দরপত্র সংক্রান্ত জটিলতায় কাজ শুরু করতে দেরি হচ্ছে। এছাড়া পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ অনেকেই এনসিটিবির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও সদস্য পদে দায়িত্ব পাওয়ায় নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে ছাপার কাজ। এ অবস্থায় নির্দিষ্ট সময়ে বই পাওয়া নিয়ে শুরু হয়েছে সংশয়।
#এনসিটিবি #শিক্ষাক্রম #জাতীয় শিক্ষাক্রম #পাঠ্যবই
আসছে শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিকের বই ছাপানোর কাজ শুরু হলেও মাধ্যমিকের কাজ শুরুই করতে পারেনি জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। দরপত্র সংক্রান্ত জটিলতায় কাজ শুরু করতে দেরি হচ্ছে। এছাড়া পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ অনেকেই এনসিটিবির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও সদস্য পদে দায়িত্ব পাওয়ায় নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে ছাপার কাজ। এ অবস্থায় নির্দিষ্ট সময়ে বই পাওয়া নিয়ে শুরু হয়েছে সংশয়।
আগামী বছরের জন্য ৩১ কোটির মতো নতুন বই ছাপাচ্ছে সরকার। এর মধ্যে প্রাথমিক স্তরে ৮ কোটি ৫০ লাখের মতো এবং মাধ্যমিক স্তরে ২১ কোটির বেশি বই। প্রাথমিকের বই ছাপানোর কাজ সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি শুরু হলেও মাধ্যমিকের কাজ এখনো শুরু হয়নি। অন্যদিকে বাজার মূল্যের চেয়ে অনেক কম দামে বই ছাপানোর কাজ দিয়ে ছাপার মানে সন্দেহ তৈরি করেছে বেশ কয়েকটি মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান। এ অবস্থায় মুদ্রণ ব্যবসায়ীরা বলছেন যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তাতে নির্দিষ্ট সময়ে বই পৌঁছানো ও ছাপার মান নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে। শিক্ষা গবেষকরা বলছেন এনসিটিবিতে একদিকে যেমন স্বৈরাচারের দুঃশাসনের সুবিধাভোগীরা কাজ করছেন দিকে সুবিধাভোগী কর্মকর্তারাও বহাল তবিয়তে। ছাত্রদলসহ বিভিন্ন প্লাটফর্ম এনসিটিবির সদস্য অধ্যাপক রিয়াদ চৌধুরীর পদত্যাগ চাইলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের মিল না থাকা রিয়াদ চৌধুরী ধানমন্ডিতে ফ্ল্যাট ও গাড়ীর তথ্য সবার মুখে মুখে। আওয়ামী লীগ আমলে মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডে থেকে লুটপাটের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে।
আর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রবিউল কবির গত ১৫ বছর বাংলাদেশ পরীক্ষা সংস্কার ইউনিটের প্রধান থেকে পাবলিক পরীক্ষা পদ্ধতি তছনছ করতে প্রধান ভূমিকা পালন করেছেন। ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের ৩রা জুলাই তাকে পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সদস্য পদে বদলি করে আনা হয়। এরপর নানা কৌশলে তিনি টিকে আছেন।
আরো পড়ুন : এনসিটিবি থেকে ফ্যাসিস্ট দোসরদের অপসারণের দাবি ছাত্রদলের
অনুসন্ধানে জানা যায়, রিয়াদ চৌধুরী বই ছাপানো কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। চলতি ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের বইতে যত ঝামেলা তার মুলেও রয়েছে রিয়াদ চৌধুরী। আর এসব কারণেই কাটছে না সংকট। এনসিটিবি অবশ্য বরাবরের মতোই দাবি করে আসছে নির্দিষ্ট সময়ে বই ছাপানোর কাজ শেষ হবে। বই ছাপানোর দরপত্র নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তহীনতার কারণে সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
সূত্র জানায়, গত মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রাথমিকের প্রায় ৬৫ শতাংশ বই ছাপার কাজ শেষ হয়েছে। তবে উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছেছে ৪১ শতাংশ বই
বিদেশে উচ্চশিক্ষা
কারিগরি
মতামত জরিপ
• স্কুলভর্তিতে লটারি পদ্ধতির কুফল ও অযৌক্তিকতা
• নন-পারফর্মিং এমপিও প্রতিষ্ঠান একীভূত হতে পারে! বেতন কিভাবে হবে?
• মেডিক্যাল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
• নভেম্বরেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাস্তবায়নে চিঠি
• মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের অক্টোবর মাসের এমপিও ছাড়
• পে-কমিশনের সঙ্গে ইউজিসির মতবিনিময়, সর্বোচ্চ বেতন দেড় লাখ প্রস্তাব
• এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
• এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন দেড় লাখ প্রস্তাব
• স্কুলভর্তিতে লটারি পদ্ধতির কুফল ও অযৌক্তিকতা
• নন-পারফর্মিং এমপিও প্রতিষ্ঠান একীভূত হতে পারে! বেতন কিভাবে হবে?
