের বিরুদ্ধে।
পল্লবীবাসী এই ভূমিদস্যু আমিরের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এলাকা বাসিরা
মানববন্ধন, পোষ্টার লাগিয়েও মুক্তি পায়নি। বরং, দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে
সে। মিরপুরের শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনের রাইট হ্যান্ড হিসেবে ব্যবসায়ীদের
কাছে চাদাবাজি, জবর দখল, ভূয়া সার্টিফিকেট দিয়ে পত্রিকার ডিক্লারেশান
নিয়ে মাদক ব্যবসায়ী, পাঠাও চালক, সবজী বিক্রেতাদেরও পত্রিকার কার্ড
বিক্রি করেছে। আমির এর এসকল অপকর্ম বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হলেও
দীর্ঘদিন অধরাই থেকে যান আমিরুজ্জামান আমির। তার বিরুদ্ধে জাল সনদে
পত্রিকা ডিক্লারেশনের অভিযোগ রয়েছে। তার অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে পল্লবীবাসীরা
আমিরের ফাঁসি চেয়ে বিভিন্ন জায়গা পোষ্টারও দেখা গেছে।
আমিরের অত্যাচারে কারনে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেও, তার
থেকে পরিত্রাণ মিলে নেই। আমিরকে নেওয়া হয়নি আইনের আওতায়। কেউ তার
অপকর্মের প্রতিবাদ করলেই মিথ্যা মামলায় জড়ানোসহ জীবন নাশের হুমকী দেয়
আমির। মামলাবাজ আমির. শুধু মাত্র মামলা দিয়েই নয়, বরং ভূয়া সার্টিফিকেট
দিয়ে পত্রিকার ডিক্লারেশান নিয়ে মানুষকে তথ্য প্রমাণ ছাড়া মিথ্যা সংবাদ
প্রকাশের ভয় দেখায়। কেউ তার কথা না শুনলে, তথ্য প্রমাণ ছাড়া যা খুশী তা
লিখে দেয়।
যা দেশের প্রচলিত আইনে শাস্তি যোগ্য অপরাধ। আমিরের ভূয়া সার্টিফিকেট দিয়ে
পত্রিকার ডিক্লারেশান নেওয়ার বিষয়ে গোয়েন্দা সংস্থা তদন্ত করছে। তদন্তে
ইতিমধ্যে সত্যতা পাওয়া গেছে বলেও গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে নিশ্চিত হওয়া
গেছে। এছাড়া ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়ে আমিরুজ্জামান পত্রিকার ডিপক্লারেশন
নিয়েছেন তা ইতিমধ্যে জাল ও সৃজিত বলিয়া প্রমানিত হয়েছে। ভূমিদস্যু আমির
পল্লবীর অশিক্ষিত, বিভিন্ন অপরাধে যুক্ত ব্যক্তিদের তার পত্রিকার
সাংবাদিকের কার্ড দিয়ে একটি প্রেসক্লাব গঠন করেছে।
যার সাথে যুক্ত প্রায় সকলে বিভিন্ন অপকর্মে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
তার মূলকাজ মানুষের বাড়ি-ঘর দখল করে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করা। অবশেষে
ভূক্তভোগী এক বাড়ির মালিক বাদী হয়ে তার বিরোদ্ধে মামলা দায়ের করেন। যার
মামলা নং-৫৯ (পল্লবী থানা) তারিখ- ১২/০৮/২০২১ইং। পল্লবী থানার উপ
পরিদর্শক( এসআই) সজীব খান জানান, আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে পল্লবীর
কালশি এলাকায় আমির তার দলবল নিয়ে সন্রাসীর কর্মকান্ডে জন্য প্রস্তুতি
নিচ্ছিল।
এ সময় আমরা গোপন সংবাদের ভিক্তিতে আমিসহ পুলিশে একটি দল নিয়ে সেখানে
অভিযান চালিয়ে আমিরকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার অপর সহযোগীরা পালিয়ে
যায়।তিনি আরও জানান, দীর্ঘদিন ধরে শীর্ষসন্ত্রাসী মামুনের সহযোগী হিসেবে
মিরপুর ও পল্লবী এলাকায় চাদাবাজি, ভূমিদখলসহ নানা ধরনের অপকর্ম চালিয়ে
আসছিল। অবশেষে আজ বেলা ১১টায় আমিরকে গ্রেপ্তার করতে পেরেছি। আসামী
আমিরকে ৭দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। আদালত তার একদিন
রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এছাড়াও আমিরের সহযোগী ফরহাদকেও পল্লবী থানা পুলিশ গ্রেফতার করে বলে
নিশ্চিত করেছে পল্লবী থানার এসআই সজিব খান।
আরো খবর.......