বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ছাত্র-জনতা হত্যা মামলার আসামি হতে যাচ্ছেন সিআইপি সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্বস্ত সুত্র।
সুত্র জানায়, সখিপুর এর সাবেক এমপি জয়, সাবেক এমপি জোয়াহেরুল ইসলাম আওয়ামী লীগের নৈশ ভোটের এমপি।
এছাড়া, প্রয়াত সাংসদ শওকত মোমেন শাজাহান এর সময়কাল থেকে বিগত জুলাই -আগস্ট গণঅভ্যুত্থান পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেল আওয়ামী লীগের অর্থদাতা হিসাবে বিশেষ সহায়ক ভূমিকা রেখেছে।
গণঅভ্যুত্থান এর গণহত্যায় অর্থদাতা হিসাবে জড়িত রাসেল।
এই রেশ কাটাতে সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেল লোক দেখানো দানবীর সেজে বাসাইল-সখিপুর এর মানুষকে নানা সহায়তা প্রদান করছেন।
আর একটি চক্র সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেল এর সাথে সফরসঙ্গী হয়ে বাসাইল-সখিপুর এর মানুষকে দেখাতে চাচ্ছে এমপি হিসাবে।
সুত্র জানায়, সখিপুর এর একাধিক ব্যক্তি ও বাসাইল এর একাধিক ব্যক্তিও আসামি তালিকায় রয়েছেন।
তবে এ বিষয়ে সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেল এর কাছে মতামত জানতে চেয়ে একাধিকবার কল দিলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ননেটিজেনদের ট্রলও চলছে রাসেলকে নিয়ে।
তন্মধ্যে ট্রল এর কিছু তথ্য তোলে ধরা হলো-
‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা তথা আওয়ামিলীগের দোসর হলেন এই সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেল।স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে যত ঘুম,খুন,হত্যা এবং দুর্নীতি হয়েছে,সকল অপরাধের শাস্থি যেমন আওয়ামীলীগের প্রতিটি এমপি, মন্ত্রী এবং বড় বড় নেতারা পেয়েছেন তেমনি অপরাধী হলো এই সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেল।
সুতরাং এই সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেল আওয়ামী লীগের বড্ড দালাল এবং দোসর।আপনারা সবাই অবগত আছেন , বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অসংখ্য ছাত্র ভাইয়েরা হত্যা হয়েছেন,তাহলে আমার আপনার ভাইয়েরা কবরে,আর এই আওয়ামী লীগের সব চেয়ে বড় দোসর কেন এখনো বাহিরে? আমরা বাসাইল সখিপুর বাসী জাতির কাছে জবাব চাই এবং এর বিচার চাই,করতে হবে।
প্রিন্ট
নিজস্ব সংবাদ : 




