• মেডিক্যাল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
• নভেম্বরেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাস্তবায়নে চিঠি
• মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের অক্টোবর মাসের এমপিও ছাড়
• পে-কমিশনের সঙ্গে ইউজিসির মতবিনিময়, সর্বোচ্চ বেতন দেড় লাখ প্রস্তাব
• এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
• এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন দেড় লাখ প্রস্তাব
পাঠ্যবই পাওয়া নিয়ে সংশয়, পুরনো সিন্ডিকেট সক্রিয়
দরপত্র সংক্রান্ত জটিলতায় কাজ শুরু করতে দেরি হচ্ছে। এছাড়া পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ অনেকেই এনসিটিবির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও সদস্য পদে দায়িত্ব পাওয়ায় নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে ছাপার কাজ। এ অবস্থায় নির্দিষ্ট সময়ে  বইপাওয়া নিয়ে শুরু হয়েছে সংশয়।
#এনসিটিবি #শিক্ষাক্রম #জাতীয় শিক্ষাক্রম #পাঠ্যবইবুক শেল্ফ
আসছে শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিকের বই ছাপানোর কাজ শুরু হলেও মাধ্যমিকের কাজ শুরুই করতে পারেনি জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। দরপত্র সংক্রান্ত জটিলতায় কাজ শুরু করতে দেরি হচ্ছে। এছাড়া পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ অনেকেই এনসিটিবির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও সদস্য পদে দায়িত্ব পাওয়ায় নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে ছাপার কাজ। এ অবস্থায় নির্দিষ্ট সময়ে বই পাওয়া নিয়ে শুরু হয়েছে সংশয়।
আগামী বছরের জন্য ৩১ কোটির মতো নতুন বই ছাপাচ্ছে সরকার। এর মধ্যে প্রাথমিক স্তরে ৮ কোটি ৫০ লাখের মতো এবং মাধ্যমিক স্তরে ২১ কোটির বেশি বই। প্রাথমিকের বই ছাপানোর কাজ সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি শুরু হলেও মাধ্যমিকের কাজ এখনো শুরু হয়নি। অন্যদিকে বাজার মূল্যের চেয়ে অনেক কম দামে বই ছাপানোর কাজ দিয়ে ছাপার মানে সন্দেহ তৈরি করেছে বেশ কয়েকটি মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান। এ অবস্থায় মুদ্রণ ব্যবসায়ীরা বলছেন যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তাতে নির্দিষ্ট সময়ে বই পৌঁছানো ও ছাপার মান নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে। শিক্ষা গবেষকরা বলছেন এনসিটিবিতে একদিকে যেমন স্বৈরাচারের দুঃশাসনের সুবিধাভোগীরা কাজ করছেন দিকে সুবিধাভোগী কর্মকর্তারাও বহাল তবিয়তে। ছাত্রদলসহ বিভিন্ন প্লাটফর্ম এনসিটিবির সদস্য অধ্যাপক রিয়াদ চৌধুরীর পদত্যাগ চাইলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের মিল না থাকা রিয়াদ চৌধুরী ধানমন্ডিতে ফ্ল্যাট ও গাড়ীর তথ্য সবার মুখে মুখে। আওয়ামী লীগ আমলে মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডে থেকে লুটপাটের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে।
আর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রবিউল কবির গত ১৫ বছর বাংলাদেশ পরীক্ষা সংস্কার ইউনিটের প্রধান থেকে পাবলিক পরীক্ষা পদ্ধতি তছনছ করতে প্রধান ভূমিকা পালন করেছেন। ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের ৩রা জুলাই তাকে পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সদস্য পদে বদলি করে আনা হয়। এরপর নানা কৌশলে তিনি টিকে আছেন।
আরো পড়ুন : এনসিটিবি থেকে ফ্যাসিস্ট দোসরদের অপসারণের দাবি ছাত্রদলের
অনুসন্ধানে জানা যায়, রিয়াদ চৌধুরী বই ছাপানো কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। চলতি ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের বইতে যত ঝামেলা তার মুলেও রয়েছে রিয়াদ চৌধুরী। আর এসব কারণেই কাটছে না সংকট। এনসিটিবি অবশ্য বরাবরের মতোই দাবি করে আসছে নির্দিষ্ট সময়ে বই ছাপানোর কাজ শেষ হবে। বই ছাপানোর দরপত্র নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তহীনতার কারণে সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
সূত্র জানায়, গত মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রাথমিকের প্রায় ৬৫ শতাংশ বই ছাপার কাজ শেষ হয়েছে। তবে উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছেছে ৪১ শতাংশ বই।বুক শেল্ফ
