ঢাকা ০৭:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি কালিয়াকৈরে পালিত হলো প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী-২০২৪ দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত রায়পুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সেভ দ্য রোডের ১৫ দিনব্যাপী সচেতনতা ক্যাম্পেইন সমাপ্ত জামালপুরে কৃষককূল লাউ চাষে স্বাবম্বিতা অর্জন করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অস্ত্রাগারের ভিডিও সম্প্রচার এক পুলিশ সুপারকে বাধ্যতামূলক অবসর মাদক কারবার-মানি লন্ডারিংয়ে বদির দুই ভাইয়ের সংশ্লিষ্টতা মিলেছে ঠাকুরগাঁওয়ে চেতনা নাশক স্প্রে ব্যবহার করে চুরি এলাকায় আতঙ্ক পরিবারের সংবাদ সম্মেলন মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবি কলেজ ছাত্রকে মাদক মামলায় ফাঁসানোর দাবি

করোনা ভাইরাসে আরও ১৬৬ জনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ৬৩৬৪

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

ছিল ক্রমেই দীর্ঘ হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এ ভাইরাসে সারাদেশে আরও ১৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে পুরুষ ১১১ জন ও নারী ৮৯ জন। মৃতদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে ১২৩ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ৩৯ জন এবং বাড়িতে চারজন মারা যান। এ নিয়ে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৮ হাজার ৮৫১ জনে। এ পর্যন্ত শনাক্ত রোগীদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১ দশমিক ৬৪ শতাংশের।

একই সময়ে করোনায় আক্রান্ত হিসেবে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে আরও ছয় হাজার ৩৬৪ জন। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৪৬হাজার ৫৬৪ জনে।

শুক্রবার (২৩ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সরকারি ও বেসরকারি ৬৩৯টি ল্যাবরেটরিতে ১৯ হাজার ৭০৫টি নমুনা সংগ্রহ এবং ২০ হাজার ৪৯৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়াল ৭৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮৬৭টি। এতে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে ৬ হাজার ৩৬৪ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৪৬ হাজার ৫৬৪ জনে।

গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ৩১ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। গত বছরের ৮ মার্চ প্রথম রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত শনাক্তের মোট হার ১৫ দশমিক শূন্য ৫০ শতাংশ।

এছাড়া একদিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন নয় হাজার ছয়জন। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে উঠা রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ লাখ ৭৫ হাজার ৬১৬ জন। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার ৮৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

করোনায় মারা যাওয়া ১৬৬ জনের মধ্যে বয়সের হিসেবে দশোর্ধ্ব দুইজন, বিশোর্ধ্ব সাতজন, ত্রিশোর্ধ্ব ১৫ জন, চল্লিশোর্ধ্ব ২৪ জন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ৩২ জন, ষাটোর্ধ্ব ৪৬ জন, সত্তোরোর্ধ্ব ২৭ জন, আশির্ধ্ব ১০ জন এবং নব্বই বছরের বেশি বয়সী তিনজন মারা যান।

বিভাগওয়ারি হিসাবে দেখা যায়, মৃতদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৬০ জন, চট্টগ্রামে ৩৩ জন, রাজশাহীতে সাতজন, খুলনায় ৩৩ জন, বরিশালে ১০ জন, সিলেটে আটজন, রংপুরে ১২ জন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ জনের মৃত্যু হয়।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি

করোনা ভাইরাসে আরও ১৬৬ জনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ৬৩৬৪

আপডেট টাইম : ১২:৩১:৩০ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২৩ জুলাই ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

ছিল ক্রমেই দীর্ঘ হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এ ভাইরাসে সারাদেশে আরও ১৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে পুরুষ ১১১ জন ও নারী ৮৯ জন। মৃতদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে ১২৩ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ৩৯ জন এবং বাড়িতে চারজন মারা যান। এ নিয়ে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৮ হাজার ৮৫১ জনে। এ পর্যন্ত শনাক্ত রোগীদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১ দশমিক ৬৪ শতাংশের।

একই সময়ে করোনায় আক্রান্ত হিসেবে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে আরও ছয় হাজার ৩৬৪ জন। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৪৬হাজার ৫৬৪ জনে।

শুক্রবার (২৩ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সরকারি ও বেসরকারি ৬৩৯টি ল্যাবরেটরিতে ১৯ হাজার ৭০৫টি নমুনা সংগ্রহ এবং ২০ হাজার ৪৯৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়াল ৭৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮৬৭টি। এতে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে ৬ হাজার ৩৬৪ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৪৬ হাজার ৫৬৪ জনে।

গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ৩১ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। গত বছরের ৮ মার্চ প্রথম রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত শনাক্তের মোট হার ১৫ দশমিক শূন্য ৫০ শতাংশ।

এছাড়া একদিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন নয় হাজার ছয়জন। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে উঠা রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ লাখ ৭৫ হাজার ৬১৬ জন। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার ৮৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

করোনায় মারা যাওয়া ১৬৬ জনের মধ্যে বয়সের হিসেবে দশোর্ধ্ব দুইজন, বিশোর্ধ্ব সাতজন, ত্রিশোর্ধ্ব ১৫ জন, চল্লিশোর্ধ্ব ২৪ জন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ৩২ জন, ষাটোর্ধ্ব ৪৬ জন, সত্তোরোর্ধ্ব ২৭ জন, আশির্ধ্ব ১০ জন এবং নব্বই বছরের বেশি বয়সী তিনজন মারা যান।

বিভাগওয়ারি হিসাবে দেখা যায়, মৃতদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৬০ জন, চট্টগ্রামে ৩৩ জন, রাজশাহীতে সাতজন, খুলনায় ৩৩ জন, বরিশালে ১০ জন, সিলেটে আটজন, রংপুরে ১২ জন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ জনের মৃত্যু হয়।