ঢাকা ০৭:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

বাংলাবাজার – শিমুলিয়া ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ

মোঃ মাহামুদুল হাসান, প্রতিনিধি, মাদারীপুর।।

বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে শনিবার সকাল থেকেই বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে হাজার হাজার যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হয়েছে। শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে মোটরসাইকেল আরোহীদের চাপ বেশি দেখা গেছে। শনিবার সকাল থেকে হাজার হাজার যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হতে দেখা যায় নৌরুটের ফেরিগুলোতে। এদিকে, বেশি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ তুলেছেন যাত্রীরা।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল গার্মেন্টস ও কলকারাখানা খুলে দেয়ার ঘোষণা দেয়ায় আজ সকালে দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম এই ব্যস্ত রুটে  হাজার হাজার মানুষ ফেরিতে পার হচ্ছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় তিন চাকার বিভিন্ন পরিবহন ও মটরসাইকেলে আসছে ঘাট এলাকায়। সেখান থেকে ফেরি পার হয়ে গন্তব্যের উদ্দেশে রওয়ানা দিচ্ছে। লঞ্চ ও স্পিড বোট বন্ধ থাকায় চাপ পড়েছে ফেরি ঘাটে। এতে করে কারোই স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই। অধিকাংশ মানুষের মুখেই মাস্ক নেই।

বরিশাল থেকে আসা যাত্রী জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আাগামীকাল গার্মেন্ট খোলা। আমাদের ফ্যাক্টরিতে যেতেই হবে, তাই অনেক কষ্ট করে এসেছি। সরকার যদি গণপরিবহন ও লঞ্চ খুলে দিত তাহলে এতো ভোগন্তি হতো না। ইতি নামে এক গার্মেন্টস কর্মী বলেন, আমরা গরীব মানুষ। পেটে দায়ে যেতে হচ্ছে কিন্ত সরকার আমাদের জন্য কিছু করছে না।  একদিকে লকডাউন আবার ফ্যাক্টরি খোলা। আমরা কি করবো। আমরা পড়েছি ভোগান্তিতে। এক টাকার ভাড়া দশ টাকা দিতে হচ্ছে।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাটের ব্যবস্থাপক মো.সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, নৌরুটে যাত্রীবাহী কোনো যানবাহন পার করা হচ্ছে না। তবে যাত্রীদের চাপ রয়েছে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বাবাদের কে উৎসর্গ করে নাইম মুর্তজার নতুন গান খোকা

বাংলাবাজার – শিমুলিয়া ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ

আপডেট টাইম : ১২:৩৩:৩০ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১

মোঃ মাহামুদুল হাসান, প্রতিনিধি, মাদারীপুর।।

বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে শনিবার সকাল থেকেই বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে হাজার হাজার যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হয়েছে। শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে মোটরসাইকেল আরোহীদের চাপ বেশি দেখা গেছে। শনিবার সকাল থেকে হাজার হাজার যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হতে দেখা যায় নৌরুটের ফেরিগুলোতে। এদিকে, বেশি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ তুলেছেন যাত্রীরা।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল গার্মেন্টস ও কলকারাখানা খুলে দেয়ার ঘোষণা দেয়ায় আজ সকালে দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম এই ব্যস্ত রুটে  হাজার হাজার মানুষ ফেরিতে পার হচ্ছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় তিন চাকার বিভিন্ন পরিবহন ও মটরসাইকেলে আসছে ঘাট এলাকায়। সেখান থেকে ফেরি পার হয়ে গন্তব্যের উদ্দেশে রওয়ানা দিচ্ছে। লঞ্চ ও স্পিড বোট বন্ধ থাকায় চাপ পড়েছে ফেরি ঘাটে। এতে করে কারোই স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই। অধিকাংশ মানুষের মুখেই মাস্ক নেই।

বরিশাল থেকে আসা যাত্রী জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আাগামীকাল গার্মেন্ট খোলা। আমাদের ফ্যাক্টরিতে যেতেই হবে, তাই অনেক কষ্ট করে এসেছি। সরকার যদি গণপরিবহন ও লঞ্চ খুলে দিত তাহলে এতো ভোগন্তি হতো না। ইতি নামে এক গার্মেন্টস কর্মী বলেন, আমরা গরীব মানুষ। পেটে দায়ে যেতে হচ্ছে কিন্ত সরকার আমাদের জন্য কিছু করছে না।  একদিকে লকডাউন আবার ফ্যাক্টরি খোলা। আমরা কি করবো। আমরা পড়েছি ভোগান্তিতে। এক টাকার ভাড়া দশ টাকা দিতে হচ্ছে।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাটের ব্যবস্থাপক মো.সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, নৌরুটে যাত্রীবাহী কোনো যানবাহন পার করা হচ্ছে না। তবে যাত্রীদের চাপ রয়েছে।