ঢাকা ০৫:৫৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

লকডাউনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা রিট খারিজ, আইনজীবীকে জরিমানা

আদালত রিপোর্ট।।

লকডাউন দেওয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে রিট করে আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় রিটকারী আইনজীবীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা (কস্ট) করা হয়েছে।

আজ বুধবার (৫ মে) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালত বলেন, রিট করে তিনি পত্রপত্রিকায় নিউজ দেন। কিন্তু মামলা তালিকায় আসার পর তিনি আর কোর্টে থাকেন না। এর আগে ২৫ এপ্রিল এ রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। জরুরি অবস্থা জারি করা ছাড়া লকডাউন দেওয়ার সুযোগ নেই উল্লেখ করে এ রিট আবেদন করা হয়।

রিট আবেদনে চলমান লকডাউনের ওপর স্থগিতাদেশ এবং আর যাতে লকডাউন দেওয়া না হয়, সে জন্য নির্দেশনা চাওয়া হয়। আবেদনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও জাতীয় কারিগরি উপদেষ্টা কমিটিকে বিবাদী করা হয়।

ইউনুছ আলী আকন্দ জানান, জরুরি অবস্থা জারি করা ছাড়া জনগণের চলাফেরার অধিকার, আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার সরকার স্থগিত রাখতে পারে না। এটা সংবিধানপরিপন্থি। কিন্তু সরকার জরুরি অবস্থা জারি ছাড়াই লকডাউন দিয়েছে, যা সংবিধানের ২৭, ২৮, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৫ ও ৩৬ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।

প্রসঙ্গত, এর আগে আদালত নিয়ে ফেসবুকে বিরূপ স্ট্যাটাস দেওয়ায় ড. ইউনুছ আলী আকন্দকে পেশা পরিচালনা থেকে তিন মাসের অব্যাহতি দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করেছিলেন আদালত।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

লকডাউনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা রিট খারিজ, আইনজীবীকে জরিমানা

আপডেট টাইম : ০৬:৪৭:৪২ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৫ মে ২০২১

আদালত রিপোর্ট।।

লকডাউন দেওয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে রিট করে আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় রিটকারী আইনজীবীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা (কস্ট) করা হয়েছে।

আজ বুধবার (৫ মে) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালত বলেন, রিট করে তিনি পত্রপত্রিকায় নিউজ দেন। কিন্তু মামলা তালিকায় আসার পর তিনি আর কোর্টে থাকেন না। এর আগে ২৫ এপ্রিল এ রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। জরুরি অবস্থা জারি করা ছাড়া লকডাউন দেওয়ার সুযোগ নেই উল্লেখ করে এ রিট আবেদন করা হয়।

রিট আবেদনে চলমান লকডাউনের ওপর স্থগিতাদেশ এবং আর যাতে লকডাউন দেওয়া না হয়, সে জন্য নির্দেশনা চাওয়া হয়। আবেদনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও জাতীয় কারিগরি উপদেষ্টা কমিটিকে বিবাদী করা হয়।

ইউনুছ আলী আকন্দ জানান, জরুরি অবস্থা জারি করা ছাড়া জনগণের চলাফেরার অধিকার, আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার সরকার স্থগিত রাখতে পারে না। এটা সংবিধানপরিপন্থি। কিন্তু সরকার জরুরি অবস্থা জারি ছাড়াই লকডাউন দিয়েছে, যা সংবিধানের ২৭, ২৮, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৫ ও ৩৬ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।

প্রসঙ্গত, এর আগে আদালত নিয়ে ফেসবুকে বিরূপ স্ট্যাটাস দেওয়ায় ড. ইউনুছ আলী আকন্দকে পেশা পরিচালনা থেকে তিন মাসের অব্যাহতি দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করেছিলেন আদালত।