ঢাকা ১০:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সরিষাবাড়ীতে ৪’ শতাধিক হতদরিদ্র পেল শীতবস্ত্র কম্বল বাবা ছিল আওয়ামী লীগ ছেলে যুবলীগের নেতা কে এই মামুন চৌধুরী তারা এই বিগত দিনে কোটার দালালি কড়ে গেছেন এবং ভূমিদস্যুদের হাত থেকে রক্ষা পেতে রাষ্ট্র প্রধানের কাছে অভিযোগ তদন্তে গিয়ে বিএনপি নেতার মারধরের শিকার পুলিশ ওসি পরিচয়ে হিন্দু পিতা পুত্রকে অপহরণ,পরে চাঁদা দাবীর অভিযোগে দিনাজপুরে ছাত্রদল নেতা আটক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন ৬০ বিজিবির অভিযানে ৫২,৮২,৯৫০/-টাকা মূল্যের বিপুল পরিমান মাদক ও বিভিন্ন প্রকার অবৈধ মালামাল জব্দ শিগগিরই রোডম্যাপ, দ্রুত নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর ৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা বিদ্যমান, সংস্কারের দাবি নির্বাচনের আগে স্থানীয় ভোট চায় না বিএনপি মাসুদ মোল্লার টিস্টল ও বেকারি তে হামলা ভাংচুরে জড়িত মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম ছাত্রশিবিরের সাবেক ও বর্তমান জনশক্তিদের নিয়ে লক্ষ্মীপুর জমায়াতের জেলা আমীর মাষ্টার রুহুল আমিন ভূঁইয়ার মতবিনিময় ও প্রীতি সমাবেশ

কমলনগরে এস এ বি গ্রুপের বাঁধে ভাঙন, আতঙ্কিত স্থানীয়রা

মো: হেলাল, কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৩:৪৩:৩০ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২ আগস্ট ২০২৩
  • / ১৭৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

: লক্ষ্মীপুরের কমলনগর চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদীর বেড়ি বাঁধে ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন এলাকার কয়েক হাজার মানুষ। বিস্তীর্ণ এলাকা লোনা পানিতে প্লাবিত । ভাঙন ঠেকাতে এস এ বি গ্রুপ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের নেই কোন পদক্ষেপ ।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলায় চর ফলকন ইউনিয়নে এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার বেড়ি বাঁধ রয়েছে। এখানে সঠিক সময়ে পরিকল্পিত ও টেকসই বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় ভাঙনের কবলে পড়েছে ।

এদিকে এর কারণ হিসেবে পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) ও এস এ বি গ্রুপের গাফিলতিকেই দায়ী করেছেন স্থানীয়রা। তাঁরা বলছেন, এই বাঁধ ভেঙে তলিয়ে যেতে পারে পুরো কয়েক শত একর জমি এবং বসত বিটা ।

সরেজমিনে দেখা যায়, চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদী বাঁধের এই দুই থেকে চার ফুট অবশিষ্ট রয়েছে। এ ছাড়াও এলাকার সাড়ে ৪০০ মিটার বাঁধ সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ অচিরেই ভেঙ্গে যেতে পারে ।

স্থানীয়রা জানান, বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। যে কোনো সময় সম্পূর্ণ ভেঙে যেতে পারে। এর আগেও বাঁধের কিছু অংশ ভেঙে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এমন অবস্থায় নদীর পাড়ে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন তাঁরা।

তাঁরা জানান, বাঁধ ভেঙে এলাকায় লোনা পানি ঢুকলে সব ধরনের ফসল ও গাছ মারা যায়। ঘর ভেঙে পড়ে। গবাদি পশু নিয়ে বিপদে পড়তে হয়। তাঁদের দাবি অতি দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে চর ফলকন তথা কমলনগর উপজেলার কয়েক শত পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়বে ।

এস এ বি গ্রুপের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো:সিরাজ বলেন, ‘ভাঙনের খবর পেয়েছি । মুলত আমরা এখনো বাঁধের কাজ শুরুই করিনাই। পানি যেন না গড়ায় তাই ডাম্পিং এর সাথে সাময়িক টেম্পোরারি একটা বাঁধ দিয়েছি । খুব শিগ্রই পানি কমে গেলে ব্লকসহ বাঁধের কাজ শুরু করবো ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কমলনগরে এস এ বি গ্রুপের বাঁধে ভাঙন, আতঙ্কিত স্থানীয়রা

আপডেট টাইম : ০৩:৪৩:৩০ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২ আগস্ট ২০২৩

: লক্ষ্মীপুরের কমলনগর চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদীর বেড়ি বাঁধে ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন এলাকার কয়েক হাজার মানুষ। বিস্তীর্ণ এলাকা লোনা পানিতে প্লাবিত । ভাঙন ঠেকাতে এস এ বি গ্রুপ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের নেই কোন পদক্ষেপ ।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলায় চর ফলকন ইউনিয়নে এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার বেড়ি বাঁধ রয়েছে। এখানে সঠিক সময়ে পরিকল্পিত ও টেকসই বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় ভাঙনের কবলে পড়েছে ।

এদিকে এর কারণ হিসেবে পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) ও এস এ বি গ্রুপের গাফিলতিকেই দায়ী করেছেন স্থানীয়রা। তাঁরা বলছেন, এই বাঁধ ভেঙে তলিয়ে যেতে পারে পুরো কয়েক শত একর জমি এবং বসত বিটা ।

সরেজমিনে দেখা যায়, চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদী বাঁধের এই দুই থেকে চার ফুট অবশিষ্ট রয়েছে। এ ছাড়াও এলাকার সাড়ে ৪০০ মিটার বাঁধ সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ অচিরেই ভেঙ্গে যেতে পারে ।

স্থানীয়রা জানান, বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। যে কোনো সময় সম্পূর্ণ ভেঙে যেতে পারে। এর আগেও বাঁধের কিছু অংশ ভেঙে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এমন অবস্থায় নদীর পাড়ে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন তাঁরা।

তাঁরা জানান, বাঁধ ভেঙে এলাকায় লোনা পানি ঢুকলে সব ধরনের ফসল ও গাছ মারা যায়। ঘর ভেঙে পড়ে। গবাদি পশু নিয়ে বিপদে পড়তে হয়। তাঁদের দাবি অতি দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে চর ফলকন তথা কমলনগর উপজেলার কয়েক শত পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়বে ।

এস এ বি গ্রুপের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো:সিরাজ বলেন, ‘ভাঙনের খবর পেয়েছি । মুলত আমরা এখনো বাঁধের কাজ শুরুই করিনাই। পানি যেন না গড়ায় তাই ডাম্পিং এর সাথে সাময়িক টেম্পোরারি একটা বাঁধ দিয়েছি । খুব শিগ্রই পানি কমে গেলে ব্লকসহ বাঁধের কাজ শুরু করবো ।