ঢাকা ০৮:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে কুশিয়ারার তীরে উদ্ধারকৃত মস্তকবিহীন লাশের দাফন সম্পন্ন  গ্রাহক সেজে সাভার বিআরটিএ কার্যালয়ে দুনীতি দমন কমিশন দুদক অফিসারের অভিযান সাউন্ড থেরাপির উপকারীতা সত্যিই চমকে যাওয়ার মতোই বেক্সিমকো শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ মেংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্মচারী সংঘের নির্বাচন বানচালে সক্রিয় আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ মিছিল প্রদর্শন হুমকি দেওয়া বিমানের সেই ফ্লাইটে তল্লাশি চালিয়ে যা জানাল কর্তৃপক্ষ মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের খরচ নিয়ে সুখবর কোস্ট গার্ডের অভিযানে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র সহ ০২ জন দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী আটক মোংলায় জমি জমার বিরোধের জেরে সংঘর্ষ আহত ৩ কালিয়াকৈরে উঠান বৈঠক ও বিট পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত

ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর ফেসবুকে আসক্তি ॥ তথ্যমন্ত্রী

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৯:০৪:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
  • / ২৫২ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আসক্তি।’

বুধবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিষয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও এখন ভয়ঙ্কর হচ্ছে ফেসবুকে আসক্তি। এর থেকে রক্ষা পেতে পারিবারিক শিক্ষা প্রয়োজন। এজন্য বাবা-মাকে সন্তানদের সময় দিতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষিত তরুণরা যেভাবে মাদকাসক্ত হচ্ছেন তা থেকে মুক্তি পেতে কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। সন্তানকে মাদক ও ধূমপানমুক্ত রাখতে পারিবারিকভাবে সচেতনতার ওপর জোর দেন তিনি।’

মন্ত্রী বলেন, ‘সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে, সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে হলে, ধূমপানমুক্ত সমাজ গড়া প্রয়োজন। ধূমপান এবং মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে হবে। একজন ধূমপায়ী ধীরে ধীরে নিজেকে ধ্বংস করে, কিন্তু একজন মাদকাসক্ত পুরো পরিবারকে ধ্বংস করে।’

তামাকবিরোধী সংগঠন ‘ভয়েজ’ ও ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তথ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘ধূমপান আনুপাতিক হারে কমেছে। যেটা আগে ৭০ শতাংশ ছিল, সেটা এখন ৩৫ শতাংশ। ধূমপানরোধে সরকারও আইন করেছে। এর মধ্যে আছে প্রকাশ্যে ধূমপান করা যাবে না। আইন ও সামাজিক বিভিন্ন ক্যাম্পেইনের কারণে এমন প্রবণতা অনেক কমেছে।’

‘প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ২০৪০ সাল নাগাদ দেশকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য আমি মনে করি এ আন্দোলন অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আইনের সংস্কার করা প্রয়োজন হলে সেটিও আমাদের ভাবতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘বিত্ত যখন রাষ্ট্রকে চোখ রাঙায় বা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায় তখন সেই বিত্ত দুর্বৃত্ত হয়ে যায়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর ফেসবুকে আসক্তি ॥ তথ্যমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৯:০৪:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আসক্তি।’

বুধবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিষয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও এখন ভয়ঙ্কর হচ্ছে ফেসবুকে আসক্তি। এর থেকে রক্ষা পেতে পারিবারিক শিক্ষা প্রয়োজন। এজন্য বাবা-মাকে সন্তানদের সময় দিতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষিত তরুণরা যেভাবে মাদকাসক্ত হচ্ছেন তা থেকে মুক্তি পেতে কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। সন্তানকে মাদক ও ধূমপানমুক্ত রাখতে পারিবারিকভাবে সচেতনতার ওপর জোর দেন তিনি।’

মন্ত্রী বলেন, ‘সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে, সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে হলে, ধূমপানমুক্ত সমাজ গড়া প্রয়োজন। ধূমপান এবং মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে হবে। একজন ধূমপায়ী ধীরে ধীরে নিজেকে ধ্বংস করে, কিন্তু একজন মাদকাসক্ত পুরো পরিবারকে ধ্বংস করে।’

তামাকবিরোধী সংগঠন ‘ভয়েজ’ ও ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তথ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘ধূমপান আনুপাতিক হারে কমেছে। যেটা আগে ৭০ শতাংশ ছিল, সেটা এখন ৩৫ শতাংশ। ধূমপানরোধে সরকারও আইন করেছে। এর মধ্যে আছে প্রকাশ্যে ধূমপান করা যাবে না। আইন ও সামাজিক বিভিন্ন ক্যাম্পেইনের কারণে এমন প্রবণতা অনেক কমেছে।’

‘প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ২০৪০ সাল নাগাদ দেশকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য আমি মনে করি এ আন্দোলন অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আইনের সংস্কার করা প্রয়োজন হলে সেটিও আমাদের ভাবতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘বিত্ত যখন রাষ্ট্রকে চোখ রাঙায় বা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায় তখন সেই বিত্ত দুর্বৃত্ত হয়ে যায়।