চট্টগ্রাম নগরীর বায়জিদ থানাধীন কিশোর গ্যাং সন্ত্রাসী দুর্বৃত্ত দুষ্কৃতিকারীরা পরিকল্পিত সংঘবদ্ধ চক্রের ভয়ংকর তাণ্ডব। প্রতিবেশীকে বাঁচাতে গিয়েই সাংবাদিকে মারাত্মক রক্তক্ষয়ী যখমে মুমূর্ষ অবস্থায় পরিণত করে। সাংবাদিকের ধারণকৃত অপকাণ্ড তথ্য মুছে দিতেই এই অঘটন ঘটায়।
অসৎ উদ্দেশ্যে অপক্ষমতায় বেপয়ারা সক্রিয় সিন্ডিকেট। অপরাধ ধামাচাঁপায় কালোকে সাদা বানানোর অপচেষ্টা।
প্রশাসন রাজনৈতিক ছত্রছায়া অপক্ষমতা ভয়ভীতি প্রদর্শন। পরিকল্পিত সু-কৌশলে জোরপূর্বক দৈনিক “দেশের কথা” সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ এর নিজ গৃহে অনুপ্রবেশ। অনুরোধে নিষেধ সত্বেও জোরপূর্বক ঘরে ঢুকে মধ্যযুগীয় কায়দায় বর্বর নরকীয় ঘৃণিত ন্যাক্কারজনক লোমহর্ষক কাণ্ডে দফায় দফায় হামলা চালায় দীর্ঘ তিন ঘণ্টা ধরে হত্যার উদ্দেশ্যে।
প্রশাসনের সক্রিয়তায় ঘটনার সত্য তদন্তে মো: জিহাদ নামে এক আসামি আটক। অঘটনার মাস্টারমাইন্ড সোর্স নামে পরিচিত আসামি নুরুল আবছার ও পারভেজ আহমেদ প্রকাশ্যে দাপটে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ঘটনায় জড়িত পারভেজ দ্বিতীয় দফায় মাইরধরের আগে এসেও অপরাধীদের পক্ষে প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে সুখ আসলে বাদী ও সাক্ষীদের মাথাগ্রস্ত করে। ঘটনা ভিন্নখ্যাতে প্রভাবিত করে। অপরাধীরা ঘুরে বেড়াচ্ছে প্রশাসনের নাকের ডগায়। নিরাপত্তার ভয়ে কেউ-ই প্রকাশ্যে মুখ খুলতে রাজি নয়। মামলা প্রত্যাহার না করলে কোন প্রকার অভিযোগ সাক্ষী প্রমাণে কেউ চেষ্টা সাহস দেখালে এর চেয়ে আরো ভয়ংকর ত্রাস তাণ্ডবে যখম করে এলাকা ছাড়া করা হবে। অভিযোগ আপত্তি জানালে আরো নাশকতায় জবাব দেওয়া হবে। জানমাল জীবনের ঝুঁকিতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুক্তভোগী পরিবার ও প্রতিবেশী।
২০ জুন (শুক্রবার) সিএমপির বায়জিদ থানার অভিযানে ঘটনার সত্যতায় ঘটনায় জড়িত ১ নং আসামি জিহাদকে আটক করে। বাকিরা হলেন, ২। নুরুল আবছার ৩। সকিব ৪।পারভেজ আহমেদ সহ অজ্ঞাতনামা ৬/৭ জন। আটককৃত ১ নং আসামির গ্রামের বাড়ি বোয়ালখালী থানাধীন কানুনগো পাড়া, বর্তমান একই এলাকার বায়জিদ পশ্চিম আ/এ, জাবেদের বোনের করোনীতে বসবাস করে।
বাকিরা এলাকার স্থায়ীভাবে বসবাস করে। বায়জিদ মাজার গেইট বায়েজিদ পশ্চিম আ/এ,কাঁচা বাজার রোডে “তায়্যেবা ভবন” এ এই ঘটনা ঘটে।
ঘটনাক্রমে, ১৯ জুন রাতের ৮টার পর ভুক্তভোগী আহত সাংবাদিক ও পরিবারকে উদ্ধার করে। চিকিৎসার জন্য পুলিশ ও স্থানীয়দের সহায়তায় চমেক হাসপাতালে পাঠান। সারেজমিনে পুলিশ তদন্তে তৃতীয় পক্ষ একাধিক সাক্ষীর মাধ্যমে ঘটনার সত্যতা পেলও পারভেজের উপস্থিতি নাটকীয় অবস্থানের কারণেই পুলিশ কাউকে আটক করেনি। অপরাধীদের অপকাণ্ডের লোমহর্ষক বর্ণনা
ভুক্তভোগী সাংবাদিক ও সাক্ষীরা সরাসরি বলা সত্ত্বেও পুলিশের সাথে অবস্থান করলেও তাদের অপরাধের প্রাথমিক তথ্য চার্জ বা গ্রেপ্তার ধমক কোনটাই করা হয়নি। এ সময় উপস্থিত ৪নং আসামি পারভেজ ঘটনা ধাঁমাচাপা ভিন্নখ্যাতে প্রভাবিত করার মিথ্যা গাল গল্পে সব রকমের অপচেষ্টা চালায়। সাক্ষী ও সাংবাদিকের উপর ক্ষিপ্ত হয়। পরের দিন ১ নং আসামিকে আটক করা হয়। বাকিদের কেন কোন কারণে আটক করা হয়নি । প্রশ্ন উঠেছে জনমনে। যা প্রশাসনের গাফলতি অবহেলা রহৎস্যজনক অবস্থান ও নীরবতা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুক্তভোগী সাংবাদিক। পরিস্থিতিতে ভয় আতঙ্কে ভুক্তভোগী সাংবাদিক তার পরিবার ও প্রতিবেশীরা।
