ঢাকা ০১:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন

রাজধানীর পল্লবী থানাধীন ৩ নং ওয়ার্ডের সবুজ বাংলা এলাকায় আইন-শৃংখলার ব্যাপক অবনতি, এ যেন দেখার কেউ নেই!

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থানাধীন ৩নং ওয়ার্ডের এভিনিউ-৪ সবুজ বাংলা আবাসিক এলাকাটি সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী ও কিশোর গ্যাং এর অত্যাচারে বসবাসের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক অভিযান এর মধ্যেও থেমে নেই এই এলাকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। কোন এক অদৃশ্য শক্তির বলে এই সকল সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এলাকার বাসিন্দারা বলেন, প্রতিটি মুহূর্তে মাদক ব্যবসায়ী ও কিশোর গ্যাং এর ভয়ে আমরা ভীতির মধ্যে থাকি। কখন কার ওপর হামলা করে ও চাঁদা চেয়ে বসে তা যেন বোঝার উপায় নেই। আর চাঁদা না দিলে বা অন্যায়ের প্রতিবাদ করলেই নেমে আসে বর্বর নির্যাতন। তাই এলাকাবাসী বলেন এই এলাকাটি এখন বেওয়ারিশ এলাকায় পরিণত হয়ে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এলাকাবাসীর দাবি এই এলাকার বসবাসরত মানুষগুলির শান্তি ফিরিয়ে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বোচ্চ গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখা উচিত। তাহলে এই এলাকায় ফিরে আসবে শান্তির হাওয়া।

এলাকাবাসী আরো বলেন, এখনি এই সকল মাদক ব্যবসায়ী, কিশোর গ্যাং ও সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে না পারলে আগামীতে নির্মূল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এই এলাকার মাদকসেবী ও ব্যবসায়ীদের উৎপাত নিয়ে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় (২০১৯ সালের ২৪ আগস্ট) “মিরপুরের সবুজ বাংলায় মাদকসেবীদের উৎপাত” এই শিরোনামে একটি সংবাদও প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশের পর থেকে প্রশাসনের কঠোর নজরদারিতে কিছুদিন বন্ধ থাকেলেও আবারো নতুন করে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে এসকল মাদকসেবী, ব্যবসায়ীরা ও কিশোর গ্যাং এর সন্ত্রাসীরা। তাই এই সকল সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীদের এলাকা থেকে নির্মূল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন এলাকায় বসবাসরত বাসিন্দারা। আরো বিস্তারিত আসছে পত্রিকায়…….

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক

রাজধানীর পল্লবী থানাধীন ৩ নং ওয়ার্ডের সবুজ বাংলা এলাকায় আইন-শৃংখলার ব্যাপক অবনতি, এ যেন দেখার কেউ নেই!

আপডেট টাইম : ১০:২২:৫০ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৪ জুলাই ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থানাধীন ৩নং ওয়ার্ডের এভিনিউ-৪ সবুজ বাংলা আবাসিক এলাকাটি সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী ও কিশোর গ্যাং এর অত্যাচারে বসবাসের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক অভিযান এর মধ্যেও থেমে নেই এই এলাকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। কোন এক অদৃশ্য শক্তির বলে এই সকল সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এলাকার বাসিন্দারা বলেন, প্রতিটি মুহূর্তে মাদক ব্যবসায়ী ও কিশোর গ্যাং এর ভয়ে আমরা ভীতির মধ্যে থাকি। কখন কার ওপর হামলা করে ও চাঁদা চেয়ে বসে তা যেন বোঝার উপায় নেই। আর চাঁদা না দিলে বা অন্যায়ের প্রতিবাদ করলেই নেমে আসে বর্বর নির্যাতন। তাই এলাকাবাসী বলেন এই এলাকাটি এখন বেওয়ারিশ এলাকায় পরিণত হয়ে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এলাকাবাসীর দাবি এই এলাকার বসবাসরত মানুষগুলির শান্তি ফিরিয়ে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বোচ্চ গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখা উচিত। তাহলে এই এলাকায় ফিরে আসবে শান্তির হাওয়া।

এলাকাবাসী আরো বলেন, এখনি এই সকল মাদক ব্যবসায়ী, কিশোর গ্যাং ও সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে না পারলে আগামীতে নির্মূল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এই এলাকার মাদকসেবী ও ব্যবসায়ীদের উৎপাত নিয়ে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় (২০১৯ সালের ২৪ আগস্ট) “মিরপুরের সবুজ বাংলায় মাদকসেবীদের উৎপাত” এই শিরোনামে একটি সংবাদও প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশের পর থেকে প্রশাসনের কঠোর নজরদারিতে কিছুদিন বন্ধ থাকেলেও আবারো নতুন করে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে এসকল মাদকসেবী, ব্যবসায়ীরা ও কিশোর গ্যাং এর সন্ত্রাসীরা। তাই এই সকল সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীদের এলাকা থেকে নির্মূল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন এলাকায় বসবাসরত বাসিন্দারা। আরো বিস্তারিত আসছে পত্রিকায়…….