প্রেস মালিকরা জানিয়েছেন, কার্যাদেশ দেওয়ার পর নিয়ম অনুযায়ী এনসিটিবির সঙ্গে চুক্তি করতে ২৮ দিন সময় পান তাঁরা। তবে এবার যেহেতু হাতে তেমন সময় নেই, তাই হয়তো এত দিন সময় মিলবে না।
চুক্তির পর বইয়ের কাজ শেষ করতে অন্তত ৭০ দিন সময় দিতে হয়। ফলে নিয়ম অনুযায়ী ডিসেম্বরের পর বই দেওয়ার সুযোগ পাবেন তাঁরা। এখনো যেহেতু ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির বইয়ের কার্যাদেশই দেওয়া হয়নি, ফলে এসব বই ছাপার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সময় লাগবে তাঁদের।
বাংলাদেশ মুদ্রণ শিল্প সমিতির সাবেক সভাপতি তোফায়েল খান আমাদের বার্তাকে বলেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যে মাধ্যমিকের সব বই ছাপা শেষ করা অসম্ভব। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিতে অনেক বেশি সময় নিচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। এনসিটিবি থেকে মন্ত্রণালয় থেকে একটা ফাইল পাঠানো হলে দীর্ঘদিন সময় লাগছে অনুমোদন পেতে। ফলে ছাপার কাজ শুরু করতে দেরি হয়ে যাচ্ছে।’
বইয়ের কাজ শেষ হতে দেরি হওয়ার বিষয়ে তোফায়েল খান বলেন, ‘মাধ্যমিকের বইয়ের পৃষ্ঠা অনেক বেশি। এত দিনে যদি নবম শ্রেণির বইয়ের কাজ শেষ হয়ে যেত, তাহলে হয়তো কাগজের ওপর প্রেসার কম পড়ত। কিন্তু এখন নবম শ্রেণির কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির কার্যাদেশও দেওয়া শুরু হতে পারে। এতে ছাপাখানার ওপর একসঙ্গে সব চাপ পড়বে। আবার কাগজ মিলগুলোর ওপর একসঙ্গে চাপ পড়বে, যা সামলানো কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তাড়াহুড়া করে কাজ করতে গিয়ে বইয়ের মান ঠিক রাখাটাও কঠিন হয়ে পড়বে।’
জানা যায়, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণার কথা। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে শ্রমিকসংকট ও ছাপাখানাগুলো ব্যস্ত হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কী ছিলো ছাত্রদলের বিবৃতিতে :
গত ২৬ এপ্রিল এক বিবৃতিতে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) থেকে ফ্যাসিস্টের দোসরদের অপসারণের দাবি জানায় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল।
ছাত্রদল মনে করে, এনসিটিবির চেয়ারম্যান প্রফেসর রবিউল কবীর চৌধুরী এবং সদস্য (পাঠ্যপুস্তক) ড. রিয়াদ চৌধুরী ফ্যাসিস্ট হাসিনার অবৈধ ক্ষমতার সুবিধাভোগী এবং তারা অবৈধ সাবেক মন্ত্রী দীপু মনি ও নওফেলের ঘনিষ্ঠ হওয়ার কারণে এনসিটিবিতে এখনো ফ্যাসিবাদের দোসরদের তৎপরতা দৃশ্যমান। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে এই দুইজন কর্মকর্তাকে অবিলম্বে এনসিটিবি থেকে অপসারণের দাবি জানায় ছাত্র সংগঠনটি।
ছাত্রদল নেতারা বলেন, পরবর্তী প্রজন্মকে জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানকে তাৎপর্য সম্পর্কে অবহিত করার অন্যতম প্রধান দায়িত্ব পালন করতে হবে এনসিটিবিকে। কিন্তু এনসিটিবির কর্তাব্যক্তিরা এখনও ফ্যাসিবাদকে লালন করছে। এনসিটিবি থেকে ফ্যাসিস্টদের বিতাড়িত করতে না পারলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানানো সম্ভব হবে না।
বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানকে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী সব জনগণ এবং আন্তর্জাতিক বিশ্ব মনেপ্রাণে ধারণ করলেও এনসিটিবি তা ধারণ করছে না।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, পরবর্তী প্রজন্মকে জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানকে তাৎপর্য সম্পর্কে অবহিত করার অন্যতম প্রধান দায়িত্ব পালন করতে হবে এনসিটিবিকে। কিন্তু এনসিটিবির কর্তা-ব্যক্তিরা এখনও ফ্যাসিবাদকে লালন করছে। এনসিটিবি থেকে ফ্যাসিস্টদের বিতাড়িত করতে না পারলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানানো সম্ভব হবে না।
জানতে চাইলে এনসিটিবির সদস্য (পাঠ্যপুস্তক) অধ্যাপক ড. রিয়াদ চৌধুরী বলেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ করা নিয়ে আমরা কিন্তু খুব আশাবাদী। কারণ প্রাথমিকের বইয়ের কাজ প্রায় শেষ। নবম শ্রেণির বইয়ের কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে এই শ্রেণির বইয়ের কাজ শুরু হয়ে যাবে। ফ্যাসিস্ট আমলে মাদ্রাসা বোর্ডে থাকাকালে লুটপাটের বিষয়ে প্রশ্ন করলেও রিয়াদ চৌধুরী কোনো মন্তব্য করতে রাজী হননি।
প্রিন্ট
																			
																সিনিয়র রিপোর্টার যারা হায়াৎ ফটো সংগ্রহীত								 




