একটি রুম ভাড়াকে কেন্দ্র করেই অভিযুক্ত আসামিরা বেআইনিভাবে অহেতুক বাড়ির মালিক মহিলা প্রতিনিধি’কে রাস্তায় চলাচল পথে ভয়-ভীতি মানহানিকর কথা বলে। অহেতুক অজুহাতে ৬ হাজার টাকা আদায় /চাঁদাবাজির অপচেষ্টা নানা হুমকি ধামকি চালায়। ভয়ভীতি মানহানি ইস্যুতে কথা বলায় এক পর্যায়ে প্রতিবেশী সাংবাদিকের কাছে সহায়তা চায় মালিক প্রতিনিধি। প্রতিবেশী কে বাঁচাতে গিয়েই দুষ্কৃতিকারীদের ফাঁদে পড়ে। মারমুখী আচরণ নানা নাজেহাল হেনস্থাও হয় ভুক্তভোগী সাংবাদিক। আসামিদের অপকাণ্ড অপরাধের ভিডিও ধারণ করাতেই বর্বর হামলা চালায়।
ঘটনার বিষয়ে প্রত্যক্ষদর্শী ও জমিদারের প্রতিনিধি সুমি ও একাধিক লোকের উপস্থিতিতেসাক্ষী ও বাস্তবতার বর্ণনায় পুলিশ একাধিকবার সারেজমিনে তদন্ত করে সত্যতা পাওয়ায় এক নাম্বার আসামিকে আটক করে আদালতের সোপর্দ করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীসহ জাতীয় পত্রিকা দৈনিক লাখো কণ্ঠের সাংবাদিক ইমাম হোসেন জীবন’সহ আরো অনেকেই। অপরাধীদের তাণ্ডবে সবাই ভয় আতঙ্কে রয়েছে।
ঘটনার বিষয়ে, আসামিদের নাম্বারে যোগাযোগ করা হলে তাদেরকে মোঠোফোনে পাওয়া যায়নি। সাংবাদিক পরিচয় পেলে ব্যাস্ত আছি কথার মাঝখানে সংযোগ কেটে দেই। পরে বিষয়টি ভিন্নখ্যাতে বর্ণনা করে। নিজেদের অবস্থান থাকলেও অন্যকেউ ঘটিয়েছে বলে জানায়। তাদের কাছে সমাধান না করে আইনি আশ্রয় নেওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করে। নিজেদের নির্দোষ দাবি করে। প্রভাবিত করার চেষ্টা করে।
ঘটনার বিষয়ে বায়জিদ থানার অফিসার ইনচার্জ কামরুজ্জামান বলেন, সাংবাদিকের ঘরের ভিতর গিয়ে যারা রক্তক্ষয়ী যখম ঘটায় তারা অপরাধী দুর্বৃত্ত দুষ্কৃতিকারী ছাড়া কিছুই নয়। অভিযুক্তরা কোনোভাবেই আইনের হাত থেকে বাঁচতে পারবে না। উক্ত ঘটনায় একাধিক তদন্তে অনুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে চারজনের জড়িত থাকার সত্যতা ও তথ্য পাওয়া গেছে। একজনক আসামি জিহাদ’কে আটক করা হয়েছে। বাকীদের ধরতে অভিযান চলছে। উক্ত বিষয়ে আরো সক্রিয় অভিযানে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য: পরিস্থিতিতে ঠিক এই সময়ে সাধারণ নাগরিক বা সাংবাদিকের গৃহে বর্বর হামলা কোনভাবেই কাম্য নয়। যারা এমন হীনকান্ডে প্রকাশ্যে ও গোপনে জড়িত তারা ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার সরকারের গুপ্তচর এজেন্ট দালাল ছাড়া কিছুই নয়। এরা দেশ সমাজের শান্তি বিনষ্টকারি ছাড়া কিছুই নয়। বর্তমান সরকারের অন্তবর্তীকালীন সরকারের সুনাম সফলতা সক্রিয়তাকে জনমনের মিশ্র প্রতিক্রিয়া অসৎ লক্ষ্য উদ্দেশ্যেই দুর্বৃত্ত দুষ্কৃতিকারী চক্র প্রকাশ্যে ও গোপনে ষড়যন্ত্রের অংশ ছাড়া কিছুই নয়। সেইসাথে প্রশাসনকে জনবান্ধবহীন বিচ্ছিন্ন ও প্রশ্নবিদ্ধ করে জনমনে বাড়াচ্ছে ভয় আতঙ্ক। সমাজে খারাপ বার্তা পৌঁছানোর লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত চলছে ষড়যন্ত্র। বিষয়টির গভীরে অনুসন্ধানে প্রকৃত অপরাধীদের হোক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। জন সম্মূখে হোক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। প্রত্যেক ব্যক্তি নাগরিক জীবন হোক নিরাপদ। স্বাধীন মত অধিকার আদায়ের প্রশাসন আইন হোক জনবান্ধব। ভুক্তভোগী সাংবাদিক পরিবার ও সচেতন মহল সকলের দাবি।
প্রিন্ট