ঢাকা ০৬:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর চার প্রদেশে দেশ ভাগ করার কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন যুদ্ধবিরতি এখনই কার্যকর হচ্ছে না, জানালেন নেতানিয়াহু সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

রাজধানীর পল্লবী থানাধীন ৩ নং ওয়ার্ডের সবুজ বাংলা এলাকায় আইন-শৃংখলার ব্যাপক অবনতি, এ যেন দেখার কেউ নেই!

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১০:২২:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুলাই ২০২১
  • / ২৫৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থানাধীন ৩নং ওয়ার্ডের এভিনিউ-৪ সবুজ বাংলা আবাসিক এলাকাটি সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী ও কিশোর গ্যাং এর অত্যাচারে বসবাসের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক অভিযান এর মধ্যেও থেমে নেই এই এলাকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। কোন এক অদৃশ্য শক্তির বলে এই সকল সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এলাকার বাসিন্দারা বলেন, প্রতিটি মুহূর্তে মাদক ব্যবসায়ী ও কিশোর গ্যাং এর ভয়ে আমরা ভীতির মধ্যে থাকি। কখন কার ওপর হামলা করে ও চাঁদা চেয়ে বসে তা যেন বোঝার উপায় নেই। আর চাঁদা না দিলে বা অন্যায়ের প্রতিবাদ করলেই নেমে আসে বর্বর নির্যাতন। তাই এলাকাবাসী বলেন এই এলাকাটি এখন বেওয়ারিশ এলাকায় পরিণত হয়ে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এলাকাবাসীর দাবি এই এলাকার বসবাসরত মানুষগুলির শান্তি ফিরিয়ে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বোচ্চ গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখা উচিত। তাহলে এই এলাকায় ফিরে আসবে শান্তির হাওয়া।

এলাকাবাসী আরো বলেন, এখনি এই সকল মাদক ব্যবসায়ী, কিশোর গ্যাং ও সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে না পারলে আগামীতে নির্মূল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এই এলাকার মাদকসেবী ও ব্যবসায়ীদের উৎপাত নিয়ে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় (২০১৯ সালের ২৪ আগস্ট) “মিরপুরের সবুজ বাংলায় মাদকসেবীদের উৎপাত” এই শিরোনামে একটি সংবাদও প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশের পর থেকে প্রশাসনের কঠোর নজরদারিতে কিছুদিন বন্ধ থাকেলেও আবারো নতুন করে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে এসকল মাদকসেবী, ব্যবসায়ীরা ও কিশোর গ্যাং এর সন্ত্রাসীরা। তাই এই সকল সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীদের এলাকা থেকে নির্মূল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন এলাকায় বসবাসরত বাসিন্দারা। আরো বিস্তারিত আসছে পত্রিকায়…….

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রাজধানীর পল্লবী থানাধীন ৩ নং ওয়ার্ডের সবুজ বাংলা এলাকায় আইন-শৃংখলার ব্যাপক অবনতি, এ যেন দেখার কেউ নেই!

আপডেট টাইম : ১০:২২:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুলাই ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থানাধীন ৩নং ওয়ার্ডের এভিনিউ-৪ সবুজ বাংলা আবাসিক এলাকাটি সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী ও কিশোর গ্যাং এর অত্যাচারে বসবাসের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক অভিযান এর মধ্যেও থেমে নেই এই এলাকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। কোন এক অদৃশ্য শক্তির বলে এই সকল সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এলাকার বাসিন্দারা বলেন, প্রতিটি মুহূর্তে মাদক ব্যবসায়ী ও কিশোর গ্যাং এর ভয়ে আমরা ভীতির মধ্যে থাকি। কখন কার ওপর হামলা করে ও চাঁদা চেয়ে বসে তা যেন বোঝার উপায় নেই। আর চাঁদা না দিলে বা অন্যায়ের প্রতিবাদ করলেই নেমে আসে বর্বর নির্যাতন। তাই এলাকাবাসী বলেন এই এলাকাটি এখন বেওয়ারিশ এলাকায় পরিণত হয়ে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এলাকাবাসীর দাবি এই এলাকার বসবাসরত মানুষগুলির শান্তি ফিরিয়ে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বোচ্চ গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখা উচিত। তাহলে এই এলাকায় ফিরে আসবে শান্তির হাওয়া।

এলাকাবাসী আরো বলেন, এখনি এই সকল মাদক ব্যবসায়ী, কিশোর গ্যাং ও সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে না পারলে আগামীতে নির্মূল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এই এলাকার মাদকসেবী ও ব্যবসায়ীদের উৎপাত নিয়ে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় (২০১৯ সালের ২৪ আগস্ট) “মিরপুরের সবুজ বাংলায় মাদকসেবীদের উৎপাত” এই শিরোনামে একটি সংবাদও প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশের পর থেকে প্রশাসনের কঠোর নজরদারিতে কিছুদিন বন্ধ থাকেলেও আবারো নতুন করে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে এসকল মাদকসেবী, ব্যবসায়ীরা ও কিশোর গ্যাং এর সন্ত্রাসীরা। তাই এই সকল সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীদের এলাকা থেকে নির্মূল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন এলাকায় বসবাসরত বাসিন্দারা। আরো বিস্তারিত আসছে পত্রিকায়…….