ঢাকা ০১:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার

ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর ফেসবুকে আসক্তি ॥ তথ্যমন্ত্রী

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৯:০৪:১২ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
  • / ২৪৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আসক্তি।’

বুধবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিষয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও এখন ভয়ঙ্কর হচ্ছে ফেসবুকে আসক্তি। এর থেকে রক্ষা পেতে পারিবারিক শিক্ষা প্রয়োজন। এজন্য বাবা-মাকে সন্তানদের সময় দিতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষিত তরুণরা যেভাবে মাদকাসক্ত হচ্ছেন তা থেকে মুক্তি পেতে কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। সন্তানকে মাদক ও ধূমপানমুক্ত রাখতে পারিবারিকভাবে সচেতনতার ওপর জোর দেন তিনি।’

মন্ত্রী বলেন, ‘সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে, সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে হলে, ধূমপানমুক্ত সমাজ গড়া প্রয়োজন। ধূমপান এবং মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে হবে। একজন ধূমপায়ী ধীরে ধীরে নিজেকে ধ্বংস করে, কিন্তু একজন মাদকাসক্ত পুরো পরিবারকে ধ্বংস করে।’

তামাকবিরোধী সংগঠন ‘ভয়েজ’ ও ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তথ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘ধূমপান আনুপাতিক হারে কমেছে। যেটা আগে ৭০ শতাংশ ছিল, সেটা এখন ৩৫ শতাংশ। ধূমপানরোধে সরকারও আইন করেছে। এর মধ্যে আছে প্রকাশ্যে ধূমপান করা যাবে না। আইন ও সামাজিক বিভিন্ন ক্যাম্পেইনের কারণে এমন প্রবণতা অনেক কমেছে।’

‘প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ২০৪০ সাল নাগাদ দেশকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য আমি মনে করি এ আন্দোলন অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আইনের সংস্কার করা প্রয়োজন হলে সেটিও আমাদের ভাবতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘বিত্ত যখন রাষ্ট্রকে চোখ রাঙায় বা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায় তখন সেই বিত্ত দুর্বৃত্ত হয়ে যায়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর ফেসবুকে আসক্তি ॥ তথ্যমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৯:০৪:১২ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আসক্তি।’

বুধবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিষয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও এখন ভয়ঙ্কর হচ্ছে ফেসবুকে আসক্তি। এর থেকে রক্ষা পেতে পারিবারিক শিক্ষা প্রয়োজন। এজন্য বাবা-মাকে সন্তানদের সময় দিতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষিত তরুণরা যেভাবে মাদকাসক্ত হচ্ছেন তা থেকে মুক্তি পেতে কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। সন্তানকে মাদক ও ধূমপানমুক্ত রাখতে পারিবারিকভাবে সচেতনতার ওপর জোর দেন তিনি।’

মন্ত্রী বলেন, ‘সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে, সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে হলে, ধূমপানমুক্ত সমাজ গড়া প্রয়োজন। ধূমপান এবং মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে হবে। একজন ধূমপায়ী ধীরে ধীরে নিজেকে ধ্বংস করে, কিন্তু একজন মাদকাসক্ত পুরো পরিবারকে ধ্বংস করে।’

তামাকবিরোধী সংগঠন ‘ভয়েজ’ ও ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তথ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘ধূমপান আনুপাতিক হারে কমেছে। যেটা আগে ৭০ শতাংশ ছিল, সেটা এখন ৩৫ শতাংশ। ধূমপানরোধে সরকারও আইন করেছে। এর মধ্যে আছে প্রকাশ্যে ধূমপান করা যাবে না। আইন ও সামাজিক বিভিন্ন ক্যাম্পেইনের কারণে এমন প্রবণতা অনেক কমেছে।’

‘প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ২০৪০ সাল নাগাদ দেশকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য আমি মনে করি এ আন্দোলন অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আইনের সংস্কার করা প্রয়োজন হলে সেটিও আমাদের ভাবতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘বিত্ত যখন রাষ্ট্রকে চোখ রাঙায় বা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায় তখন সেই বিত্ত দুর্বৃত্ত হয়ে যায়।