ঢাকা ০১:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
কোনাবাড়িতে বিএনপি’র দু’গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া: আতঙ্কে ওই এলাকার সাধারণ মানুষ ৩৬ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া মায়ের সন্ধান পেল সাংবাদিক আশিকুর রহমান জামাল শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন মোংলা পৌর শাখার উদ্যোগে মোংলা আইডিয়াল ক্যাডেট মাদ্রাসায় দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত আওয়ামী সরকারের উৎখাতের কারণ উঠে এলো জাতিসংঘের প্রতিবেদনে পবিপ্রবি থেকে মুছে গেলো শেখ পরিবারের নাম দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার নিজস্ব প্রতিনিধি মোঃ আবু হাসান বুকে ব্যথা দোয়ার দরখাস্ত সড়ক দুর্ঘটনা, নাকি দুর্বৃত্তের হাতে গুরুতর আহত সাংবাদিক রেজা ? ইয়াবার টাকার দ্বন্ধে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারীসহ আহত শতাধিক অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে আমরা এখন বেশি শক্তিশালী: প্রধান উপদেষ্টা ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ

বিরামপুরের পল্লীতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু।। 

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৩:৫৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুন ২০২১
  • / ২৮৬ ৫০০০.০ বার পাঠক
  • মোঃ জাহাঙ্গীর আলম

জেলা  প্রতিনিধি,দিনাজপুর।।

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ক্ষেতে মরিচ উত্তোলোনের সময় বজ্রপাতে বাধঁন রায় (১৮) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৫জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে রুপালী রায়(৪৫) নামের এক মহিলার অবস্থা আশংঙ্খা জনক হওয়ায় তাকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার মুকুন্দপুর ইউনিয়নের চকদূর্গা রামসাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বাঁধন রায় ওই এলাকার নারায়ন চন্দ্র রায়ের ছেলে। স্থানীয় মুকুন্দপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো.সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পরিবারের বরাতদিয়ে চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজ বাড়ির পাশে মাঠের জমিতে একই পরিবারের তিনজনসহ ছয় সদস্য ক্ষেতের মরিচ উঠাচ্ছিল। এসময় হঠাৎ তাদের ওপর বিকট শব্দের বজ্রপাত ঘটে। পরে, স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাঁধনকে মৃত ঘোষণা করেন।

বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের ইমার্জেন্সি বিভাগ সুত্রে জানা যায়,‘বৃহস্পতিবার দুপুরে বজ্রপাতে আহত হয়ে একই পরিবারে তিনজনসহ ছয় সদস্য চিকিৎসা নিতে আসেন। তাদের মধ্যে বাঁধন রায় নামে এক যুবক মারা যান। এ ঘটনায় রুপালি রায় নামের এক মহিলা অবস্থা অশংঙ্খাজনক হওয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন।

বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্তকর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত বলেন,‘বজ্রপাতে বাঁধন রায় নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এঘটনায় নিহত যুবকের মা রুপালী বেগম আহত হয়ে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাবা নারায়ন চন্দ্র বাড়িতে রয়েছেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিরামপুরের পল্লীতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু।। 

আপডেট টাইম : ০৩:৫৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুন ২০২১
  • মোঃ জাহাঙ্গীর আলম

জেলা  প্রতিনিধি,দিনাজপুর।।

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ক্ষেতে মরিচ উত্তোলোনের সময় বজ্রপাতে বাধঁন রায় (১৮) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৫জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে রুপালী রায়(৪৫) নামের এক মহিলার অবস্থা আশংঙ্খা জনক হওয়ায় তাকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার মুকুন্দপুর ইউনিয়নের চকদূর্গা রামসাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বাঁধন রায় ওই এলাকার নারায়ন চন্দ্র রায়ের ছেলে। স্থানীয় মুকুন্দপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো.সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পরিবারের বরাতদিয়ে চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজ বাড়ির পাশে মাঠের জমিতে একই পরিবারের তিনজনসহ ছয় সদস্য ক্ষেতের মরিচ উঠাচ্ছিল। এসময় হঠাৎ তাদের ওপর বিকট শব্দের বজ্রপাত ঘটে। পরে, স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাঁধনকে মৃত ঘোষণা করেন।

বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের ইমার্জেন্সি বিভাগ সুত্রে জানা যায়,‘বৃহস্পতিবার দুপুরে বজ্রপাতে আহত হয়ে একই পরিবারে তিনজনসহ ছয় সদস্য চিকিৎসা নিতে আসেন। তাদের মধ্যে বাঁধন রায় নামে এক যুবক মারা যান। এ ঘটনায় রুপালি রায় নামের এক মহিলা অবস্থা অশংঙ্খাজনক হওয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন।

বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্তকর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত বলেন,‘বজ্রপাতে বাঁধন রায় নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এঘটনায় নিহত যুবকের মা রুপালী বেগম আহত হয়ে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাবা নারায়ন চন্দ্র বাড়িতে রয়েছেন।