ঢাকা ০১:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: বৈদ্যুতিক বাল্ব মার্কার প্রচারণায় গণমানুষের ঢল বাড়ির উঠানে ধান শুকানোর সময় বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু পটুয়াখালী আমখোলা ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতি অভিযোগ রাজধানীর কালশীতে ট্রাফিক পুলিশের বক্সে আগুন দিয়েছে আন্দোলনরত অটোরিকশা চালকরা জামালপুরে পাট চাষে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নতুন পরিবেশবান্ধব আসবাবপত্র তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত সুপারির খোলসে পার্বতীপুরে সেচ মৌসুম গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, বিপাকে কৃষকরা মোংলায় ফ্যামিলি সাইকেল র‍্যালি নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু জামালপুরে ধানের বাজার মধ্যস্বত্বভোগীরদের দখলে

গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুরে জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জেরে চাচাকে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছে ভাতিজা

গত শনিবার(২ সেপ্টেম্বর)দুপুর ১.৩০ ঘটিকায় দিকে কাশিমপুরের ২ নং ওয়ার্ডের লস্কর চালা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া (৪৬) গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুরের ২ নং ওয়ার্ডের লস্কর চালা এলাকার মৃত আকবর আলীর ছেলে।

অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন একই এলাকার মিন্টু মিয়ার ছেলে মেহেদী হাসান ইমন(২২), মৃত আকবর আলীর ছেলে মিন্টু মিয়া(৪১),একই এলাকার আলাল উদ্দিন এর ছেলে আলমগীর হোসেন(৩২)এবং মৃত নছুমুদ্দিন এর ছেলে আলাল উদ্দিন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,ভুক্তভোগী ফারুক মিয়ার সাথে জমির সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তারই আপন ছোট ভাই মিন্টু মিয়ার সাথে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। তারই সূত্র ধরে ঘটনার দিন দেশীয় অস্ত্র ধারালো দা,লোহার রড সহ ফারুক মিয়ার উপর হামলা করে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।

ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া বলেন,জমি সংক্রান্ত বিরোধে আমার ভাইয়ের সাথে দীর্ঘদিন যাবত শত্রুতা চলে আসছিলো। ঘটনার দিন শনিবার দুপুরের দিকে আমার ছোট ভাই মিন্টু মিয়া তার ছেলে মেহেদী হাসান ইমন সহ কয়েকজন আমার বাসায় এসে আমাকে এবং আমার পরিবারের সবাইকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। আমি এর প্রতিবাদ করতে গেলে মিন্টু মিয়াসহ কয়েকজন আমাকে দেশীয় অস্ত্র লোহার রড,লাঠি দিয়ে মারতে থাকে। এসময় আমার ভাতিজা ইমন আমাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ধারালো দা দিয়ে কোপ দেয়। ভাগ্যবশত সেই কোপ আমার কপালে লাগে। তখন আমার মেয়েরা আমাকে বাঁচাতে আসলে তাদেরকেও মারধর করা হয়। এসময় আমাদের ডাক চিৎকার শুনে এলাকার লোকজন এগিয়ে আসলে আমাকে এবং আমার মেয়েদেরকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।

এব্যাপারে অভিযুক্ত মিন্টু মিয়া মুঠোফোনে কথা বলতে রাজি হননি,তবে মারামারির ঘটনার বিষয়টি স্বীকার করেন অভিযুক্ত ব্যক্তির শালা হাসেম মিয়া।

এবিষয়ে কাশিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ রাফিউল করিম রাফি বলেন,এঘটনায় ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: বৈদ্যুতিক বাল্ব মার্কার প্রচারণায় গণমানুষের ঢল

গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুরে জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জেরে চাচাকে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছে ভাতিজা

আপডেট টাইম : ০২:৪৯:৫৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

গত শনিবার(২ সেপ্টেম্বর)দুপুর ১.৩০ ঘটিকায় দিকে কাশিমপুরের ২ নং ওয়ার্ডের লস্কর চালা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া (৪৬) গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুরের ২ নং ওয়ার্ডের লস্কর চালা এলাকার মৃত আকবর আলীর ছেলে।

অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন একই এলাকার মিন্টু মিয়ার ছেলে মেহেদী হাসান ইমন(২২), মৃত আকবর আলীর ছেলে মিন্টু মিয়া(৪১),একই এলাকার আলাল উদ্দিন এর ছেলে আলমগীর হোসেন(৩২)এবং মৃত নছুমুদ্দিন এর ছেলে আলাল উদ্দিন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,ভুক্তভোগী ফারুক মিয়ার সাথে জমির সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তারই আপন ছোট ভাই মিন্টু মিয়ার সাথে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। তারই সূত্র ধরে ঘটনার দিন দেশীয় অস্ত্র ধারালো দা,লোহার রড সহ ফারুক মিয়ার উপর হামলা করে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।

ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া বলেন,জমি সংক্রান্ত বিরোধে আমার ভাইয়ের সাথে দীর্ঘদিন যাবত শত্রুতা চলে আসছিলো। ঘটনার দিন শনিবার দুপুরের দিকে আমার ছোট ভাই মিন্টু মিয়া তার ছেলে মেহেদী হাসান ইমন সহ কয়েকজন আমার বাসায় এসে আমাকে এবং আমার পরিবারের সবাইকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। আমি এর প্রতিবাদ করতে গেলে মিন্টু মিয়াসহ কয়েকজন আমাকে দেশীয় অস্ত্র লোহার রড,লাঠি দিয়ে মারতে থাকে। এসময় আমার ভাতিজা ইমন আমাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ধারালো দা দিয়ে কোপ দেয়। ভাগ্যবশত সেই কোপ আমার কপালে লাগে। তখন আমার মেয়েরা আমাকে বাঁচাতে আসলে তাদেরকেও মারধর করা হয়। এসময় আমাদের ডাক চিৎকার শুনে এলাকার লোকজন এগিয়ে আসলে আমাকে এবং আমার মেয়েদেরকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।

এব্যাপারে অভিযুক্ত মিন্টু মিয়া মুঠোফোনে কথা বলতে রাজি হননি,তবে মারামারির ঘটনার বিষয়টি স্বীকার করেন অভিযুক্ত ব্যক্তির শালা হাসেম মিয়া।

এবিষয়ে কাশিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ রাফিউল করিম রাফি বলেন,এঘটনায় ভুক্তভোগী ফারুক মিয়া নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।