ঢাকা ০৮:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নতুন পরিবেশবান্ধব আসবাবপত্র তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত সুপারির খোলসে পার্বতীপুরে সেচ মৌসুম গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, বিপাকে কৃষকরা মোংলায় ফ্যামিলি সাইকেল র‍্যালি নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু জামালপুরে ধানের বাজার মধ্যস্বত্বভোগীরদের দখলে রানীশংকৈলে জিপিএ—৫ পাওয়া ৪ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণের বাধা অর্থিক সংকট কালিয়াকৈরে এক নারী মাদক ব্যবসায়ী হেরোইনসহ গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উৎযাপন উপলক্ষে সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে হারানো টাকা মালিকের হাতে ফেরত দিয়ে দিষ্টান্ত স্হাপন করলো পুলিশ ফুলবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কতৃক মসজিদ পরিস্কার অভিযান

দুই আসামিকে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:৫০:৫০ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ ২০২১
  • ৩৫৭ ০.০০০ বার পাঠক

বিভাগীয় প্রতিনিধি চট্টগ্রাম।।

চট্টগ্রাম: অবৈধ অস্ত্র ও গুলি রাখার দায়ে নগরের চান্দগাঁও থানার দায়ের করা মামলায় দুই আসামিকে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) দুপুরে অতিরিক্ত চতুর্থ মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এ দণ্ডাদেশ দেন।

আদালতের পেশকার মো. ফুয়াদ গনমাধ্যমকে জানান, আসামি মো. ইদ্রিসকে ১০ বছর ও ইকবাল প্রকাশ সুমনকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। ইদ্রিস চান্দগাঁও থানার পশ্চিম ফরিদা পাড়া ঝর্ণা কলোনির মৃত ইউসুফের ছেলে এবং ইকবাল প্রকাশ সুমন হাটহাজারীর পূর্বধলা মুরাদ তালুকদার বাড়ি নুরুল ইসলামের ছেলে।

রায় ঘোষণার সময় ইদ্রিস আদালতে উপস্থিত ছিলেন। ইকবাল প্রকাশ সুমন পলাতক রয়েছেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালে ১৬ সেপ্টেম্বর ভোর পৌনে ৩টার দিকে বহদ্দারহাট কাঁচা বাজার সড়কের ইব্রাহিম হাজী ও নাজির বাড়ির সামনে ডাকাতির উদ্দেশ্যে একদল ডাকাত জড়ো হয়। এ সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চান্দগাঁও থানার এসআই গোলাম মোহাম্মদ নাছির নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে ডাকাত দল।

পুলিশও ডাকাতদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। পরে পায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মো. ইদ্রিস ও ইকবালকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে অস্ত্র, গুলি ও দা উদ্ধার করা হয়। পরে তাদের চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। এসময় কয়েকজন পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছিলেন। এ ঘটনায়  এসআই গোলাম মোহাম্মদ নাছির বাদি হয়ে চান্দগাঁও থানায় মামলা করেন।

মহানগর দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ নোমান চৌধুরী গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ২০১৫ সালে চান্দগাঁও থানার একটি অস্ত্র মামলায় ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে সাত আসামির মধ্যে দুইজনের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এদের মধ্যে মো. ইদ্রিসকে ১০ বছর ও ইকবালকে ৭ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নতুন পরিবেশবান্ধব আসবাবপত্র তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত সুপারির খোলসে

দুই আসামিকে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আপডেট টাইম : ১১:৫০:৫০ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ ২০২১

বিভাগীয় প্রতিনিধি চট্টগ্রাম।।

চট্টগ্রাম: অবৈধ অস্ত্র ও গুলি রাখার দায়ে নগরের চান্দগাঁও থানার দায়ের করা মামলায় দুই আসামিকে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) দুপুরে অতিরিক্ত চতুর্থ মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এ দণ্ডাদেশ দেন।

আদালতের পেশকার মো. ফুয়াদ গনমাধ্যমকে জানান, আসামি মো. ইদ্রিসকে ১০ বছর ও ইকবাল প্রকাশ সুমনকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। ইদ্রিস চান্দগাঁও থানার পশ্চিম ফরিদা পাড়া ঝর্ণা কলোনির মৃত ইউসুফের ছেলে এবং ইকবাল প্রকাশ সুমন হাটহাজারীর পূর্বধলা মুরাদ তালুকদার বাড়ি নুরুল ইসলামের ছেলে।

রায় ঘোষণার সময় ইদ্রিস আদালতে উপস্থিত ছিলেন। ইকবাল প্রকাশ সুমন পলাতক রয়েছেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালে ১৬ সেপ্টেম্বর ভোর পৌনে ৩টার দিকে বহদ্দারহাট কাঁচা বাজার সড়কের ইব্রাহিম হাজী ও নাজির বাড়ির সামনে ডাকাতির উদ্দেশ্যে একদল ডাকাত জড়ো হয়। এ সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চান্দগাঁও থানার এসআই গোলাম মোহাম্মদ নাছির নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে ডাকাত দল।

পুলিশও ডাকাতদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। পরে পায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মো. ইদ্রিস ও ইকবালকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে অস্ত্র, গুলি ও দা উদ্ধার করা হয়। পরে তাদের চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। এসময় কয়েকজন পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছিলেন। এ ঘটনায়  এসআই গোলাম মোহাম্মদ নাছির বাদি হয়ে চান্দগাঁও থানায় মামলা করেন।

মহানগর দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ নোমান চৌধুরী গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ২০১৫ সালে চান্দগাঁও থানার একটি অস্ত্র মামলায় ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে সাত আসামির মধ্যে দুইজনের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এদের মধ্যে মো. ইদ্রিসকে ১০ বছর ও ইকবালকে ৭ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।