ঢাকা ০২:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মূলতবি মেক্সিকোতে নির্বাচনি প্রচারণার সময় মেয়র প্রার্থীকে গুলি করে হত্যা আন্দালিব রহমান পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা বেতন ও পদোন্নতি নিয়ে চিকিৎসকের সুখবর দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা আজমিরিগঞ্জে ৮ লিটার চোলাই মদসহ এক যুবক গ্রেপ্তার। মোঃ আংগুর মিয়া নাসিরনগরে তরুণের পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা ময়মনসিংহ জেলায় ভাঙ্গুড়ায় ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা এসপি বলেন , লিখিত পরীক্ষায় বাছাই হওয়া ২৮৫ জনকে আমার ফোন নম্বর দিয়ে দিয়েছি তদন্ত প্রতিবেদনে হাসিনার বিরুদ্ধে ৫ অভিযোগ

ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর ফেসবুকে আসক্তি ॥ তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৯:০৪:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
  • / ২৮০ ১৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আসক্তি।’

বুধবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিষয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও এখন ভয়ঙ্কর হচ্ছে ফেসবুকে আসক্তি। এর থেকে রক্ষা পেতে পারিবারিক শিক্ষা প্রয়োজন। এজন্য বাবা-মাকে সন্তানদের সময় দিতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষিত তরুণরা যেভাবে মাদকাসক্ত হচ্ছেন তা থেকে মুক্তি পেতে কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। সন্তানকে মাদক ও ধূমপানমুক্ত রাখতে পারিবারিকভাবে সচেতনতার ওপর জোর দেন তিনি।’

মন্ত্রী বলেন, ‘সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে, সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে হলে, ধূমপানমুক্ত সমাজ গড়া প্রয়োজন। ধূমপান এবং মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে হবে। একজন ধূমপায়ী ধীরে ধীরে নিজেকে ধ্বংস করে, কিন্তু একজন মাদকাসক্ত পুরো পরিবারকে ধ্বংস করে।’

তামাকবিরোধী সংগঠন ‘ভয়েজ’ ও ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তথ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘ধূমপান আনুপাতিক হারে কমেছে। যেটা আগে ৭০ শতাংশ ছিল, সেটা এখন ৩৫ শতাংশ। ধূমপানরোধে সরকারও আইন করেছে। এর মধ্যে আছে প্রকাশ্যে ধূমপান করা যাবে না। আইন ও সামাজিক বিভিন্ন ক্যাম্পেইনের কারণে এমন প্রবণতা অনেক কমেছে।’

‘প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ২০৪০ সাল নাগাদ দেশকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য আমি মনে করি এ আন্দোলন অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আইনের সংস্কার করা প্রয়োজন হলে সেটিও আমাদের ভাবতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘বিত্ত যখন রাষ্ট্রকে চোখ রাঙায় বা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায় তখন সেই বিত্ত দুর্বৃত্ত হয়ে যায়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর ফেসবুকে আসক্তি ॥ তথ্যমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৯:০৪:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও ভয়ঙ্কর হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আসক্তি।’

বুধবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিষয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ধূমপান ও মাদকের চেয়েও এখন ভয়ঙ্কর হচ্ছে ফেসবুকে আসক্তি। এর থেকে রক্ষা পেতে পারিবারিক শিক্ষা প্রয়োজন। এজন্য বাবা-মাকে সন্তানদের সময় দিতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষিত তরুণরা যেভাবে মাদকাসক্ত হচ্ছেন তা থেকে মুক্তি পেতে কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। সন্তানকে মাদক ও ধূমপানমুক্ত রাখতে পারিবারিকভাবে সচেতনতার ওপর জোর দেন তিনি।’

মন্ত্রী বলেন, ‘সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে, সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে হলে, ধূমপানমুক্ত সমাজ গড়া প্রয়োজন। ধূমপান এবং মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে হবে। একজন ধূমপায়ী ধীরে ধীরে নিজেকে ধ্বংস করে, কিন্তু একজন মাদকাসক্ত পুরো পরিবারকে ধ্বংস করে।’

তামাকবিরোধী সংগঠন ‘ভয়েজ’ ও ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তথ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘ধূমপান আনুপাতিক হারে কমেছে। যেটা আগে ৭০ শতাংশ ছিল, সেটা এখন ৩৫ শতাংশ। ধূমপানরোধে সরকারও আইন করেছে। এর মধ্যে আছে প্রকাশ্যে ধূমপান করা যাবে না। আইন ও সামাজিক বিভিন্ন ক্যাম্পেইনের কারণে এমন প্রবণতা অনেক কমেছে।’

‘প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ২০৪০ সাল নাগাদ দেশকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য আমি মনে করি এ আন্দোলন অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আইনের সংস্কার করা প্রয়োজন হলে সেটিও আমাদের ভাবতে হবে।’

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘বিত্ত যখন রাষ্ট্রকে চোখ রাঙায় বা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায় তখন সেই বিত্ত দুর্বৃত্ত হয়ে যায়।